(গত পর্বের পর)
হযরত ইমাম বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার উক্ত কিতাবের ৬০৪নং বাব যার নাম হচ্ছে-
بَابُ الدُّعَاءِ فِي الْوِلَادَةِ- (সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর জন্য দোয়া করা) এখানে আরো একটি ছহীহ হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন।
আর এই পবিত্র হাদীছ শরীফ হতে জানা যায় যে, এক দুইজন নয়, বরং একদল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বিলাদত বা জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত দাওয়াতে এসে খাওয়া দাওয়া করেছেন এবং শিশুর জন্য দোয়া করেছেন-
عَنْ حَضْرَتْ مُعَاوِيَةَ بْنَ قُرَّةَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يَقُوْلُ لَمَّا وُلِدَ لِـي اِيَاسٌ دَعَوْتُ نَفَرًا مِنْ اَصْحَابِ النَّبِيّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ف বাকি অংশ পড়ুন...
(গত পর্বের পর)
হযরত ইমাম বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার উক্ত কিতাবের ৬০৪নং বাব যার নাম হচ্ছে-
بَابُ الدُّعَاءِ فِي الْوِلَادَةِ- (সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর জন্য দোয়া করা) এখানে আরো একটি ছহীহ হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন।
আর এই পবিত্র হাদীছ শরীফ হতে জানা যায় যে, এক দুইজন নয়, বরং একদল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা বিলাদত বা জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত দাওয়াতে এসে খাওয়া দাওয়া করেছেন এবং শিশুর জন্য দোয়া করেছেন-
عَنْ حَضْرَتْ مُعَاوِيَةَ بْنَ قُرَّةَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يَقُوْلُ لَمَّا وُلِدَ لِـي اِيَاسٌ دَعَوْتُ نَفَرًا مِنْ اَصْحَابِ النَّبِيّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ف বাকি অংশ পড়ুন...
(ধারাবাহিক পর্ব- ০৩)
হযরত ইবনে জাওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
سيف بن مسكين السلمي البصري يروي عن سعيد بن أبي عروبة قال الدارقطني ليس بالقوي وقال ابن حبان يأتي بالمقلوبات والأشياء الموضوعات لا يحل الاحتجاج به لمخالفته الأثبات
অর্থ: সাঈফ ইবন মিসকীন আস সুলামী আল বছরী। তিনি সাঈদ ইবনে আবী আরূবাহ উনার থেকে বর্ণনা করতেন। হযরত দারা কুত্বনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তিনি শক্তিশালী নয়। হযরত ইবনে হিব্বান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তিনি হাদীছ শরীফ পরিবর্তন করে বর্ণনা করতেন এবং বানোয়াট জাল হাদীছ বর্ণনা করতেন। প্রমাণের বিপরীতে উনার বর্ণনাকে দলীল হিসেবে পেশ করা জায়িয নেই। ( বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
সামগ্রিকভাবে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের অপরিসীম মর্যাদা মর্তবার বিষয়ে খালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন- ‘উনারা অন্য কোন নারীর মত নন। ’ পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উন বাকি অংশ পড়ুন...
৬০ হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র ২২ রজবুল হারাম শরীফ-এ সাইয়্যিদুনা হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি পবিত্র বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি ছিলেন- জলীলুল ক্বদর ছাহাবী, কাতিবে ওহী, আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, খলীফায়ে সাদিস (৬ষ্ঠ খলীফা), ছাহিবুস র্সির অর্থাৎ গুপ্তভেদ জাননেওয়ালা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার ফযীলত মুবারক সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَدْ سُئِلَ حَضْرَتْ عَبْدُ اللهِ بْنُ الْمُبَارَكِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَيُّهُمَا বাকি অংশ পড়ুন...
(১)
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
তাফসীরের কিতাবে বর্ণিত আছে, যারা আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিন্তু আমলে দুর্বল তাদেরও মর্যাদা দিতে হবে। সুবহানাল্লাহ! বরং মুহাক্কিক আলেমগণ বলেছেন তাদের মর্যাদা মাশরুহ আয়াত শরীফের মত। যা তিলা বাকি অংশ পড়ুন...
