প্রখ্যাত আলিম ও বিশিষ্ট ওলীআল্লাহ হযরত ফরীদুদ্দীন আত্তার রহমতুল্লাহি আলাইহি, যাঁর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন হযরত শায়েখ সা’দী রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত শায়েখ নিযামী ও হযরত মোল্লা জামী রহমতুল্লাহি আলাইহি। সেই মহান ব্যক্তিত্ব হযরত ফরীদুদ্দীন আত্তার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত বিশ্বখ্যাত ও বহুল পরিচিত তাযকিরাতুল আউলিয়া কিতাবে। এছাড়াও আরো অনেকের দ্বারা প্রণিত তাযকিরাতুল আউলিয়া নামক কিতাবে বর্ণিত- হযরত হাবীব আযমী রহমতুল্লাহি আলাইহি নামে বিশিষ্ট ওলীআল্লাহ উনার কথা, যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে হাবীব নামে অভিহিত হয়েছিলেন। উ বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর ষষ্ঠ আকাশে গিয়ে যখন ফেরেশতারা পৌঁছেন- কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, তখন আমলগুলি গুণগুণ করতে থাকে, খুব জ্বলজ্বল করতে থাকে, আলোক বিকিরণ করতে থাকে। তখন ষষ্ঠ আকাশের ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন “হে আমলবাহী ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা আমলনামাগুলি রাখুন, আমাকে যাচাই বাছাই করতে দিন, পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে দিন। আমলবাহী ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা বলবেন, আপনি কি পরীক্ষা নিরীক্ষা করবেন?
তখন পরীক্ষক ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “আমি হলাম রহমতের ফেরেশতা। ”
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে-
اِرْحَمُوا مَنْ فِى الأَرْ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِن تَمْسَسْكُمْ حَسَنَةٌ تَسُؤْهُمْ وَإِن تُصِبْكُمْ سَيِّئَةٌ يَفْرَحُوا بِهَا.
অর্থ: যদি তোমাদের কাছে কোনো কল্যাণ আসে তবে তারা কষ্ট পায়। আর তোমাদের যদি বাহ্যিক দুঃখ-কষ্ট হয়, তবে তারা আনন্দিত হয় (তীব্র হিংসাই এর কারণ)। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান: আয়াত শরীফ ১২০)
বাকি অংশ পড়ুন...
মরুভূমির দেশ লিবিয়ায় তেলের অনুসন্ধান চালাতে গিয়ে আবিষ্কৃত হয় বিশাল পানিধার, কিন্তু তা সত্ত্বেও শেষ রক্ষা হয়নি
উত্তর আফ্রিকায় অবস্থিত একটি দেশ লিবিয়া। দেশটির বেশির ভাগ অংশ জুড়ে রয়েছে রুক্ষ ও শুষ্ক সাহারা মরুভূমি। এর উত্তরে ভূমধ্যসাগর, পূর্বে মিশর, দক্ষিণ-পূর্বে সুদান, দক্ষিণে চাদ ও নাইজার এবং পশ্চিমে আলজেরিয়া ও তিউনিশিয়া।
আনুমানিক ৯০ শতাংশ মরুভূমি দিয়ে ঘেরা লিবিয়া এতটাই শুষ্ক যে, এর সীমানা দিয়ে কোনও স্থায়ী নদী প্রবাহিত হয় না। সামান্য বৃষ্টির পানি দিয়ে সারা বছরের পানির চাহিদা পরিপূর্ণ করা অসম্ভব। সেচের কাজও দূরস্থান। ব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সৌদি আরবের বিশাল বিনিয়োগ তহবিল বাংলাদেশের মূলধন বাজারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এটি শুধু বাংলাদেশের অর্থনীতি নয়, দুই দেশের ব্যবসায়িক সম্পর্ককেও আরও দৃঢ় করবে।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) রাজধানীর হোটেল শেরাটনে সৌদি আরব-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এসএবিসিসিআই) আয়োজিত বিজনেস সামিট-২০২৫ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ এখন ‘ফ্রন্টিয়ার ইকোনমি’ থেকে ‘ইমার্জিং ইকোনমি’তে উত্তরণে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সুস্পষ্ট বর্ণনা দ্বারা খেলাধুলাকে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا خَلَقْنَا السَّمَاءَ وَالْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا لَاعِبِينَ
অর্থ: আমি আসমান ও যমীন এবং এতদুভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে তা ক্রীড়াচ্ছলে অর্থাৎ খেলাধুলার উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিনি। (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬)
এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত ও বিশুদ্ধ কিতাব ‘মুস্তাদরাক লিল হাকিম শরীফ ’উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সা বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাস বলে, কথিত মানবতার ধ্বজাধারী নাস্তিক্যবাদীরা যখনই কোনো দেশের ক্ষমতায় গেছে, কিংবা আক্রমণের সুযোগ পেয়েছে, তারা তখন হয়ে উঠেছে হিংস্র, নৃশংসভাবে হত্যা করেছে অজস্র মানুষকে। আসুন বিভিন্ন দেশে কমিউনিস্ট তথা নাস্তিক্যবাদীদের হত্যাযজ্ঞের একটু হিসেব দেখে নেই-
১) চীনে সাড়ে ৬ কোটি মানুষ হত্যা।
২) সোভিয়েত রাশিয়ায় ২ কোটি মানুষ হত্যা।
৩) কম্বোডিয়ায় ২০ লক্ষ মানুষ হত্যা।
৪) উত্তর কোরিয়ায় ২০ লক্ষ মানুষ হত্যা।
৫) আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে ১৭ লক্ষ মানুষ হত্যা।
৬) আফগানিস্তানে ১৫ লক্ষ মুসলিম হত্যা।
৭) পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে ১০ লক্ষ মানুষ বাকি অংশ পড়ুন...
