ভারতের কোর্টে এক কট্টর ইসলাম ও মুসলিমবিদ্বেষী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ থেকে ২৬ খানা সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ বাদ দেয়ার জন্য রিট করে। নাঊযুবিল্লাহ! যদিও মুসলমানের ভয়ে ভারতের আদালত সেটা খারিজ করে দেয়। কোন সেই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফগুলো একজন ঈমানদার হিসেবে সেটা জানা থাকা জরুরী।
এখানে অনুবাদসহ সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফগুলো উল্লেখ করা হলো:
(৩)
وَإِذَا ضَرَبْتُمْ فِي الْأَرْضِ فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ أَنْ تَقْصُرُوا مِنَ الصَّلَاةِ إِنْ خِفْتُمْ أَنْ يَفْتِنَكُمُ الَّذِينَ كَفَرُوا إِنَّ الْكَافِرِينَ كَانُوا لَكُمْ عَدُوًّا مُبِينًا
অর্থ: “আর যখন তোমরা যমীনে বাকি অংশ পড়ুন...
وَإِمَّا يُنْسِيَنَّكَ الشَّيْطَانُ
শয়তান যদি তোমাদেরকে ধোঁকা দিয়ে প্রতারণা করে, মিথ্যা বলে তাদের কাছে নিয়ে যায়, ওখানে যাওয়ার পরে যখন তোমাদের এ কথাটা স্মরণ হবে এই লোকটা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরোধিতা করে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরোধিতা করে এটা স্মরণ হওয়া মাত্রই
فَلَا تَقْعُدْ بَعْدَ الذِّكْرَى مَعَ الْقَوْمِ الظَّالِمِينَ
এই জালিমদের সাথে আর বসো না, এখান থেকে সরে চলে আসো, মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিয়েছেন। এটা হচ্ছে মুসলমান ঈমানদারের একটা সংজ্ঞা। ঈমানদার কাকে বলে? ঈমানদার ঐ ব্যক্তি; মহান আল্লাহ পাক উনার বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّمَا حَرَّمَ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةَ وَالدَّمَ وَلَحْمَ الْخِنزِيرِ وَمَا أُهِلَّ بِهِ لِغَيْرِ اللَّهِ ۖ فَمَنِ اضْطُرَّ غَيْرَ بَاغٍ وَلَا عَادٍ فَلَا إِثْمَ عَلَيْهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য হারাম করেছেন, মৃত প্রাণী, (মাছ ব্যাতীত) রক্ত, শুকরের গোস্ত এবং সেসব প্রাণী মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যাতীত অন্য কারো নামে যবেহ করা হয়। অবশ্য যে ব্যক্তি নিরুপায় হয়ে পড়ে (মা’যূর হয়ে যায়) এবং নাফরমানী ও সীমালঙ্ঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন গুনাহ নেই। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু। ” সুবহান বাকি অংশ পড়ুন...
ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার একজন মুরীদ (যিনি ছিলেন হাফিযে কুরআন) একদা মসজিদে বসে পবিত্র কুরআন শরীফ শিক্ষা দিচ্ছিলেন। ঘটনাক্রমে ছাত্রদের মধ্য হতে একজন সুশ্রী বালকের প্রতি উনার কুদৃষ্টি পতিত হয়। ফলে তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ একেবারে ভুলে গেলেন এবং তার সর্ব শরীরে দাহ আরম্ভ হলো। তিনি অন্যায় বুঝতে পেরে মহান আল্লাহ পাক উনার ভয়ে এবং অনুশোচনায় ব্যতিব্যস্ত হয়ে তৎক্ষনাৎ ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কাছে ছুটে গেলেন এবং উনার কাছে আনুপুর্বক ঘটনা বিবৃত করলেন। ত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تُحَرِّمُوا طَيِّبَاتِ مَا أَحَلَّ اللَّهُ لَكُمْ وَلَا تَعْتَدُوا ۚ إِنَّ اللَّهَ لَا يُحِبُّ الْمُعْتَدِينَ
অর্থ: হে মু’মিনগণ, তোমরা ঐসব পবিত্র-উত্তম বিষয়সমূহ হারাম করো না, যেগুলো মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য হালাল করেছেন এবং এ বিষয়ে সীমালঙ্গন করো না। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি সীমালঙ্গনকারীদের পছন্দ করেন না। (পবিত্র সূরা মায়িদাহ্ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৮৭) বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের কোর্টে এক কট্টর ইসলাম ও মুসলিমবিদ্বেষী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ থেকে ২৬ খানা সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ বাদ দেয়ার জন্য রিট করে। নাঊযুবিল্লাহ! যদিও মুসলমানের ভয়ে ভারতের আদালত সেটা খারিজ করে দেয়। কোন সেই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফগুলো একজন ঈমানদার হিসেবে সেটা জানা থাকা জরুরী।
এখানে অনুবাদসহ সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফগুলো উল্লেখ করা হলো:
(২)
وَدُّوا لَوْ تَكْفُرُونَ كَمَا كَفَرُوا فَتَكُونُونَ سَوَاءً فَلَا تَتَّخِذُوا مِنْهُمْ أَوْلِيَاءَ حَتَّى يُهَاجِرُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَإِنْ تَوَلَّوْا فَخُذُوهُمْ وَاقْتُلُوهُمْ حَيْثُ وَجَدْتُمُوهُمْ وَلَا تَتَّخِذُوا مِنْه বাকি অংশ পড়ুন...
কেউ যদি বলে অমুক মাওলানা এটা বলেছে, তমুক মাওলানা ওটা বলেছে, সেজন্য সে করেছে। এটাতে কিন্তু সে উদ্ধার হবে না। এখন মাওলানার কথা শুনে সে হারাম, খারাপ কাজটা করলো, কিন্তু ব্যবসা চাকরি যখন করে, পয়সা কামাই করে তখন কিন্তু সে কারো কথা শুনে না, যেখানে লাভ বেশি দেখে সেখানে কিন্তু সে যায়। তুমি টাকা চিনলে, পয়সা চিনলে, গাড়ি চিনলে, বাড়ী চিনলে, সব চিনলে তুমি মহান আল্লাহ পাক উনাকে ও উনার হাবীব নূরে মুজসাসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে চিনতে পারলে না। সেখানে উলামায়ে সূদের দোহাই দাও। তোমার নফসের তাড়নায় তুমি উলামায় বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্তম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
الَّذِينَ يَأْكُلُونَ الرِّبَا لَا يَقُومُونَ إِلَّا كَمَا يَقُومُ الَّذِي يَتَخَبَّطُهُ الشَّيْطَانُ مِنَ الْمَسِّ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَالُوا إِنَّمَا الْبَيْعُ مِثْلُ الرِّبَا ۗ وَأَحَلَّ اللَّهُ الْبَيْعَ وَحَرَّمَ الرِّبَا ۚ فَمَن جَاءَهُ مَوْعِظَةٌ مِّن رَّبِّهِ فَانتَهَىٰ فَلَهُ مَا سَلَفَ وَأَمْرُهُ إِلَى اللَّهِ ۖ وَمَنْ عَادَ فَأُولَٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ ۖ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ
অর্থ: যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতের দিন ঐভাবে দন্ডায়মান হবে, যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান স্পর্শ করে মোহগ্রস্ত করে দিয়েছে। কারণ তারা বলে যে, ক্রয়-বিক্রয়ও তো সুদ নেয়ারই মত। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্য বাকি অংশ পড়ুন...












