বর্তমান সময়ে ইহুদী ফান্ড দ্বারা পরিচালিত ওহাবী, সালাফী, লা’মাযহাবী ফেরকার লোকেরা সমাজে ইচ্ছামত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে জাল, মওজু, দ্বয়ীফ বলে অপপ্রচার করছে। নাউযুবিল্লাহ! তাদের মতবাদের বিপক্ষে মনে হলেই সেটাকে তারা জাল বলছে। আর এ জন্য তারা উছুলে হাদীছ শরীফ উনার বিভিন্ন অপব্যাখ্যার আশ্রয়ও গ্রহণ করতে কার্পণ্য করছে না। শত শত বছর ধরে উম্মত যে হাদীছ শরীফ উনার উপর আমল করে আসছে কেউ কোন আপত্তি করে নাই অথচ হাল যামানায় এসব ওহাবীরা হঠাৎ আবির্ভূত হয়ে জাল! জাল! বলে চিৎকার শুরু করেছে।
তাদের ধারণা পবিত্র বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ ছাড়া পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনাসংক্রান্ত বিষয়ে পর্যালোচনা কমিটিকে সুপারিশ দেয়ার সময় আরও এক দফা বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিটির সুপারিশ দেওয়ার মেয়াদ আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়িয়ে গত মঙ্গলবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনাসংক্রান্ত বিষয় পর্যালোচনা করতে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে সভাপতি করে গত ১১ মার্চ উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি করে সরকার। কমিটিতে তিন মাসের মধ্যে সুপারিশ দিতে বলা হয়েছিল। পরে সুপারিশ দেয়ার মেয়াদ বাড়িয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর করা হয়।
বিদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
গায়রে মুকাল্লিদ আলেমদের ফতওয়া:
মহিলাদের নামাযের পদ্ধতিতে ইতোপূর্বে যা কিছু উল্লেখ করা হলো তথা পবিত্র হাদীছ শরীফ, আছারে ছাহাবা, তাবেয়ীনদের ইজমা এবং চার ইমামের ঐক্যমতের আলোকে যুগ যুগ ধরে অবিচ্ছিন্ন সূত্র পরম্পরায় যেই পার্থক্যের আমল চলে আসছে, সেটাকে গায়রে মুকাল্লিদদের নেতৃস্থানীয় আলেমরাও স্বীকৃতি দিয়েছে এবং সেই আলোকে ফতওয়া দিয়েছে।
# মাওলানা মুহম্মদ দাউদ গযনবী উনার পিতা আল্লামা আব্দুল জাব্বার গযনবীকে যখন জিজ্ঞেস করা হলো, “মহিলাদের নামাযে জড়সড় হয়ে থাকা কি উচিত?” জবাবে তিনি একটি হাদীছ শরীফ উল্লেখ করার পর লেখেন, “এর উপরই আহলুস বাকি অংশ পড়ুন...
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে যারা বাতিল, দ্বয়ীফ, মুনকার ও মাতরূক বলেছে তাদের দাবী অশুদ্ধ হওয়ার দলীল
১ম দলীল
আল ইমামুল কাবীর, শাইখুল ইসলাম, আল্লামা হযরত ইমাম শিহাবুদ্দীন আহমদ ইবনে হাজার হাইতামী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৯৭৪ হিজরী শরীফ) তিনি স্বীয় কিতাব ‘তুহ্ফাতুল মুহ্তাজ ফী শারহিল মিনহাজ’ উনার মধ্যে এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা উল্লেখ করে বলেন,
قَالَ فِـى الْمَجْمُوْعِ بَاطِلٌ وَكَاَنَّهٗ قَـلَّدَ فِـىْ ذٰلِكَ اِنْكَارَ حَضْرَتْ اَلْـبَـيْـهَقِىِّ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَغَيْـرِهٖ لَهٗ وَلَيْسَ الْاَمْرُ كَمَا قَالُوْا فِـىْ كُلِّ طُرُق বাকি অংশ পড়ুন...
