মুহতারাম,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অভ্যুদয়ের সঙ্গে যাদের কথা অনিবার্যভাবে আসে তারা হলেন, ত্রিশ লাখ শহীদ।
প্রসঙ্গত এ ‘শহীদ’ শব্দটি সর্বোতভাবেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম সম্পর্কীয় বিশ্বাস, অনুভূতি ও আবেগ থেকে উৎসারিত। অর্থাৎ এদেশের উৎপত্তির সাথে পরিপূর্ণভাবে জড়িয়ে আছে সম্মানিত ইসলামী বিশ্বাস ও অনুষঙ্গ। এদেশের স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট সম্মানিত ইসলামী অনুভূতি ও চেতনা।
যে ১৯৭০ সালের নির্বাচনের রায় যালিম পাকীরা প্রত্যাখ্যান করেছিলো; যে ’৭০-এর নির্বাচনে এদেশের প্রায় ৯৯ ভাগ সমর্থন দিয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
মুহতারাম,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
মহান আল্লাহ পাক উনার রহমতে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইহসানে বাংলাদেশ এমন একটি ভূখ- যার ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান।
যারা বিপদে পড়লে, ব্যথা পেলে সর্বাগ্রে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক নেন। যারা নতুন বাড়ি করলে, দোকান খুললে, ছেলে সন্তানের পরীক্ষা হলে, কুলখানি হলে- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করেন।
বাকি অংশ পড়ুন...
সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং ব্যাপক বাজেট বরাদ্দ দিয়ে, অনেক বেশী জাঁকজমক এবং শান শওকত সহকারে যথাযথভাবে আগামী ১৬ই সেপ্টেম্বর সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ বা পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে সরকারকে স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবস্থ নেয়ার দাবিতে রাজধানীর মালিবাগ মোড়ে এক মানববন্ধনে বক্তারা এ দাবি তোলেন। গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)
ইনসাফকারী ছাত্র জনতা এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
বক্তারা বলেন, দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের তথা ছাত্র জনতা সকলের জন্য সবচেয়ে বড় ঈদ হলে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর, বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তোমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া। ” (পবিত্র সূরা শূরা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩)
পবিত্র কালামুল্লাহ শ বাকি অংশ পড়ুন...
স্বাধীনতার ৫৪ বৎসর পার হতে চলল।
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার, জাতীয়তাবাদী সরকার, সামরিক সরকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসলো-গেলো
ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রচারনার পালে হাওয়া উঠল।
কিন্তু হাক্কীকত কী প্রকাশ পেলো
স্বাধীন বাংলাদেশে নদ-নদীর সঠিক সংখ্যা কত? তাই এতদিনে হিসেব নেয়া হয় নাই। করা হয় নাই।
গত পরশু পরিবেশ উপদেষ্টা বরাতে এক খবরে তাই বলা হয়েছে।
আগামী ২ মাসের মধ্যে দেশের নদীর সঠিক সংখ্যা চূড়ান্ত করতে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, বিআইডাব্লিউটিএ, নদী রক্ষা কমিশন এবং বিভাগীয় কমিশনারগণকে নির্দেশনা দিয়েছেন পানি সম্পদ এবং বাকি অংশ পড়ুন...
২০১৪ সালে ভারতে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর গরু রফতানি বন্ধ করে দেয়। হঠাৎ রফতানি বন্ধ করায় বাংলাদেশে গরুর দাম বহুগুণ বেড়ে যায়। এ অবস্থায় গবাদি পশুতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে গুরুত্ব দেয় সরকার। এগিয়ে আসেন শিক্ষিত যুবকরা। তৈরি হয় হাজার হাজার উদ্যোক্তা। কয়েক বছরের মাথায় গবাদি পশুতে ঠিকই স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে দেশ। তবে, গো-খাদ্যের দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে গোশতের বাজার উর্ধ্বমুখী হয়। সাড়ে ৮০০ টাকা কেজিতেও গরুর গোশত বিক্রি হয়।
গত বছরের মাঝামাঝিতে গরুর গোশতের এই উচ্চমূল্যের প্রেক্ষিতে দাবি ওঠে ভারত থেকে হিমায়িত গোশত আমদানি বাকি অংশ পড়ুন...
(প্রথম পর্ব)
আগের টানাপোড়েন কাটিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হলে সবার খুশি হওয়া উচিত বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দিল্লি-ইসলামাবাদের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান সম্পর্কের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে এ অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমি মনে করি, কোনো একপর্যায়ে পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কে একটু টানাপোড়েন ছিল। স্বাভাবিক একটা সম্পর্ক যদি উন্নীত হয়, আমাদের সবার খুশি হওয়া উচিত। আমরা ত বাকি অংশ পড়ুন...
