পূর্ব প্রকাশিতের পর...
সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি আবার জানতে চাইলেন তিনি এখন কোথায় আছেন। হযরত উম্মে জামীল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি বললেন, তিনি এখন হযরত ইবনুল আরকাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বাড়ীতে আছেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বললেন-
فَإِنَّ لِلَّهِ عَلَيَّ أَنْ لَا أَذُوقَ طَعَامًا وَلَا أَشْرَبَ شَرَابًا أَوْ أَتَى رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
‘মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাক্ষাত মুবারক না করা প বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে ছহিবে নিসাব প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য পবিত্র কুরবানী করা ওয়াজিব। আর পশু কুরবানী করার বিষয়ে বিধান হচ্ছে, যেগুলো ছোট প্রাণী যেমন- দুম্বা, মেষ বা ভেড়া, ছাগল, খাশী, বকরী ইত্যাদি একটি পশু শুধুমাত্র একজনের পক্ষ থেকেই পবিত্র কুরবানী করা যায়। আর বড় প্রাণী যেমন- উট, গরু, মহিষের ক্ষেত্রে বিধান হচ্ছে, একাধিক অর্থাৎ সাতজন পর্যন্ত শরীক হয়ে একত্রে কুরবানী করা যায়। যা হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারাই সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত।
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حضرت جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ قَالَ نَحَرْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عل বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের কোর্টে এক কট্টর ইসলাম ও মুসলিমবিদ্বেষী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ থেকে ২৬ খানা সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ বাদ দেয়ার জন্য রিট করে। নাঊযুবিল্লাহ! যদিও মুসলমানের ভয়ে ভারতের আদালত সেটা খারিজ করে দেয়। কোন সেই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফগুলো একজন ঈমানদার হিসেবে সেটা জানা থাকা জরুরী।
এখানে অনুবাদসহ সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফগুলো উল্লেখ করা হলো:
(১)
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا بِآيَاتِنَا سَوْفَ نُصْلِيهِمْ نَارًا كُلَّمَا نَضِجَتْ جُلُودُهُمْ بَدَّلْنَاهُمْ جُلُودًا غَيْرَهَا لِيَذُوقُوا الْعَذَابَ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَزِيزًا حَكِيمًا
অর্থ: “নিশ্চয়ই যারা আমার সম্মা বাকি অংশ পড়ুন...
মানব রচিত শাসন ব্যবস্থা, যার আইন-কানুন, নিয়ম-নীতি, তর্জ তরীক্বা মানুষের দ্বারা রচিত, বিশেষ করে বিধর্মীদের দ্বারা বিশেষ করে ইহুদীদের দ্বারা উদ্ভাবিত ও প্রবর্তিত- তা অনুসরণ-অনুকরণ করা ঈমানদার মুসলমানদের জন্য জায়িয নেই।
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য মতবাদ অনুসরণ করা নিষেধ, সে বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
অর্থ : যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্ম (নিয়ম-নীতির) অনুসরণ করে, তার থেকে তা কখনই গ্রহণ করা হবে না এবং স বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর...
এরপর বনূ তায়ম গোত্রের লোকজন পবিত্র কা’বা শরীফে ফিরে গিয়ে মুশরিকদেরকে শাসিয়ে দিয়ে বললো, হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি যদি শহীদ হন, তাহলে (এর বদলা স্বরূপ) আমরা পাপিষ্ঠ উতবা ইবনে রবীআহকে অবশ্যই হত্যা করবো। এরপর তারা উনার নিকট ফিরে আসে। উনার সম্মানিত পিতা হযরত আবূ কুহাফা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং বনূ তায়মের লোকেরা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি কোনো জবাব না দেয়া পর্যন্ত উনাকে ডাকতে থাকে। দিনের শেষ ভাগে তিনি কথা বলতে শুরু করেন। হুস ফিরার পর উনার সর্বপ্রথম কথা মুবারক ছিলেন,
مَا فَعَلَ رَس বাকি অংশ পড়ুন...
“গান-বাজনা” ও “বাদ্য-যন্ত্র” হারাম হওয়া সম্পর্কে অসংখ্য হাদীছ শরীফ বর্ণিত হয়েছে। যেমন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى مَعْصِيَةٌ وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا فِسْقٌ وَالتَّلَذُّذُ بِهَا مِنَ الْكُفْرِ
অর্থ: “গান শোনা গুণাহের কাজ, গানের মজলিসে বসা ফাসেকী এবং গানের স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী। ” (মিরকাতুল মাফাতীহ শরহে মিশকাতুল মাছাবীহ) বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাদের মাঝে কথোপকথন:
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে আরো বললেন, হে হযরত আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! লটারী কি জায়িয? তিনি বললেন, না লটারী জায়িয নয়।
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, এটাই আপনার সম্মানিত নানাজান বাকি অংশ পড়ুন...












