End User Agreement) নামক একটি চুক্তিতে স্পষ্ট করে বলা থাকে, যুদ্ধবিমান কিভাবে, কোথায় এবং কাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যাবে, তা নির্ধারণ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
এরপর আসে আইটি এআর নামক আরেকটি বিধিনিষেধ, যা শুধু অস্ত্র বিক্রির নিয়ন্ত্রণই করে না, বরং প্রতিটি যন্ত্রাংশ, সফটওয়্যার কোড এবং আপগ্রেড প্রক্রিয়াতেও যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী দখলদারি নিশ্চিত করে।
পাকিস্তানের বোঝা আমেরিকার এফ-১৬, আমেরিকান শর্ত অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেনি ভারতের বিরুদ্ধে
আমেরিকান যুদ্ধ বিমান কিনে ব্যবহার করতে পারেনি ইরান, ইন্দোনেশিয়াসহ অন্যান্য দেশও
ইচ্ছামতো যখন তখন যে ক বাকি অংশ পড়ুন...
রক্তের গ্রুপ হল রক্তের লোহিত কণিকায় অ্যান্টিজেনের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি। এটি বংশগতভাবে নির্দিষ্ট করা থাকে। অ্যান্টিজেনের উপস্থিতির ওপর নির্ভর করে রক্তের বিভিন্ন ধরনের গ্রুপিং সিস্টেম করা হয়েছে।
রক্ত গ্রুপিং পদ্ধতি আবিষ্কার করে অস্ট্রিয়ান শরীরতত্ত্ববিদ। তখন সে ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলজিকাল-অ্যানাটমিক্যাল ইনস্টিটিউটে কর্মরত ছিলো। ১৯০০ সালের দিকে, টেস্টটিউবে ভিন্ন ভিন্ন মানুষের রক্ত একত্রে মিশ্রিত করে সে খেয়াল করলো, রক্ত জমাট বেঁধে যাচ্ছে। শুধু মানুষই নয়, মানুষের রক্তের সাথে অন্য প্রাণীর রক্ত মেশালেও একই ব বাকি অংশ পড়ুন...
সংক্ষেপে দুরূদ শরীফ লেখা চরম বেয়াদবী:
এমনকি কেউ যদি দুরূদ শরীফ লেখতে গাফলতি করে এটা কুফরী পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে। যেমন- ‘হাশিয়াতুত্ব ত্বাহত্বাহবী আলাদ দুররিল মুখতার’ কিতাবে ‘তাতারখানীয়া’ কিতাবের বরাত দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে-
من کتب علیه السلام بالهمزة والمیم یکفر لانه تخفیف و تخفیف الانبیاء کفر بلا شك
অর্থ: “যে ব্যক্তি আলাইহিস সালাম কে হামযা ও মীম দ্বারা লিখলো সে কুফরী করলো। কেননা এটা হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করার শামিল। আর হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করা সন্দেহাতীতভাবে কুফরী। ” নাঊযুবিল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লামা হযরত শামসুদ্দীন সাখাভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন-
(وَاجْتَنِبْ) أَيُّهَا الْكَاتِبُ (الرَّمْزَ لَهَا) أَيْ: لِلصَّلَاةِ عَلَى رُسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي خَطِّكَ، بِأَنْ تَقْتَصِرَ مِنْهَا عَلَى حَرْفَيْنِ وَنَحْوِ ذَلِكَ فَتَكُونَ مَنْقُوصَةً صُورَةً كَمَا يَفْعَلُهُ الْكِسَائِيُّ وَالْجَهَلَةُ مِنْ أَبْنَاءِ الْعَجَمِ غَالِبًا وَعَوَامُّ الطَّلَبَةِ فَيَكْتُبُونَ بَدَلًا عَنْ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ص أَوْ صم أَوْ صلم أَوْ صلعم
অর্থ: “হে লেখকগণ! আপনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত দুরূদ শরীফ লেখার ক্ষেত্রে সংকেত ব্যবহার করা থেকে বি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত : প্রতি হরফে রয়েছে কমপক্ষে দশ নেকী
পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াতের গুরুত্ব-ফযীলত অতুলনীয়। মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি এই সম্মানিত কিতাব মুবারক নাযিল হয়। সমস্ত আসমানী কিতাব মুবারকের সাইয়্যিদ বা প্রধান হলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ। কায়িনাতের মাঝে পবিত্র কুরআন শরীফ শরীফ-ই মহান কিতাব মুবারক, যার তিলাওয়াতে রয়েছে প্রতিটি হরফে হরফে নেকী। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাস বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা জানি যে, প্রতিটি আরবী হরফ উনার নিজস্ব সাংখ্যমান রয়েছে। উল্লেখ্য, আমরা যেভাবে ‘আলিফ’, ‘বা’ এরপর ‘তা’ পড়ে এসেছি মক্তবের সিপারাহসমূহে, সাংখ্যমান অনুযায়ী আরবী মানের ক্রম সেরকম নয়। সাংখ্যমান অনুযায়ী ‘আলিফ’, ‘বা’ তারপর ‘জীম’ তারপর ‘দাল’ এরকম হয়ে থাকে। যেমন ‘আলিফ’ হরফ উনার সাংখ্যমান ১, ‘বা’ হরফ উনার ২। এভাবে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত সংখ্যা ও তাদের সাথে সংশ্লিষ্ট আরবী হরফসমূহ হচ্ছে, আলিফ (ا) -১, বা (ب) -২, জীম (ج) -৩, দাল (د) -৪, ছোট হা (ه) -৫, ওয়াও (و) -৬, ঝা (ز) -৭, বড় হা (ح) -৮, তোয়া (ط) -৯, ইয়া (ي) -১০।
এরপর স্বাভাবিকভাবেই পরবর্তী মানটি ১০ এর পর হওয়ার কথা ১১। কিন্তু আ বাকি অংশ পড়ুন...
আম্মাজী আম্মাজী
উম্মুল উমাম
আপনার ছানা পড়ে
কায়িনাতের তামাম।
রংধনু সে সাতটি রঙে
কার জন্য সাজে
আমার সৃষ্টি সাত প্রলেপে
ধন্য কোন নাজে!
*
আসমানের ঐ সাতটি পরত
কার কথা বলে
যমিনের ঐ সাতটি ভাঁজে
কার কথা চলে?
*
কুরআন শরীফের সাতটি মঞ্জিল
কার পানে ছোটে
সাত হরফ আর সাত কিরাআতে
কার শান ফোটে?
*
ফাতেহা শরীফের সাতটি আয়াত
কার ছানায় ভরা,
সপ্তাহের সাত দিনগুলি বল
কার জন্যে গড়া।
*
কা’বা শরীফে তাওয়াফ সাতবার
কম বা বেশিতে নয়
সাত সায়ীতে সাফা মারওয়ায়
আমল পূর্ণ হয়।
*
আমার হৃদয়ের সাত প্রকোষ্ঠে
ধ্বনিত যে নাম
সেই নামই উৎস সকল শক্তির
সব নেকের আনজাম।
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত : প্রতি হরফে রয়েছে কমপক্ষে দশ নেকী
পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াতের গুরুত্ব-ফযীলত অতুলনীয়। মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি এই সম্মানিত কিতাব মুবারক নাযিল হয়। সমস্ত আসমানী কিতাব মুবারকের সাইয়্যিদ বা প্রধান হলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ। কায়িনাতের মাঝে পবিত্র কুরআন শরীফ শরীফ-ই মহান কিতাব মুবারক, যার তিলাওয়াতে রয়েছে প্রতিটি হরফে হরফে নেকী। সুবহানাল্লাহ!
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাস বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করার মধ্যে রয়েছে অশেষ ফায়দা ও ফযীলত। যে যত বেশি পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করবে সে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক বা রেযামন্দী মুবারক হাছিল করতে পারবে।
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরয হচ্ছে- বিশুদ্ধভাবে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত নিজে শিক্ষা করা ও বেশি বেশি তিলাওয়াত করা এবং অধিনস্তদেরকে শিক্ষা দেয়া ও বেশি বেশি তিলাওয়াত বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নছীহত মুবারক:
সুলত্বানুল হিন্দ, সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, পাঁচটি জিনিষ দর্শন করা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে ইবাদত এবং গুনাহ মাফের কারণ।
এক: নিজের পিতা-মাতার যিয়ারত (দর্শন) করা, উভয়কে আদবের সাথে সালাম করা। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে সকল সন্তান মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি-রেযামন্দি, কুরবত-নৈকট্য লাভের আশায় নিজের মাতা-পিতার খিদমত করে, মুহব্বতের দৃষ্টিতে উনাদে বাকি অংশ পড়ুন...