তবে কী বাংলাদেশে হিন্দুরা জামাই আদরে থাকবে
আর ভারতের মুসলমানরা পৈশাচিক অত্যাচারে জর্জরিত থাকবে এবং নির্বিচারে শহীদ হবে? (নাউযুবিল্লাহ)
(তৃতীয় পর্ব)
গরুর গোশত খাওয়ার অভিযোগে ভারতে যুবককে হত্যা বৃদ্ধকে মারধর
গরুর গোশত খাওয়ার সন্দেহে হরিয়ানায় এক মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যা এবং মহারাষ্ট্রে এক মুসলিম বৃদ্ধকে চরম নাজেহাল ও মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
হরিয়ানায় গরুর গোশত ভক্ষণকারী সন্দেহে পশ্চিমবঙ্গের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। মৃতের বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীতে। সাবির মল্লিক নামে যুবককে হরিয়ানায় তার বাড়ি থেকে তুলে ন বাকি অংশ পড়ুন...
ইন্টারনেট ব্যবহারের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের শিশুরা। বিশেষ করে শিশু-কিশোররাই এই বিড়ম্বনার শিকার বেশি হচ্ছে। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ব্যাপকহারে বাড়ছে। গত ১৯ বছরে এই সংখ্যা ৮০০ গুণ বেড়েছে। বাংলাদেশে অনলাইন জনগোষ্ঠীর গড় বয়স ক্রমেই কমছে। এমনকি ১১ বছরের শিশুরাও প্রতিদিন ইন্টারনেটে প্রবেশ ও ব্যবহার করছে। যদিও ছোট শিশুদের তুলনায় বেশি বয়সী শিশুরা অনলাইনে ভয়-ভীতির সম্মুখীন হওয়ার বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তবে ক্ষতিকর সামগ্রী, যৌন নিগ্রহ ও অপব্যবহার এবং ভয়-ভীতির সম্মুখীন হওয়ার ঝুঁকি থেকে শিশুরা কখনোই মুক্ বাকি অংশ পড়ুন...
সুপ্রাচীন কাল থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহাসিক এবং ভৌগলিক অবস্থানজনিত কারণে বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এখানকার জীবনযাত্রা সমতল এলাকার তুলনায় কঠিন ছিল বিধায় অতীতে খুব বেশিসংখ্যক লোকজন এই এলাকায় বাস করতে উৎসাহী হয়নি। বর্তমানে যেসব ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠি পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত আছেন তারা ইদানীং নিজেদের আদিবাসী বলে দাবী করেন এবং এদেশের কিছু মিডিয়া এবং বুদ্ধিজীবিগণ বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন না করে, জেনে অথবা না জেনে বিভিন্ন সময়ে এ শব্দের প্রতিধ্বনি করে যাচ্ছে। আদিবাসী হচ্ছে অষ্ট্রেলিয়ার এ্যাবোরেজিনিয়াস, নেটিভ আমেরিকান র বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “সময়কে আমি পর্যায়ক্রমে মানুষের মাঝে পরিবর্তন করি। ” সময় বহতা নদীর মতো। সাধারণ মানুষ সময় দ্বারা প্রভাবিত হয়।
সময়ের প্রবাহে পুষ্ট অধিকাংশের বিশ্বাস এরূপ যে, ‘চলমান পরিস্থিতিতে প্রচলিত অনৈসলামিক আচারও অনৈসলামিক থাকে না। তাদের ধারণা- খেলাধুলা, গান-বাজনা, সুদ, ঘুষ, টিভি, সিনেমা, বেপর্দা, বেহায়া এগুলো বর্তমান সময়ের দাবি। যা সময়ের প্রেক্ষিতে জায়িয ও সহনীয়। ’ নাউযুবিল্লাহ!
আওয়ামুন নাসের ভিতরে এসব বিশ্বাস শক্ত করে এঁটে বসার কারণে তাদের সে অনুভূতির বিপরীতে চালিত হত বাকি অংশ পড়ুন...
এ দেশের কিছু কিছু স্বার্থান্বেষী বুদ্ধিজীবী ব্যক্তিবর্গ দেশের স্বার্থের চেয়ে ব্যক্তিগত মতাদর্শকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তবে যেকোন মতাদর্শের মধ্যে যদিও একটি আদর্শিক বিষয় জড়িত তথাপি মতাদর্শের এই ভিন্নতা দেশের স্বার্থবিরোধী হলে তা ধরে রাখা একেবারেই কাম্য নয়। সমস্যাটি তখনই প্রকটাকারে দেখা দেয় যখন ভিন্ন মতাদর্শিক এই স্বার্থান্বেষী মহল অন্য দেশের স্বার্থ চরিতার্থ করতে গিয়ে ব্যক্তিগত তথাকথিত মতাদর্শের পক্ষে তাদের ভাষায় ইতিবাচক ব্যাখ্যা দাড় করিয়ে ফেলেন।
বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন গবেষণালব্ধ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংল বাকি অংশ পড়ুন...