‘এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা সর্বোচ্চ পর্যায়ের ছহীহ’ সে সম্পর্কে জরুরত আন্দাজ আলোচনা করা হলো
১ম দলীল
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা অনেকগুলো সনদে বর্ণিত রয়েছেন। আল ইমামুল আলাম, আল হাফিয, আল হুজ্জাহ্, মুহাদ্দিছুশ শাম, শাইখুস সুন্নাহ্, আল্লামা দ্বিয়াউদ্দীন হযরত আবূ আব্দিল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহিদ মুক্বাদ্দাসী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৬৪৩ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘আল আহাদীছুল মুখতারাহ্’ উনার মধ্যে উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা দুইটি সনদে বর্ণনা করে দুইট বাকি অংশ পড়ুন...
(ধারাবাহিক পর্ব- ০৪)
সনদ পর্যালোচনা:
এই সনদের একজন রাবী হচ্ছেন মুহম্মদ ইবনে যিয়াদ আত্ব তহহান। যার সম্পর্কে হযরত ইবনে জাওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘আদ্ব দুআফা ওয়াল মাতরূকীন’ কিতাবে বলেন-
محمد بن زياد الطحان اليشكري الجزري الميموني يروي عن ميمون بن مهران قال يحيى كذاب خبيث وقال أحمد كذاب خبيث يضع الحديث وقال عمرو بن علي كان كذابا متروك الحديث وقال السعدي والدارقطني كذاب وقال النسائي والبخاري وأبو حاتم الرازي متروك الحديث وقال ابن حبان كان ممن يضع الحديث على الثقات لا يحل ذكره في الكتب إلا على جهة القدح فيه
অর্থ: মুহম্মদ ইবনে যিয়াদ আত ত্বহহান আল ইয়াশকারী আল জাযরী আল মায়মূনী। তিনি মাইমূন ইবনে মিহরান থেকে হাদীছ বর্ণনা কর বাকি অংশ পড়ুন...
(ধারাবাহিক পর্ব- ০৩)
হযরত ইবনে জাওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
سيف بن مسكين السلمي البصري يروي عن سعيد بن أبي عروبة قال الدارقطني ليس بالقوي وقال ابن حبان يأتي بالمقلوبات والأشياء الموضوعات لا يحل الاحتجاج به لمخالفته الأثبات
অর্থ: সাঈফ ইবন মিসকীন আস সুলামী আল বছরী। তিনি সাঈদ ইবনে আবী আরূবাহ উনার থেকে বর্ণনা করতেন। হযরত দারা কুত্বনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তিনি শক্তিশালী নয়। হযরত ইবনে হিব্বান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তিনি হাদীছ শরীফ পরিবর্তন করে বর্ণনা করতেন এবং বানোয়াট জাল হাদীছ বর্ণনা করতেন। প্রমাণের বিপরীতে উনার বর্ণনাকে দলীল হিসেবে পেশ করা জায়িয নেই। ( বাকি অংশ পড়ুন...
২
মুক্বদ্দিমা
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
হযরত ইবনে মুহাররায রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
سـمعت حضرت على بن الـمدينى رحـمة الله عليه يقول ليس ينبغى لاحد ان يكذب بالـحديث اذا جاءه عن النبى صلى الله عليه وسلم وان كان مرسلا فإن جـماعة كانوا يدفعون حديث الزهرى قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من احتجم فى يوم السبت او الاربعاء فاصابه وضح فلا يلومن الا نفسه فكانوا يفعلونه فبلوا منهم عثمان البتى فاصابه الوضح ومنهم عبد الوارث يعنى ابن سعيد التنورى فاصابه الوضح ومنهم ابو داود فاصابه الوضح ومنهم عبد الرحـمن فالصابه
অর্থ : “আমি হযরত আলী বিন মাদিনী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বলতে শুনেছি যে, কারো জন্য উচিত নয় যে, সে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, বাকি অংশ পড়ুন...












