একটা লোক আল্লাহ আল্লাহ যিকির করতে করতে আল্লাহওয়ালা হয়ে যায়। এটা কি করে বিশ্বাস করানো যায়।
ছোট একটা ওয়াকিয়া দিয়ে বুঝা যেতে পারে, চিটাগাং আমাদের বাংলাদেশের একটা শহর, চিটাগাং-এর একটা লোক ছিল প্রতাপ চন্দ্র সেন, যিনি পবিত্র ফুরফুরা শরীফ উনার পীর সাহেব, মুজাদ্দিদে যামান, হযরত আবূ বকর ছিদ্দীক্বী ফুরফুরাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কাছে বাইয়াত হয়েছিলেন। প্রতাপ চন্দ্র সেনের পরবর্তীতে নাম দেয়া হয়েছিল সুফী আব্দুল মোমেন, তিনি স্বপ্নে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখে মুসলমান হন। এরপরে তি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার ফযীলত সম্পর্কে বহু পবিত্র পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে। যেমন-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـيْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِيّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ صَامَ رَمَضَانَ اِيـمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَه مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِه وَمَنْ قَامَ لَيْلَةَ الْقَدْرِ اِيـمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَه مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِه.
অর্থ : হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি সম্মানিত ঈমান ও ইখলাছের সাথে পবিত্র রমাদ্বান বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَثَلُ الَّذِيْنَ يُنْفِقُوْنَ أَمْوَالَـهُمْ فِي سَبِيْلِ اللهِ كَمَثَلِ حَبَّةٍ أَنْبَتَتْ سَبْعَ سَنَابِلَ فِيْ كُلِّ سُنْبُلَةٍ مِّائَةُ حَبَّةٍ ۗ وَاللهُ يُضَاعِفُ لِمَنْ يَّشَاءُ ۗ وَاللهُ وَاسِعٌ عَلِيْمٌ
অর্থ: “যারা মহান আল্লাহ পাক উনার পথে ধন-সম্পদ ব্যয় করে তাদের উদাহরণ হলো সেই শস্য দানার মতো যা থেকে গজায় সাতটি শীষ, আর প্রত্যেকটি শীষে ১০০টি করে দানা (উৎপন্ন) হয়। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে চান বহুগুণে বাড়িয়ে দেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রাচুর্য্যময়, প্রশস্ত, সর্বজ্ঞানী। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
কুফর-শিরক মুক্ত বাক্য দ্বারা ঝাড়-ফুঁক করা নিষিদ্ধ নয়:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ بْنِ عَبْدِ اللهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ، قَالَ نَـهٰى رَسُوْلُ اللهِ صَلّٰى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الرُّقٰى فَجَاءَ آلُ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَقَالُوْا يَا رَسُوْلَ اللّٰهِ صَلّٰى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّهُ كَانَتْ عِنْدَنَا رُقْيَةٌ نَرْقٰي بِـهَا مِنَ الْعَقْرَبِ وَإِنَّكَ نَـهَيْتَ عَنِ الرُّقٰى. قَالَ فَعَرَضُوْهَا عَلَيْهِ. فَقَالَ مَا أَرَى بَأْسًا مَّنِ اسْتَطَاعَ مِنْكُمْ أَنْ يَنْفَعَ أَخَاهُ فَلْيَنْفَعْهُ.
অর্থ: হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। নূ বাকি অংশ পড়ুন...
(সময়ের ভিন্নতার কারণে যদি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পবিত্র ঈদ পালন ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হয়, তাহলে অবশ্যই দিনের পার্থক্যের কারণেও ভিন্ন ভিন্ন দিনে পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে)
সারাবিশে^ একই দিনে পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে এবং পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে। এমন কথা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফের কোথাও বলা হয় নাই। এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাসহ সম্মানিত চার মাযহাবের এমন একজন ইমাম মুজতাহিদ কেউই এমন কথা বলেন নাই যে, “সারাবিশ্বে একই দিনে পবিত্র ঈদ পালন ক বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে একাকী হলেই তাদের তৃতীয় ব্যক্তি হয় শয়তান তথা তাদের উভয়কেই গুনাহের কাজে লিপ্ত হওয়ার জন্য ওয়াসওয়াসা দিতে থাকে। (তিরমিযী শরীফ)
সম্মানিত পর্দার সুমহান এই বিধান লঙনের কারণে সমাজে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। সমাজে সহশিক্ষা, সহচাকুরী চালু করায় সমাজ ব্যবস্থায় মারাত্মক অশান্তির সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদ, বাকি অংশ পড়ুন...
আক্বীদা বিশুদ্ধতার কারণে সে নাজাত লাভ করবে। একটা লোকের আক্বীদা যদি শুদ্ধ হয়, ঈমান যদি শুদ্ধ হয়, সে নাযাত পাবে জাহান্নাম থেকে, আযাব থেকে, গযব থেকে। আর আমল যদি শুদ্ধ করতে পারে তাহলে জান্নাতে সে বড় মর্যাদা লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! কিন্তু আক্বীদা যদি শুদ্ধ না হয় তাহলে তার কোন আমলই কোন কাজে আসবে না। যেমন ইবলীস, সে জাহান্নামী হলো।
وَإِنَّ عَلَيْكَ لَعْنَتِي إِلَى يَوْمِ الدِّينِ
“মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে ইবলীস! তোমার জন্য অনন্তকাল ধরে লা’নত। ইবলীসের জন্য লা’নত কেন? সে কি অনেক হারাম কাজ করেছিলো? সে তো অনেক হারাম কাজ করেনি। সে কিন্তু ছয় বাকি অংশ পড়ুন...
সবকিছুর একটা মূল থাকে, গাছের মূল না থাকলে ফুল ফল আসবে না, গাড়ীর মূল ফুয়েল, সৃষ্টির মূল, যামানার মূল; তাহলে “ফালইয়াফরাহূ” উদযাপন উনার মূল কি? খরচ করা। কিভাবে মূল: ইবাদত।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا خَلَقْتُ الْـجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلَّا لِيَعْبُدُوْنِ
অর্থাৎ- একমাত্র আমার ইবাদত করার জন্যই আমি মানব ও জিন জাতি সৃষ্টি করেছি। যেহেতু আদেশ, তাই ইবাদত এবং ফরয ইবাদত।
অন্যান্য ইবাদত ২ প্রকার: ১. বদনী: নামায, রোযা ২. মালী: যাকাত, ফিতরা, ওশর, কুরবানী ৩. বদনী-মালী: হজ্জ।
কিন্তু মূল হচ্ছে মালী ইবাদত। কেননা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয় বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- হযরত আবু হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “চোখের ব্যভিচার হলো দৃষ্টি করা, কানের ব্যভিচার হলো শ্রবণ করা, মুখের ব্যভিচার হলো কথা বলা, হাতের ব্যভিচার হলো স্পর্শ করা, পায়ের ব্যভিচার হলো ধাবিত হওয়া, অন্তর চায় ও আকাঙ্খা করে এবং লজ্জাস্থান সেটাকে সত্য অথবা মিথ্যায় প্রতিপন্ন করে। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, কানযুল উম্মাল)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার কালাম প বাকি অংশ পড়ুন...












