রাজশাহী সংবাদদাতা:
আলতাফ হোসেন, রাজশাহীর চারঘাটের রায়পুরের বাসিন্দা। দিনমজুরি করে পাঁচজনের সংসারে জুটত না তিন বেলা খাবার। তিন বিঘা জমিতে আমবাগান থাকলেও খরচ তুলতে হিমশিম। এক পাশ দিয়ে আলো প্রবেশের পথ রেখে বাগানের আইলে ৪৮টি খেজুর গাছ লাগান আলতাফ।
গত বছর এগুলো রস সংগ্রহের উপযোগী হয়। এবার ৯২ হাজার টাকায় লিজ দিয়েছেন ৪৫টি খেজুর গাছ। অটোরিকশা কিনে চালাচ্ছেন। আলতাফ জানালেন, সচ্ছলতা ফিরেছে। দুই ছেলে ও এক মেয়ের চাহিদা মেটাতে পারছেন।
আলতাফের মতো আমবাগানের আইলে খেজুর গাছ লাগিয়ে ভাগ্য ফিরেছে চারঘাটের রাওথার বাসিন্দা রফিকুল ইসলামসহ বাকি অংশ পড়ুন...
সিরকার উপকারিতা :
ক) বিভিন্ন প্রকার রোগের চিকিৎসায় :
১. সিরকা খেলে দ্রুত দেহের ওজন কমে।
২. ব্রণ ও রোদে পোড়া ভাব দূর করে।
৩. ক্ষুধা কম লাগে।
৪. পেটের চর্বি কমায়।
৫. উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায় এবং হৃৎপি- সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
৬. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে কার্যকরী।
৭. হজমে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়াসহ অস্ত্রের অন্যান্য রোগে উপকারী।
৮. ২ চা চামচ সিরকা ও ২ চা চামচ গোলাপ পানি নিয়ে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগালে ব্রণ দূর হয়।
খ) বিভিন্ন রান্নায় :
৭. চর্বিযুক্ত খাবার রান্নার সময় কিছু সিরকা ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
৯. রান বাকি অংশ পড়ুন...
ইহুদীদের দুরভিসন্ধি এবং সহযোগীতায় আমেরিকা একের পর এক মুসলিম দেশ দখল করে,
যুদ্ধ লাগায়, ঘাটি বানায়,
সরকার পরিবর্তন করে, গৃহযুদ্ধ ঘটায়,
সব বরবাদ করে দেয়।
বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আর ৯৮ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠীর ইসলাম পালন ওদের গাত্রদাহের কারণ হয়ে উঠেছে।
মুসলমানদের জন্য বড় আতঙ্ক, বড় শত্রু আমেরিকা।
আমেরিকার লোলুপ দৃষ্টি এখন বাংলাদেশে।
বাংলাদেশের বিরল খনিজ লুট, নারিকেল দ্বীপ দখল, করিডোর, পার্বত্য চট্টগ্রাম নেওয়াতেই আমিরেকা ক্ষান্ত হবে না।
আমেরিকা চায় গৃহযুদ্ধের বাংলাদেশ।
টুকরা টুকরা বাংলাদেশ, ব্যর্থ বাংলাদেশ।
আমেরিকা চায় ৯৮ ভাগ জন বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনার আলোচনাকে বুলন্দ করেছি। বাকি অংশ পড়ুন...
আর স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
بُعِثْتُ لِاُتِـمَّ مَكَارِمَ الْاَخْلَاقِ.
অর্থ: “আমি সমস্ত চারিত্রিক গুণাবলীসমূহকে, উত্তম গুণাবলীসমূহকে পূর্ণতা দানের জন্য প্রেরিত হয়েছি। ” সুবহানাল্লাহ! (‘উকূদুয্ যাবারজুদ লিস সুয়ূত্বী ২/৪৬৮)
কাজেই, যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইত্তিবা’ তথা অনুসরণ-অনুকরণ করবে, তারা অবশ্যই সর্বোত্তম গুণাবলির অধিকারী হবে। সুবহানাল্লাহ!
যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
مَنْ تَعَلَّمَ مَسْأَلَةً وَاحِدَةً قَلَّدَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ قَلَادَةً مِّنْ نُّوْرِ، وَغَفَرَلَهٗ أَلْفَ ذَنْبٍ، وَبَنٰى لَهٗ مَدِيْنَةً مِّنْ ذَهَبٍ، وَكَتَبَ لَهٗ بِكُلِّ شَعْرَةٍ عَلٰى جَسَدِهٖ ثَوَابَ حَجَّةٍ وَّعُمْرَةٍ ـ
অর্থ: সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি একটি মাসয়ালা শিক্ষা করবে মহান আল্লাহ পাক তিনি কিয়ামতের দিন নূরের অনেকগুলো মালা তার গলায় পরিয়ে দিবেন, তার এক হাজার গুনাহখতা ক্ষমা করবেন, তার জন্য স্বর্ণ দ্বারা একটি শহর তৈরী বাকি অংশ পড়ুন...
সংক্ষেপে পবিত্র দুরূদ শরীফ লেখার কারণে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সতর্কীকরণ:
আল ক্বওলুল বদী’ কিতাবে বর্ণিত রয়েছে-
عن حضرت إبراهيم النسفي رحمة الله عليه قال رأيت النبي صلى الله عليه وسلم- في المنام كأنه منقبض مني فمددت يدي إليه ثم قبلتا يده وقلت يا رسول الله صلى الله عليه وسلم أنا من اصحاب الحديث ومن أهل السنة وأنا غريب فتبسم رسول الله صلى الله عليه وسلم- وقال إذا صليت علي لم لا تسلم فصرت بعد ذلك إذا كتبت صلى الله عليه كتبت وسلم
অর্থ: “হযরত ইবরাহীম নাসাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত রয়েছে। তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয় বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ছারছিনা থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক পত্রিকা ৬০ বর্ষ ১লা সংখ্যা ১৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিষেধাজ্ঞা না মেনে নাফরমান হয়ে বেহেশত থেকে পৃথিবীতে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং উনার সম্মানিতা আহলিয়া হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনাদের শান মুবারকে বেয়াদবীমূলক উক্ত বক্তব্যের শরঈ ফায়ছালা জানতে ইচ্ছুক।
জাওয়াব: (৩য় অংশ)
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয় বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার ব্যাখ্যায়ও ইমাম-মুজতাহিদগণ উনাদের কিতাবে ছবি সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করেছেন।
وَفِي الْبَحْرِ قَالُوا وَأَشَدُّهَا كَرَاهَةً مَا يَكُونُ عَلَى الْقِبْلَةِ أَمَامَ الْمُصَلِّي، ثُمَّ مَا يَكُونُ فَوْقَ رَأْسِهِ ثُمَّ مَا يَكُونُ عَنْ يَمِينِهِ وَيَسَارِهِ عَلَى الْحَائِطِ، ثُمَّ مَا يَكُونُ خَلْفَهُ عَلَى الْحَائِطِ أَوْ السِّتْرِ
অর্থ: আল্ বাহর” কিতাবে উল্লেখ আছে: মুছল্লীর সামনে প্রাণীর ছবি থাকা শক্ত মাকরূহ তাহরীমী। অতঃপর মাথার উপর, অতঃপর ডানে ও বামে দেয়ালের উপর অতঃপর পিছনে দেয়ালের উপর অতঃপর কোন পর্দায় প্রাণীর ছবি থাকা মাকরূহ তাহরীমী হবে।
(রদ্দুল্ মুহতার আলাদ্ দুররিল মুখতার বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার দরবার শরীফে যেমন ওয়াজ করেছেন, খুৎবা দিয়েছেন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুগণ উনারা শুনেছেন, ঠিক তদ্রƒপ শুনতে হবে। এর মধ্যে একটুও ব্যতিক্রম করা যাবে না।
এরপর আমি যেটা বলছিলাম, সেই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার পবিত্র তাফসীর মুবারক উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার সবচেয়ে বড় পরিচয় মুবারক হচ্ছেন, তিনি হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘ছালিছাহ্ অর্থাৎ তৃতীয়া’। সুবহানাল্লাহ! তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...












