সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
মাটিকে বলা হয় খাদ্য শস্যের ভান্ডার। এখানে শস্য জন্মায় এবং সেই খাদ্য আমাদের শরীর এবং স্বাস্থ্যের পুষ্টি ও শক্তি যোগায়। কিন্তু সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মাটির স্বাস্থ্যেও চরম অবক্ষয় হ বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় তাক্বলীদ-এর পরিচিতি:
(৫৯-৬১)
التقليد تسليم قول الغير من حسن الظن بغير دليل.
অর্থ: কারো (দলীলসঙ্গত) কথায় দলীল অবগত না হয়ে উত্তম ধারণায় মেনে নেয়াকে তাকলীদ বলা হয়। (বাদিউল উছূল, বুরহানুল মুক্বাল্লিদীন -ইমাম আল্লামা রূহুল আমীন বশীরহাটী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি ১০পৃষ্ঠা, সাইফুল মুক্বাল্লিদীন- মুফতী আল্লামা ইবরাহীম মুহব্বতপূরী রহমতুল্লাহি আলাইহি ২৫৩ পৃষ্ঠা)
(৬২)
التقليد العمل بقول الغير من غير حجة.
অর্থ: (দলীলসঙ্গত) কারো উক্তির ব্যাপারে কোন দলীল প্রমাণ না জেনেই তদনুযায়ী আমল করাকে তাক্বলীদ বলে। (মুসাল্লামুছ ছুবূত)
(৬৩)
ا বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
মাটিকে বলা হয় খাদ্য শস্যের ভান্ডার। এখানে শস্য জন্মায় এবং সেই খাদ্য আমাদের শরীর এবং স্বাস্থ্যের পুষ্টি ও শক্তি যোগায়। কিন্তু সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মাটির স্বাস্থ্যেও চরম অবক্ষয় হ বাকি অংশ পড়ুন...
নওগাঁ সংবাদদাতা:
সাপাহার উপজেলা এখন আমের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছে এবং দেশের সবচেয়ে বড় আম বাজার এখন এই উপজেলায়। চলতি মৌসুমে দেশের বৃহত্তর আমের হাট নওগাঁর সাপাহার ইতিমধ্যে ক্রেতা ও বিক্রেতার পদচারণার সরগরম হয়ে উঠছে।
আবহাওয়া জনিত কারণে এবার ম্যাংগো ক্যালেন্ডার এর সূচি ছাড়াই সকল জাতের আম পাকতে শুরু করে, ফলে হাটে সকল জাতের আমের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
মৌসুমের শুরু থেকেই তীব্র খরা এবং অনাবৃষ্টির কবলে পড়েছে উত্তরের বরেন্দ্র এই অঞ্চল। এবার গরমের তীব্র তাপের কারনে আম গাছে থাকছে না আম, গরমের জন্য মানুষের খাওয় বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন /পালনের পরিপত্র ২০২৫- ঘোষণা অনুযায়ী এপ্রিল মাসের জাতীয় দিবসের তালিকায় ১৩ই এপ্রিল বা জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি বিষয়ক কোনো তারিখের উল্লেখ নাই।
স্বাধীনতা উত্তর এ পর্যন্ত কখনও জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা করা হয়নি। এমনকি অন্তবর্তী সরকারের ২০২৫ সালের জাতীয় দিবস ঘোষণার পরিপত্রেও তা ছিলো না। হঠাৎ করে ৯ই এপ্রিল জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা হলো কিভাবে?
আইন প্রণয়ন, আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা রাষ্ট্রের মৌলিক কাজ। দেশের প্রধান বিচারকের নেতৃত্বে জুডিশিয়াল কাউন্সিল, সুপ বাকি অংশ পড়ুন...
কথিত বাংলা সন তথা ফসলী সন হিসেবে আমরা যে সালটি গণনা করি সেটি কোনো বাঙালি শুরু করেনি, করেছিলো মঙ্গলীয়ান শাসক আকবর। যে জাতি হিসেবে ছিলো মঙ্গলীয় এবং তার ভাষা ছিলো ফার্সী। ১৫৯৩ খৃ. (৯৯৩ হিজরী) সালে এ সন চালু করে আকবর। কিন্তু জারি করার বৎসর হিসাবে দেখানো হয় ১৫৬৩ খৃ. মুতাবিক ৯৬৩ হিজরী সাল। শুরুতেই কথিত এ বাংলা সনের নামও ‘বাংলা’ সন ছিলো না, এর নাম ছিলো ‘তারিখ-ই-ইলাহি’। যেহেতু আকবর হিন্দুত্ববাদী পূজারীদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে বিভিন্ন ধর্মকে গুলিয়ে ‘দ্বীন-ই-ইলাহি’ নামক একটি নতুন মতবাদ ও ধর্ম চালু করেছিলো, সেই দ্বীন-ই-ইলাহির নাম অনুসারে এর বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে হিন্দুয়ানি কুসংস্কারের অবৈধ অনুপ্রবেশের একটি নাম হলো ‘পহেলা বৈশাখ’। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, বাংলা সন বা ফসলী সন মূলত বাংলার নয়; বরং এটি মোঙ্গলীয়। এই সন প্রবর্তনের পূর্বে ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বত্র হিজরী সন জারি ছিলো এবং মুসলিম অধ্যুষিত ভারতীয় উপমহাদেশে এই হিজরী সনই ছিলো একমাত্র পরিপূর্ণ ও ত্রুটিমুক্ত দিন গণনা পদ্ধতি। কিন্তু পূজারীরা হিজরী সনকে সহ্য করতে পারে নি। তাই তারা দ্বীন ইসলাম থেকে বিচ্যুত মোঘল শাসক আকবরকে দিয়ে তাদের সুবিধা মতো একটি সন প্রবর্তন করায়, যার নাম হয় ফসলী সন। প্রচলিত বাংলা বর্ষপঞ্জির আরেক নাম ‘তার বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের মধ্যে যারা কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীদের সাথে মিল মুহব্বত রাখবে, তারা সেই সমস্ত কাফির- বাকি অংশ পড়ুন...
