মুনাফিকরা নিজেরা তো মহান আল্লাহ
পাক উনার রাস্তায়, এই জিহাদ মুবারকে কিছুই
দান করেনি; বরং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে যাঁরা সাধ্য-সামর্থ্য অনুযায়ী দান করতেন- উনাদেরকে নিয়ে
তারা কটাক্ষ করতো, ঠাট্টা-বিদ্রƒপ করতো। নাঊযুবিল্লাহ! তারা বিদ্রƒপ করে বলতো যে, ‘উনারা কি এই দু’চারটি খেজুর দান করে তথাকথিত বিশ্ব
শক্তি রোম সাম্রাজ্যকে পরাজিত করবেন! এমন অল্প কিছু দিয়েই কি উনারা বিশাল সাম্রাজ্য
জয়ের দিবাস্বপ্ন দেখছেন! নাঊযুবিল্লাহ!’
‘বুখারী শরীফ’-এ রয়েছে- হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
মাশুকী তরফে ওয়াদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
সু-মহান বেমেছাল সওদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
আশিক হৃদয়ের ইরাদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
আক্বা আক্বা আক্বা আক্বা
হুবহু মুর্শিদী নজর
আম্মাজীর নূরানী ফখর
মিয়াবাড়ির সাহেবযাদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
ছুরতে নকশায়ে রাসুল (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
ছিফতে অনন্য অতুল
ওয়ারাউল ওয়ারা মর্যাদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
খুবই অপরূপ মাওলানা
মহাশানে নেই সীমানা
দোআলম যে নূরে ফিদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
আল মানছুর লক্ববে মশহুর
ইলিম আমলে সমুদ্দুর
আলীশান খলীফায় খোদা
আমাদের প্রিয় শাহযাদা
মুবারক ইশা বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা করা সম্মানিত সুন্নত উনার অন্তর্ভূক্ত। আর রোগের চিকিৎসা এবং রোগ উপশমের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নিয়ামক হলো ওষুধ। কিন্তু এই ওষুধ নিয়েও দেশে চলছে স্বেচ্ছাচারিতা এবং অসৎ কারবার। দিন দিন ওষুধের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। ইতোমধ্যে কয়েকটি কোম্পানির ২০০ ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে দফায় দফায়। এক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধির ঘটনা ঘটেছে ১০ থেকে প্রায় ৩০০% পর্যন্ত। দাম বাড়ানোর আগে বাজারে ওষুধ সরবরাহ কমিয়ে দিয়ে কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি করে কোম্পানিগুলো। এক্ষেত্রে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই জিম্মি হয়ে পড়েছে তাদের কাছে।
ঠিক এমন মুহুর বাকি অংশ পড়ুন...
সীরাতগ্রন্থসমূহে উল্লেখ রয়েছে যে,
وَتُعْرَفُ بِالْفَاضِحَةِ لِافْتِضَاحِ الْمُنَافِقِينَ فِيهَا
অর্থ: “তাবূক্বের সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ মুনাফিক্বদের নিফাক্বীর মুখোশ উন্মোচিত হয়েছিলো বিধায়, এই সম্মানিত জিহাদ মুবারক الفاضحة (আল ফাদ্বিহাহ্) নামে প্রসিদ্ধ। ” (আল মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়্যাহ্ ১/৪১৮, শারহুয যারক্বানী ২/৪০৪, ইমতা‘উল আসমা ৮/৩৯১, তারীখুল খমীস ২/১২২ ইত্যাদি)
যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক প্রাপ্ত হয়ে সম্মানিত তাবূক জিহাদ মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
(৮) হযরত আবুল হাসান বুসঙ্গী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একদিন গোসল করছিলেন। হঠাৎ উনার মনে খেয়াল হলো যে, উনার একটি জামা একজন দরবেশকে দেয়া উচিত। তিনি তখনই উনার খাদেমকে ডাকলেন এবং বললেন যে, এ জামাটি যেন অমুক দরবেশকে এই মুহূর্তে দিয়ে আসা হয়। খাদেম বিনয় সহকারে বললেন, “হুযূর! এত তাড়া কিসের? আপনি গোসল সেরে আসুন। তারপর ধীরে সুস্থে দিয়ে আসি। ” হযরত আবুল হাসান বুসঙ্গী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, “না, তা হবে না। তুমি এখন এই মুহূর্তে কাজটি সেরে আসো। কেননা আমার ভয় হয় যে, আমি গোসল সেরে আসতে আসতে অভিশপ্ত শয়তান আমাকে ধোঁকায় ফেলে দিয়ে আমার এ খেয়াল বাকি অংশ পড়ুন...
দুনিয়া এবং আখিরাতের খাদ্যের সাইয়্যিদ গোস্ত
দুনিয়া এবং আখিরাতের খাদ্যের সাইয়্যিদ গোস্ত। এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي الدَّرْدَاءِ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَيِّدُ طَعَامِ أَهْلِ الدُّنْيَا وَأَهْلِ الْجَنَّةِ اللَّحْمُ
অর্থ: “হযরত আবূ দারদা’ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দুনিয়াবাসী ও জান্নাতবাসীদের খাদ্যের সাইয়্যিদ হচ্ছেন গোস্ত বাকি অংশ পড়ুন...
তাই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَا تَسْأَلِ الْإِمَارَةَ
তোমরা ক্ষমতা চেয়ে নিবে না। (মুখতাছারী ছহীহিল ইমামিল বুখারী-৪/১৭৭)
ইহুদী আব্রাহাম লিংকনের গণতন্ত্রের নিয়ম হলো ক্ষমতা চাওয়া। আর দ্বীন ইসলামের নির্দেশ হলো ক্ষমতা চাওয়া হারাম, যে ক্ষমতা চায়, তার উপর মহান আল্লাহ পাক উনার জিম্মাদারী থাকেনা ও রহমত মোটেও থাকেনা। আর রহমত মুবারক না থাকলে, ইসলাম প্রতিষ্ঠা তো দূরের কথা, ক্ষমতাশীলরা নিজেই দ্বীন ইসলাম উনার উপর প্রতিষ্ঠিত থাকতে পারে না। যার কারণে, খুলাফায়ে রাশেদীন উনারা কেউ ক্ষমতা চান নাই, বরং উনাদেরকে ক্ষমতা দেয়া হয় বাকি অংশ পড়ুন...












