পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ২১ নম্বর আয়াত শরীফ:
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لا تَتَّبِعُوا خُطُوَاتِ الشَّيْطَانِ وَمَن يَتَّبِعْ خُطُوَاتِ الشَّيْطَانِ فَإِنَّهُ يَأْمُرُ بِالْفَحْشَاء وَالْمُنكَرِ وَلَوْلا فَضْلُ اللهِ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَتُهُ مَا زَكَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ أَبَدًا وَلَكِنَّ اللهَ يُزَكِّي مَن يَشَاء وَاللهُ سَمِيعٌ عَلِيمٌ.
অর্র্থ : হে ঈমাদারগণ! তোমরা শয়তানের পদাংক অনুসরণ করো না। যে শয়তানের পদাংক অনুসরণ করবে, অবশ্যই শয়তান তোমাদেরকে অশ্লীল-অশালীন, হারাম কাজে ওয়াসওয়াসা দিয়ে গোমরাহ করে ফেলবে। নাউযুবিল্লাহ! যদি খ¦লিক মালিক রব ম বাকি অংশ পড়ুন...
গ্বরানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব:
শুরুতেই একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, ‘ক্বিছ্ছাতুল গ্বরানীক্ব বা গ্বরানীক্বের ঘটনা’ হলো- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ একটি বাতিল, মওযূ, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন বর্ণনা।
এই সকল বাতিল, মওযূ, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন বর্ণনাগুলোকে সঠিক প্রমাণ করতে যেয়ে কেউ কেউ বুখারী শরীফ উনার ‘কিতাবুত তাফসীরে’ উল্লেখিত একটি মওযূ হাদীছ দ্বারা দলীল দিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
(গত পর্বের পর)
পূর্বে উল্লেখিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফসমূহ উনাদের মধ্যে সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত রয়েছে যে, হযরত আবূ সাঈদ ইবনে মু‘আল্লা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে এবং হযরত উবাই ইবনে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত আহবান মুবারক করেছিলেন উনারা পবিত্র নামাযে থাকার কারণে উনার সম্মানিত আহবান মুবারক-এ সাড়া দেননি। বিষয়টা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট পেশ করা হলে বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবূ বকর ছিদ্দীক আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, “হে ব্যক্তি! তুমি কি নিজের কানে শুনেছ যে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার যবান মুবারকে একথা বলেছেন”
সে বললো, হ্যাঁ, আমি শুনেছি।
হযরত আবু বকর ছিদ্দীক আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, হ্যাঁ, আমি বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সত্য কথাই বলেছেন।
তিনি যখন একথা ব বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী কারা? কি তাদের পরিচয়? এ সম্পর্কিত পবিত্র ইলম অর্জন করা সকলের জন্যই ফরয। উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীদের বাকি অংশ পড়ুন...
তাকওয়া পরহেযগারী কতটুকু থাকতে হবে, সেটা সম্বন্ধে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করে বলেছেন-
يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تُقَدِّمُوا بَيْنَ يَدَيِ اللهِ وَرَسُولِهِ وَاتَّقُوا اللهَ إِنَّ اللهَ سَمِيعٌ عَلِيمٌ. يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَرْفَعُوا أَصْوَاتَكُمْ فَوْقَ صَوْتِ النَّبِيِّ وَلَا تَجْهَرُوا لَهُ بِالْقَوْلِ كَجَهْرِ بَعْضِكُمْ لِبَعْضٍ أَنْ تَحْبَطَ أَعْمَالُكُمْ وَأَنْتُمْ لَا تَشْعُرُونَ
হে ঈমানদারগণ, তোমরা মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অগ্রগামী হয়ো না এবং মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। সাই বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার পুত-পবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে সম্পর্কযুক বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথম সনদ:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
অত্যন্ত ছোট্ট একটি কথা দ্বারা তিনি খুব-ই জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এতে উক্ত রাবীর বর্ণিত কোন বর্ণনা দলীল নয় এটা-ই স্পষ্ট হলো। আর পবিত্র কুরআন শরীফ উনার দ্বারা হালালকৃত উত্তম খাদ্য সম্পর্কে এমন একটা বর্ণনা দলীল হিসেবে কীভাবে আসতে পারে? যা জিহালতী বা মূর্খতা ব্যতীত কিছুই নয়।
এছাড়াও উপরোক্ত সনদের রাবী সাইফ ইবনে মিসকীন সম্পর্কে ‘সিয়ারু আলামীন আন নুবালা’ কিতাবের মধ্যে এই হাদীছের টিকায় এসেছে-
إِنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قال ألبانها شفاء وسمنها دواء، ولحمها داء (١)
অর্থ: “নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই ছেলের স্ত্রী তার পিতার খিদমত করবে অর্থাৎ শ্বশুরের খিদমত করবে, সেটা ঠিক ততটুকু খিদমত করবে যতটুকু সাধারণভাবে করা সম্ভব। হ্যাঁ, পাক-শাক করে খাওয়াতে পারে, তার অন্যান্য খিদমতের আঞ্জাম দিতে পারে, তবে সরাসরি এমন কোন কাজ করবে না, তার সামনে বেশীক্ষণ থাকবেও না এবং সরাসরি তার হাত, পা-তে হাত দিয়ে কোন কাজ করে দিবে না, হাত-পা টিপে দেয়া, তেল দেয়া ইত্যাদি ইত্যাদি যা কিছু রয়েছে সেটা থেকে সতর্ক থাকবে। যদি কারো মনে কোন ওয়াসওয়াসা এসে যায়, যদি শ্বশুরের মনে কোন ওয়াসওয়াসা এসে যায়, খারাপ দৃষ্টি তার প্রতি পড়ে যায় তাহলে সেটা হুরমতে মুছাহিরাহ এর কারণে শ বাকি অংশ পড়ুন...