গত পর্বের পর---
قَالَ حضرت الزُّهْرِيِّ قَالَ حضرت عُمَرُ عليه السلام فَعَمِلْتُ لِذَلِكَ أَعْمَالاً. قَالَ فَلَمَّا فَرَغَ مِنْ قَضِيَّةِ الْكِتَابِ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لأَصْحَابِهِ " قُومُوا فَانْحَرُوا، ثُمَّ احْلِقُوا ". قَالَ فَوَاللَّهِ مَا قَامَ مِنْهُمْ رَجُلٌ حَتَّى قَالَ ذَلِكَ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ، فَلَمَّا لَمْ يَقُمْ مِنْهُمْ أَحَدٌ دَخَلَ عَلَى حضرت أم المؤمنين السادسة أُمِّ سَلَمَةَ عليها السلام، فَذَكَرَ لَهَا مَا لَقِيَ مِنَ النَّاسِ. فَقَالَتْ حضرت أم المؤمنين السادسة عليها السلام يَا نَبِيَّ اللَّهِ، أَتُحِبُّ ذَلِكَ اخْرُجْ ثُمَّ لاَ تُكَلِّمْ أَحَدًا مِنْهُمْ كَلِمَةً حَتَّى تَنْحَرَ بُدْنَكَ، وَتَدْعُوَ حَالِقَكَ فَيَحْلِقَكَ. فَخَرَجَ فَلَمْ يُكَلِّمْ أَحَدًا مِنْهُ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা তাওবাহ শরীফ উনার ৩৬ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বিশ্বখ্যাত তাফসীর গ্রন্থসমূহে বিশেষ করে ‘আহকামুল কুরআন লিল জাছছাছ হানাফী মাতুরীদী’ নামক তাফসীরে লিখিত আছে, “পবিত্র হারাম মাসগুলোর এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যে, এতে ইবাদত-বন্দিগী করা হলে বাকি মাসগুলোতেও ইবাদত-বন্দিগী করার তাওফিক ও সাহস লাভ হয়। অনুরূপ কেউ এ মাসগুলোতে পাপ কার্য থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারলে বছরের বাকি মাসগুলোতেও পাপাচার থেকে দূরে থাকা সহজসাধ্য হয়। সুতরাং এ সুযোগের সদ্ব্যবহার থেকে বিরত থাকা অপূরণীয় ক্ষতির কারণ। ”
পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اَكْرِمُوا الْمُحَّرَمَ وَاَكْرِمُوْا عَاشُوْرَاءَ مِنَ الْمُحَّرَمِ مَنْ اَكْرَمَ عَاشُوْرَاءَ مِنَ الْمُحَّرَمِ اَكْرَمَهُ اللهُ تَعَالـٰى بِالْـجَنَّةِ وَنَـجَّاهُ مِنَ النَّارِ عاشوراءَ
অর্থ: “তোমরা সম্মানিত ও পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনাকে এবং উনার মধ্যস্থিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে সম্মান কর। যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে সম্মান করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাত দিয়ে এবং জাহান বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
আজ পহেলা মুহররম হারাম শরীফ। ১৪৪৬ হিজরী সালের প্রথম দিন। এ দিনের উপর ভিত্তি করেই গণনা হবে পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম শরীফ উনার দিন। কিন্তু কোনো পত্রিকাই নিউজ করেনি যে আজ পহেলা মুহররম শরীফ এবং এ মাসের ১০ তারিখ সুমহান বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ইমামুছ ছালিছ হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনার শাহাদাতকে কেন্দ্র করে অনেকে জলীলুল ক্বদর ছাহাবী হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দোষারোপ করে থাকে। এটা কতটুকু শরীয়তসম্মত? দয়া করে জানাবেন।
জাওয়াব: (১ম অংশ)
কোন হযরত নবী-রসূল আলাইহিস্ সালাম উনাকে যেমন কোন ব্যাপারে দোষারোপ করা জায়িয নেই। তদ্রƒপ কোন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকেও কোন ব্যাপারে দোষারোপ করা জায়িয নেই।
এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌ وِّزْرَ أُخْرٰى
অর্থ: একজনের পাপের বোঝা অপরজন বাকি অংশ পড়ুন...












