মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ, সম্মানিত ইজমা ও ক্বিয়াস শরীফ উনাদের বিস্তারিত সর্বজনমান্য, গ্রহণযোগ্য, নির্ভরযোগ্য ও অকাট্য সম্মানিত দলীল-আদিল্লাহ মুবারক উনাদের মাধ্যমে অত্যন্ত সুস্পষ্ট ও অকাট্যভাবে প্রমাণিত হলো যে, খলীফায়ে আশির, সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মহাসম্মানিত রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি অতিশীঘ্রই বাংলার পবিত্র ভূমিতে সম্মানিত খিলাফ বাকি অংশ পড়ুন...
৪. হুজ্জাতুদ্দীন হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মুহম্মদ ইবনে যুফার মাক্কী ছিক্বিল্লী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৪৯৭ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৫৬৫ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
وَقَدْ عَمِلَ الْمُحِبُّوْنَ لِلنَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَرْحًا بِـمَوْلِدِهِ الْوَلَائِمَ فَمِنْ ذٰلِكَ مَا عَمِلَهٗ بِالقَاهِرَةِ الْمُعِزِّيَّةِ مِنَ الْوَلَائِمِ الْكِبَارِ حَضْرَتْ اَلشَّيْخُ اَبُو الْـحَسَنِ اَلْمَعْرُوْفُ بِاِبنِ قُفْلٍ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ شَيْخُ شَيْخِنَا حَضْرَتْ اَبِـىْ عَبْدِ اللهِ مُـحَمَّدِ بْنِ النُّعْمَانِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَعَمِلَ ذٰلِكَ قَبْلُ حَضْرَتْ جَـمَالُ الدِّيْنِ الْعَجَمِىُّ الْـهَمْذَانِ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ أَحَبَّنِيْ فَليَسْتَنَّ بِسُنَّتِيْ
অর্থ: যে ব্যক্তি আমাকে মুহব্বত করে, সে যেন আমার সুন্নত মুবারক পালন করে। সুবহানাল্লাহ! (তাখরীজু আহাদীছিল আহ্য়া’ ৪/১১৫, নিহায়াতুল আরব ফী ফুনূনিল আদব ২/২৫৭, ইহ্য়াউ ‘উলূমিদ্দীন ৪/২৩৩ ইত্যাদি)
বাকি অংশ পড়ুন...
মধুপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দু’টি প্রতিষেধক গ্রহণ করো মধু এবং পবিত্র কুরআন শরীফ। (ইবনে মাজাহ শরীফ: কিতাবুত ত্বিব: হাদীছ শরীফ নং ৩৪৫২)
অন্য বর্ণনায় বর্ণিত রয়েছে- উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাল্ওয়া ও মধু বাকি অংশ পড়ুন...
১) তিনি নূরে মুজাসসাম।
২) তিনি হায়াতুন্ নবী।
৩) তিনি মুত্তালা আলাল গ্বইব।৪) তিনি হাযির-নাযির।
বাকি অংশ পড়ুন...
মুসনাদে বাযযার, তাবারানী ও দালায়িলুন নবুওয়াহ লিল বাইহাক্বীতে বর্ণিত আছে, “খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, যখন আমরা কা’বা শরীফ থেকে বুরাকে করে যাচ্ছিলাম তখন আমরা খেজুর গাছওয়ালা একটি যমীনে পৌঁছলাম। হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি দয়া করে এখানে তাশরীফ নিন। আমি নামলাম এবং সেখানে নামায আদায় করলাম। তারপর আ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আরো বলেন, আমি কখনো, কোন মৃগনাভী কিংবা এমন কোন আতর পাইনি, যার সুগন্ধি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক (মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ঘাম মুবারক) থেকে উত্তম ছিল। (অর্থাৎ সমস্ত সুগন্ধির থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক (মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ঘাম মুবারক) ছিলেন সর্বশ্রেষ্ট, বেমেছাল। (শামায়েলে তিরমিযী শরীফ, আখলাকুন ন বাকি অংশ পড়ুন...
গাজায় গণহত্যা চালিয়ে যাওয়ার পরেও দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে জার্মানি। দেশটির চ্যান্সেলর ওলাফ বলেছে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীকে সমর্থন দিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে জার্মানি। উত্তর গাজায় ইসরায়েলের অবরোধ এবং লেবাননে চলমান হামলার পরেও জার্মানি ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন জানাচ্ছে।
জার্মানির পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেছে, বেয়ারবক জার্মান সরকারের পক্ষ থেকে এটা স্পষ্ট করতে চায় যে, জার্মানি দৃঢ়ভাবে ইসরায়েলের পাশে রয়েছে।
মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত। সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের চেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধাপরাধ, ইতিহাসের নিকৃষ্ট গণহত্যা মানবতার হত্যার পরও-
বিশেষ করে ফুলের মত প্রস্ফুটিত নিস্পাপ শিশুদের পৈশাচিকভাবে শহীদ করার পরও যে বিশ্ব নিশ্চুপ থাকে সে বিশ্ব মহা বোবা শয়তান। (নাউযুবিল্লাহ)
(প্রথম পর্ব)
(ক)
ফিদা সাত সন্তানের ফিলিস্তিনি মা, পরিবারকে বাঁচাতে আপ্রাণ লড়াই করছেন এবং গাজার মানুষে পাশে আছেন।
ফিদার জন্য সবচেয়ে বেদনাদায়ক বিষয় হচ্ছে, এই সংকটের প্রভাব তার সন্তানদের উপর পড়ছে। তিনি বলেছেন, 'সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল তাদের সুস্থ রাখা। প্রচ- ঠান্ডা ও বৃষ্টি তাদের রোগের বিস্তার ঘটাচ্ছে এব বাকি অংশ পড়ুন...












