আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, সর্বোচ্চ হাক্বীক্বী কামিয়াবী এবং রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। কেননা, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হু বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরতুল আল্লামা হাফিয আবূ বকর ইবনে আবী শায়বাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছহীহ সনদ সহকারে বর্ণনা করেছেন- “হযরত আফফান রহমতুল্লাহি আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الْكَافِرِينَ أَوْلِيَاءَ مِن دُونِ الْمُؤْمِنِينَ ﴿١٤٤﴾
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিন ব্যতীত কাফিরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। (পবিত্র সূরা নিসা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৪৪)
বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে, উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম অর্থাৎ উনার সম্মানিত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের সম্পর্কে, উনার সম্মানিতা আওয়াজে মুত্বহহারাত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে এবং উনার সম্মানিত আওলাদ হযরত আবনা আলাইহিমুস সালাম ও হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সুমহান শান বা মর্যাদার খিলাফ আচরণ যারা প্রকাশ করবে, উনাদের সম্পর্কে কটুক্তি করবে, সমালোচনা করবে, ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করবে, অবমাননাকর বা অসম্মানসূ বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফে যেটা উল্লেখ করা হয়েছে সেটা হচ্ছে, সালাম দিতে হবে, অনুমতি প্রার্থনা করতে হবে, এরপর প্রবেশ করতে হবে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিয়েছেন-
لَا تَدْخُلُوا بُيُوتًا غَيْرَ بُيُوتِكُمْ
তোমাদের নিজস্ব ব্যতীত অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশী, পরিচিত-অপরিচিত লোকদের বাড়ীতে যখন যাবে তখন আগে সালাম দিয়ে অনুমতি নিয়ে নিবে। হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي أُمَامَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِنَّ أَوْلَى النَّاسِ بِاللهِ مَنْ بَدَأَ بِالسَّلَامِ
“হযরত আবু উমামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: বাতিল ৭২ ফিরক্বার কেউ কেউ বলে থাকে যে, “হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘লাত্বায়িফুল মা‘আরিফ’ নামক কিতাবে রোযার ঈদ, কুরবানীর ঈদ, আইয়্যামে তাশরীক্ব এবং জুমু‘আর দিন ব্যতীত অন্য কোনো দিনকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ করতে নিষেধ করেছেন। কাজেই, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়ার যমীনে আগমন অর্থাৎ বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের তারীখ ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ করা যাবে না। ” এ বিষয়ে সঠিক জবাব দানে বাধিত করবেন।
জাওয়াব: বাতিল ৭২ ফিরক্বার লোকদের জাতিগত বাকি অংশ পড়ুন...
৫৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাহু মুবারক نُوْرُ الْقُرْبَةِ مُبَارَكٌ নূরুল র্কুবত মুবারক
৫৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জামালী শান মুবারক نُوْرُ السَّكِيْنَةِ مُبَارَكٌ নূরুস সাকীনাহ্ মুবারক
৬০ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জালালী শান মুবারক نُوْرُ الْاَحْـمَرِ مُبَارَكٌ নূরুল আহ্মার মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
অনুরূপভাবে সূরা ত্ব-হা শরীফ উনার ১২১নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার শেষাংশে
وعصى ادم ربه فغوى
এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তরজমা বর্ণনায় অনেকে বলে থাকে যে, হযরত আবুল বাশার আলাইহিস সালাম তিনি উনার পালনকর্তার আদেশ লঙ্ঘন করলেন, ফলে তিনি পথভ্রান্ত হয়ে গেলেন। নাউযুবিল্লাহ!
এ তরজমা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রথম নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ হওয়ার কারণে প্রকাশ্য কুফরী। আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের আক্বীদা হচ্ছে সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা পবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। উনারা পবিত্র ওহী ম বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَلَا تُقَاتِلُونَ قَوْمًا نَكَثُوا أَيْمَانَهُمْ وَهَمُّوا بِإِخْرَاجِ الرَّسُولِ وَهُمْ بَدَءُوكُمْ أَوَّلَ مَرَّةٍ أَتَخْشَوْنَهُمْ فَاللَّهُ أَحَقُّ أَنْ تَخْشَوْهُ إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ
অর্থ: আপনারা কি সেই জাতির বিরুদ্ধে জিহাদ করবেন না, যারা তাদের শপথ ভঙ্গ করেছে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পবিত্র মক্কা শরীফে অবস্থান মুবারক করার বিষয়ে বিরোধিতা করেছে এবং তিনি যেন সেখান থেকে পবিত্র মদীনা শরীফে সম্মানিত হিজরত মুবারক করেন এ বিষয়ে তারা ষড়যন্ত্র করেছে? আর এরাই প্রথম বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনকাল ছিলো সমকালীন পৃথিবীর সর্বাধিক আলোচিত পবিত্র ই’জায শরীফ।
পবিত্র ই’জায শরীফ উনার সূচনা থেকেই দু’দলে বিভক্ত হয়ে পড়ে সমুদয় আরববাসী। উনাদের মধ্যে যাঁরা ছিলেন পবিত্র, স্বচ্ছ ও অনাবিল চিন্তার অধিকারী উনারা প্রথম সাক্ষাতেই বিষয়টি গভীর বিবেচনায় নেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র ছীরত-ছুরত মুবারকসমূহ উনাদেরকে হক্ব গ্রহণে আন্দোলিত করে।
তবে এ সবকিছু জেনেশুনেও অনেকে চরম সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতো। বাকি অংশ পড়ুন...












