উতবা ইবনে আবী ওয়াক্কাছের পরিণতি:
হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি হযরত হাতিব ইবনে আবী বালতা মাদানী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে বলতে শুনেছেন।
তিনি উহুদ যুদ্ধের দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট এসে দেখলেন তিনি অত্যন্ত নূরুল ইস্তিক্বামত মুবারক অর্থাৎ জিহাদে আহত হওয়া শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। ইমামুল আউওয়াল, সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার হাত মুবারকে একটি ঢাল ভর্তি পানি ছিলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হ বাকি অংশ পড়ুন...
দেশ এখন এক চরম সংকটকালীন সময় অতিক্রম করছে। দেশের ভেতরে বাইরে দু’দিক থেকেই দেশ নিয়ে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। গোটা দেশের সার্বভৌমত্ব চরম হুমকীর মুখে রয়েছে।
যখন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীকে আদিবাসী নাম দিয়ে পাবর্ত্য অঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করার তৎপরতা চলছে। কথিত ঐক্যমত্য কমিশন পাহাড়ী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সাথে বৈঠকের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদ ও বিচ্ছিন্নতাবাদকে বৈধতা দেয়ার চেষ্টা করছে।
লাখ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে মানবিক সহায়তার পরিবর্তে আরাকান আর্মির জন্য কথিত মানবিক করিডোর দেয়ার চেষ্ঠা চলছে। মিয়ানমারের সাথে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরী হচ্ছে।
জাত বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের মাতৃভূমিতে দ্বীন ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী কাফির মুশরিকরা একের পর এক তাদের হিংস্র মানসিকতার প্রতিফলন ঘটিয়েই যাচ্ছে। প্রশাসন, আইন-আদালতসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে বসে আছে কাফির-মুশরিকদের দালাল মুনাফিকরা অথবা মুসলমান ছুরতে ছদ্মবেশী কাফির-মুশরিকরাই। এরা শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের এই দেশটাতে তাদের কথিত রামরাজ্য রানাতে চাচ্ছে। এরা দেশটাকে গৃহযদ্ধের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে এবং ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রায় অচলাবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে। কথিত অন্তর্র্বতী সরকার মুসলমা বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত অন্তর্র্বতী সরকার মুসলমানদের সাথে প্রতারণা করে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী, মুসলমানদের শত্রুদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। সুদখোর, লাওওয়াত্ব অন্তর্র্বর্তীকালীন এই প্রতারক সরকার উগ্রপন্থী হিন্দু সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকন, সনাতন বিদ্যার্থী সংগঠন, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ এবং এই জাতীয় উগ্র মুসলিম বিদ্বেষী সংগঠনগুলোকে দিয়ে দেশের মানুষের ইজ্জত-সম্মান-সম্ভ্রমহরণ করিয়ে যাচ্ছে, মুসলমান মেয়েদেরকে গোপনে ভারতসহ বিভিন্ন কাফির-মুশরিকদের কাছে পাচার করছে এবং দেশটাকে বিদেশী শত্রুদের হাতে তুলে দেয়ার অপচেষ্টা করে যাচ্ছে।
কিছ বাকি অংশ পড়ুন...
চৌকিদার ও চৌকিদারনী উভয়ে স্বঘোষিত ‘রাজা ও রানী’ পদবী দাবী করে কোন যুক্তিতে সাধারণ পাহাড়ী জনগোষ্ঠীর কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে একর প্রতি জুম ফসলের ৪২ পয়সা? এই অধিকার বাংলাদেশের ঠিক কোন আইনে সিদ্ধ? কে দিয়েছে তাদের?
বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমি তাই উচ্চকিত চিৎকারে বলি, “এই সমস্ত সন্ত্রাসী সিস্টেম আমি মানিনা।” আমি পাহাড়ে এই রক্তচোষা সমস্ত সন্ত্রাসী সিস্টেমের বিলুপ্তি চাই।
একজন গরীব কৃষক রক্ত পানি করে ফসল ফলান। সেই ফসলের ৪২ পয়সা যায় রাজাকার ত্রিদিবের সন্তান দেবাশীষের ঘরে। ইয়ায়ন ইয়ান সেই অর্থ দিয়ে হাতে উল্কি আঁকে। জেনে রাখো ওট বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের মাতৃভূমিতে দ্বীন ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী কাফির মুশরিকরা একের পর এক তাদের হিংস্র মানসিকতার প্রতিফলন ঘটিয়েই যাচ্ছে। প্রশাসন, আইন-আদালতসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে বসে আছে কাফির-মুশরিকদের দালাল মুনাফিকরা অথবা মুসলমান ছুরতে ছদ্মবেশী কাফির-মুশরিকরাই। এরা শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের এই দেশটাকে তাদের কথিত রামরাজ্য বানাতে চাচ্ছে। এরা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো অকার্যকর বানিয়ে বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়া হচ্ছে, জনগণের মৌলিক অধিকার ক্ষুণœ হচ্ছে এবং দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিঘিœত হচ্ছে ও দ্বীন ইসলামের উপর আঘাত আসছে বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
যাঁরা একখানা সুন্নত মুবারক জিন্দা করবে, তারা জান্নাত লাভ করবে:
এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اَحْيَا سُنَّتِـىْ فَقَدْ اَحْيَانِـىْ وَمَنْ اَحْيَانِـىْ فَهُوَ فِـى الْـجَنَّةِ.
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার একখানা পবিত্র সুন্নত মুবারক জিন্দা করলো, সে ব্যক্তি মূলত আমাকেই জিন্দা করলো। সুবহানাল্লাহ! আর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ভারতের প্রতিটি পাহাড়ে সেনার দাপট চলছে। কাশ্মীর, লাদাখ, নাগাল্যান্ড, আসাম কিংবা মণিপুর- সব জায়গাতেই সেনা ক্যাম্প, বাঙ্কার আর পাহাড়ের প্রতিটি গিরিপথে চেকপোস্ট চোখে পড়বে। শুধু কাশ্মীরেই সাত লাখ সেনা অবস্থান করছে। কেবল ভারত নয়, চীন, পাকিস্তান, নেপালেও রয়েছে সেনার উপস্থিতি।
অথচ বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনা উপস্থিতি নিয়েই বারবার তোলা হচ্ছে প্রশ্ন। এখানে কয়েকটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর ছত্রছায়ায় কিছু পাহাড়ি নেতা প্রতিনিয়ত ‘সেনা হটাও’ সেøাগান দিচ্ছে। এতে যোগ দিচ্ছে দেশের তথাকথিত বামপন্থি ও সুশীল সমাজের কিছু অং বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যাম্প পূন:স্থাপনই কেবল নয় বরং পার্বত্য এলাকায় সেনাক্যাম্প আরো বেশী স্থাপন করা জরুরী দ বাকি অংশ পড়ুন...
বান্দরবান সংবাদদাতা:
রুমা উপজেলার সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকায় উপজাতি পাহাড়ী সন্ত্রাসবাদী দল বম পার্টি তথাকথিত কেএনএফ একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে অভিযান চালিয়ে অস্ত্রশস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদি উদ্ধারের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সেনাবাহিনীর টহল দল সীমান্তবর্তী জনবসতিহীন এলাকায় বম পার্টির (তথাকথিত কেএনএফ) একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটি চিহ্নিত করে এবং ব্যাপক তল্লাশি চালায়। এক মাসের টানা অভি বাকি অংশ পড়ুন...












