আরেক পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে হুবহু মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-
إِنَّ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا لَنْ تُغْنِيَ عَنْهُمْ أَمْوَالُهُمْ وَلَا أَوْلَادُهُمْ مِّنَ اللهِ شَيْئًا وَأُولٰئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ هُمْ فِيْهَا خَالِدُوْنَ
প্রথম আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি যা বলেছেন, এই আয়াত শরীফ উনার মধ্যেও তদ্রƒপ বললেন, যারা কাফির এদের ধন-সম্পদ, টাকা-পয়সা, গাড়ি-বাড়ি দিয়ে অর্থাৎ ধনবল, জনবল, মনোবল, রাজ্যবল দিয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছ থেকে কোন ফায়দা লাভ করতে পারবে না।
যেমন- ফিরআউন চারশত বছর রাজত্ব করেছে, শাদ্দাদ এক হাজার বছর রাজত্ব করেছে, নমরূদ সতেরশ বছর রাজত্ব করেছে, কুফরী ক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘মুয়াত্তা’ উনার মাঝে উক্ত ‘ছুনাইয়্যাত’গুলিকে এভাবে বর্ণনা করেছেন। যেমন-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ حَنِيْفَةَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ نَافِعٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَر رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ حَنِيْفَةَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ زُبَيْرٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ حَنِيْفَةَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ عَبْدَ الرَّحْمٰنِ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ سَعِ বাকি অংশ পড়ুন...
আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার একটি ঈমানদীপ্ত বীরত্বের ঘটনা
শেরে খোদা, আমীরুল মু’মিনীন হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি স্বয়ং বর্ণনা করেন- উহুদের ময়দানে যখন কাফির বাহিনী, মুজাহিদ বাহিনীকে ঘেরাও করে ফেললো এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেও আমি যখন দেখতে পাচ্ছিলাম না, এমনকি শহীদগণের মাঝে অনেক অনুসন্ধান করেও যখন পেলাম না তখন নিজে নিজেই ভাবতে লাগলাম, হয়তোবা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পা বাকি অংশ পড়ুন...
(সময়ের ভিন্নতার কারণে যদি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পবিত্র ঈদ পালন ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হয়, তাহলে অবশ্যই দিনের পার্থক্যের কারণেও ভিন্ন ভিন্ন দিনে পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে)
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কোথাও, এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীনসহ চার মাযহাবের এমন একজন ইমাম মুজতাহিদও নাই, যিনি এমন কথা বলেছেন যে, “সারা বিশ্বে একই সাথে একই দিনে ঈদ পালন করতে হবে ও রোযা শুরু করতে হবে”। ইমাম-মুজতাহিদগণ উনাদের কেউ কেউ নতুন চন্দ্রের উদয়স্থলের ভিন্নতাকে গ্রহণযোগ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
হযরত আ’মাশ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত মুসলিম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, আমি হযরত মাসরুক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সঙ্গে হযরত ইয়াসার ইবনে নুমাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার ঘরে ছিলাম, তিনি উনার ঘরের মধ্যে প্রাণীর ছবি দেখতে পেলেন, অতঃপর বললেন, আমি হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নিকট শুনেছি, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে ম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَلنَّبِـىُّ اَوْلـٰى بِالْمُؤْمِنِيْنَ مِنْ اَنْفُسِهِمْ وَاَزْوَاجُهۤٗ اُمَّهٰتُهُمْ.
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মু’মিনদের নিকট জানের চেয়ে অধিক প্রিয় এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
আর কুফরীকে এত খারাপ জানতে হবে যে, একটা মানুষকে আগুনে নিক্ষেপ করলে সে মারা যাবে, আগুন তাকে জ্বালিয়ে দিবে, সে কষ্ট পাবে, এটা সে পছন্দ করে না। এর চেয়েও বেশি অপছন্দ করতে হবে কুফরীকে। এখন যদি সেটাই হয়ে থাকে, কুফরীকে অপছন্দ করতে হবে, তাহলে কি করে সে বেপর্দা হবে, সে কি করে ছবি তুলবে, টিভি চ্যানেল সে কি করে দেখবে, সে কি করে গান-বাজনা শুনবে, কি করে সে খেলাধূলা করবে, কি করে সে মূর্তি বানাবে, যদি সত্যিই সে কুফরীকে অপছন্দ করে।
এখন একটা মানুষকে আগুনে নিক্ষেপ করা হবে, এটাকে সে যত বেশি অপছন্দ করে, এর চেয়েও বেশি অপছন্দ করতে হবে কুফরীর মধ্যে পতিত হওয়ার ব্ বাকি অংশ পড়ুন...
সুতরাং মাস শুরু করার কয়েকদিন পর আবার তারিখ পরিবর্তন করা সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়, বরং হারাম ও কুফরী। এছাড়াও ১৪২৫ হিজরীতে উম্মুল কুরা ক্যালেন্ডারে পহেলা যিলহজ্জ শরীফ ছিলো ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার, ১২ জানুয়ারী। কিন্তু হঠাৎ করেই সউদী জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট জানুয়ারীর ১৪ তারিখে অর্থাৎ মাস শুরু হওয়ার কয়েকদিন পর পবিত্র যিলহজ্জ মাস উনার তারিখ এগিয়ে নিয়ে আসে। নাঊযুবিল্লাহ!
বাস্তবে ২০০৮ সালের ১১ জানুয়ারী, ইয়াওমুছ ছুলাছা বা মঙ্গলবার সউদী আরবের পবিত্র মক্কা শরীফ উনার আকাশে চাঁদ দেখা গিয়েছিলো এবং সে অনুযায়ী ১ বাকি অংশ পড়ুন...