চতুর্থ সনদ:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
হযরত ইমাম শামসুদ্দীন সাখাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘আজওইবাতুল মারদিয়াহ’ কিতাবের ১ম খ-ের ২৪ নং পৃষ্ঠায় লিখেন-
قال حضرت ابن القيم رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ: إسناده لا يثبت.
অর্থ: “(উপরোক্ত সনদ সম্পর্কে) হযরত ইবনে ক্বাইয়্যূম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, এর সনদ প্রমাণিত নয়। ” (আজওইবাতুল মারদিয়াহ: ১/২৪)
হিন্দের একজন মুহাদ্দিছ মুহম্মদ ইবনে ত্বহির ইবনে আলী আল-হিন্দী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিখ্যাত জাল ও দূর্বল হাদীছের কিতাব ‘তাযকিরাতুল মাউদ্বু‘আত’ নামক কিতাবের ১৪৬ নং পৃষ্ঠায় তা উল্লেখ করেছেন। তিনি লি বাকি অংশ পড়ুন...
সাধারণত বাদশাহ কাউকে চিঠি লিখেন না, বাদশাহ যদি কাউকে চিঠি লিখেনই তাহলে তাকে পুরস্কার দিয়ে থাকেন। ঐ সভাসদ (যে হিংসা করত) দূর থেকে দেখল বাদশাহ তাকে একটা চিঠি লিখে দিল। ঐ সভাসদ তাড়াতাড়ি বের হয়ে যেয়ে তাকে জিজ্ঞেস করল, ভাই! তোমাকে যে চিঠিটা বাদশাহ দিয়েছেন, সে চিঠি তুমি কোথায় নিয়ে যাবে? লোকটা বলল, এ চিঠি আমাকে অমুক লোকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
সেই হিংসুক ব্যক্তিটি বলল- ঠিক আছে, তোমার পৌঁছানোর দরকার নেই। আমার কাছে দিয়ে দাও, আমি এটা নিয়ে পৌঁছায়ে দেব। সে চিঠিটা নিয়ে গেল। পরের দিন সকালে আবার সেই লোকটা আসলো বাদশাহর দরবারে। বাদশাহ তাকে দেখে আশ্চ বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে একটি ওয়াকেয়া লেখা হয়, কোন এক সরাইখানায় এক জহুরী অবস্থান করছিলো, তার কাছে ছিলো বহুমূল্যবান একটি মুক্তা। যা সে একটি কৌটার মধ্যে রেখে সর্বদা নিজের কাছে পকেটে রাখতো, একদিন সে তার প্রিয় ওই কৌটাটি বের করে সবাইকে দেখালো এবং বললো, এর ভিতর এক মূল্যবান পাথর আছে যার মূল্য বাদশাহর ধনাগারেও নেই। দর্শকদের মধ্যে এক চোরও ছিলো। সে ওই কৌটাটি চুরি করার জন্য মনস্থির করে নিলো। সে জহুরীর সাথে বন্ধুত্বের ভাব দেখালো এবং তাকে জিজ্ঞাসা করলো, “আপনি এ সরাইখানা ত্যাগ করে কোথায় যাবেন?” জহুরী তার গন্তব্য স্থলের নাম বলার সাথে সাথে চোরও বললো “যাক ভালই বাকি অংশ পড়ুন...