“১৩১৮ ফসলি সনে লেখক আনন্দনাথ তার ‘বারভূঁইয়া’ গ্রন্থে লিখেছে- ‘আকবর বাদশাহর রাজত্বকালে মুশরিক-বিধর্মী সম্প্রদায় বাদশাহর কাছে জ্ঞাপন করে, আমাদের ধর্মকর্ম সম্পর্কীয় অনুষ্ঠানে হিজরী সন ব্যবহার করতে ইচ্ছা করি না। আপনি আমাদের জন্য পৃথক সন নির্দিষ্ট করে দিন। আকবর মুশরিক-বিধর্মী প্রজার মনোরঞ্জনার্থে হিজরী সন থেকে দশ-এগারো বছর কমিয়ে এলাহি সন নামে একটি সনের প্রচলন করে। যা আমাদের বঙ্গদেশের সন বলে চলে আসছে। ’
আকবরের সময়কাল থেকেই পহেলা বৈশাখ উদযাপন শুরু হয়। তখন প্রত্যেককে চৈত্র মাসের শেষ দিনের মধ্যে সব খাজনা, মাশুল ও শুল্ক পরিশোধ ক বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী তিস্তা নদী পাড়ের মানুষের এক সময় গোলা ভরা ধান ছিলো, গোয়াল ভরা গরু ছিলো, পুকুর ভড়া মাছ ছিলো। তিস্তাপাড়ের মানুষ এক সময় আনন্দের দিন কাটাতো। তিস্তা নদী ছিল আমাদের মায়ের মতো, সেই তিস্তা নদী এখন শুকিয়ে মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে।
আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ শুষ্ক মৌসুমে তিস্তা নদীর উজানে বাঁধ নির্মাণ করে পানি আটকে রাখে, আর বর্ষা মৌসুমে বিনা কারণে পানি ছেড়ে দেয়। এর ফলে বন্যার সৃষ্টি হয়ে লক্ষ লক্ষ পরিবারের বাড়ি-ঘর পানিতে তলিয়ে যায়। নদী ভাঙনের কবলে পড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিঃস্ব হয়ে যায়। যে তিস্তা মানুষের জীবন-জীবিকার এক বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বে সাধারণত ৪ ধরণের ক্যালেন্ডার ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ১. সূর্যভিত্তিক সৌর সন ২. চাঁদভিত্তিক চন্দ্র সন ৩. সূর্য ও চাঁদ মিলিয়ে লুনিসোলার সন ৪. নক্ষত্র অনুযায়ী নাক্ষত্রিক সন (যা এখন আর তেমন ব্যবহার হয়না)।
প্রায় ৪০ প্রকার ক্যালেন্ডার ব্যবহার হয়ে থাকে বিশ্বজুড়ে। যেমন- গ্রেগরীয়ান ক্যালেন্ডার, বাহাই ক্যালেন্ডার, ফসলী ক্যালেন্ডার, বৌদ্ধ ক্যালেন্ডার, বার্মিজ ক্যালেন্ডার, চাইনিজ ক্যালেন্ডার, হিব্রু ক্যালেন্ডার, ভারতীয় জাতীয় ক্যালেন্ডার, ইরানিয়ান ক্যালেন্ডার, জাপানিজ ক্যালেন্ডার, কোরিয়ান ক্যালেন্ডার ইত্যাদি।
পৃথিবীতে আজ যতগুলো ক্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে থার্টি ফার্স্ট নাইট ও ১লা জানুয়ারি (নববর্ষ) বা নওরোজ পালন হারামঃ
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত ওহী মুবারক উনার মাধ্যমে নাযিলকৃত, একমাত্র পরিপূর্ণ, সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত, নিয়ামতপূর্ণ, অপরিবর্তনীয় ও মনোনীত সম্মানিত দ্বীন। যা ক্বিয়ামত পর্যন্ত বলবত থাকবে। যে প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الدِّينَ عِندَ اللَّهِ الْإِسْلَامُ ۗ
বাকি অংশ পড়ুন...












