পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللّٰهُ تَـعَالٰى عَنْهُ يَـقُوْلُ مَا قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي الْإِزَارِ فَـهُوَ فِي الْقَمِيْصِ
অর্থ: হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, লুঙ্গি যেমন নিছফে সাক্ব পর্যন্ত পরিধান করতে হবে, তদ্রুপ জামাও নিছফে সাক্ব পর্যন্ত পরিধান করতে হবে। (আবূ দাউদ শরীফ, মু’জামুল আওসাত, শুয়াবুল ঈমান ৮/২২০)
মূলত, ক্বমীছ বা জামা ও ইযার বা লুঙ্গি সমান সমান হতে পারে আবা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوْا هَلْ أَدُلُّكُمْ عَلٰى تِجَارَةٍ تُنْجِيْكُم مِّنْ عَذَابٍ أَلِيْمٍ . تُؤْمِنُوْنَ بِاللهِ وَرَسُوْلِهٖ وَتُجَاهِدُوْنَ فِيْ سَبِيْلِ اللهِ بِأَمْوَالِكُمْ وَأَنْفُسِكُمْ ۚ ذٰلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِنْ كُنتُمْ تَعْلَمُوْنَ.
অর্থ: হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন একটা ব্যবসার কথা বলে দেবো, যা তোমাদেরকে জাহান্নামের শাস্তি থেকে মুক্তি দিবে? তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের উপর পবিত্র ঈমান আনবে এবং মহান আল্লাহ পাক উনা বাকি অংশ পড়ুন...
কূপের মাসায়িল
সাধারণতঃ কূপের পানি পাক। কিন্তু কূপে যখন কোনো প্রকার নাপাক জিনিস পতিত হয়, তা কম হোক কিংবা বেশি হোক অথবা কোনো প্রাণী মরে কূপে পতিত হয়, তখন তার সমস্ত পানি উঠিয়ে না ফেলে দেয়া পর্যন্ত উক্ত কূপ ও তার পানি পাক হবে না। এ অবস্থায় সমস্ত পানি উঠিয়ে ফেললে, কূপের পানি, কূপের ভিতরের চতুর্দিকস্থ দেয়াল, যে বালতি বা ডোল দিয়ে পানি উঠানো হয়েছে, সে বালতি বা ডোল এবং তার রশি (দড়ি) সবকিছুই পাক হয়ে যাবে। সমস্ত পানি উঠানোর অর্থ হলো- পানি তুলতে তুলতে যখন এরূপ হয় যে, বালতির অর্ধেক আর পূর্ণ হয় না, তখনই বুঝতে হবে কূপের সমস্ত পানি উঠানো হয়েছে।
কূপে ম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
هُوَ الَّذِي أَرْسَلَ رَسُولَهُ بِالْهُدَى وَدِينِ الْحَقِّ لِيُظْهِرَهُ عَلَى الدِّينِ كُلِّهِ وَكَفَى بِاللَّهِ شَهِيدًا. مُحَمَّدٌ رَسُوْلُ اللهِ
অর্থ: তিনি সেই মহান আল্লাহ পাক যিনি উনার মহাসম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হিদায়েত এবং সত্য দ্বীনসহ পাঠিয়েছেন অতীতে ওহী দ্বারা নাযিলকৃত সমস্ত দ্বীন এবং অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতে মানবরচিত সমস্ত মতবাদ, তন্ত্র, নিয়ম-নীতি রদ বা বাতিল করে দিয়ে। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার স্বাক্ষই যথেষ্ট। মহান আল্লাহ পাক উনার সেই বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عُمَرَ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يـَخْلُوَنَّ رَجُلٌ بِاَمْرَأَةٍ اِلَّا ثَالِثُهَا الشَّيْطَانُ
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, (মহান আল্লাহ পাক উনার কসম!) কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে একাকী হলেই শয়তান এসে তাদের তৃতীয় ব্যক্তি হয়। অর্থাৎ তাদের উভয়কেই গুনাহের কাজে লিপ্ত করার জন্য ওয়াসওয়াসা দিতে থাকে। ” নাউযুবিল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মুআয ইবনে জাবাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, যখন তার আমলনামাগুলি ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নিয়ে রওয়ানা দেন প্রথম আকাশের দিকে তখন সেই হাফাজা ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “আমলনামাগুলি রাখুন, আমাকে যাচাই করতে দিন। ”
তখন আমলবাহী ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা বলেন, আপনি কি যাচাই বাছাই করবেন? সেই পরীক্ষক ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমি যাচাই বাছাই করব সে গীবত করেছে কি-না? সে গীবতকারী ব্যক্তি কি-না? যদি কোন গীবতকারী ব্যক্তির আমলনামা এখানে এসে থাকে, তাহলে সেটা আমার এ দরজা দিয়ে উত্তীর্ণ হতে পারবে না। ” বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلاَ تَقُولُواْ لِمَا تَصِفُ أَلْسِنَتُكُمُ الْكَذِبَ هَـذَا حَلاَلٌ وَهَـذَا حَرَامٌ لِّتَفْتَرُواْ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ إِنَّ الَّذِينَ يَفْتَرُونَ عَلَى اللّهِ الْكَذِبَ لاَ يُفْلِحُونَ
অর্থ: তোমাদের মুখ থেকে সাধারণত যেসব মিথ্যা বের হয়ে আসে। তেমনিভাবে তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ আরোপ করে বলো না যে, এটা হালাল এবং ওটা হারাম। নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে মিথ্যা আরোপ করে, তারা কখনোই কামিয়াবী হাছিল করতে পারবে না। নাঊযুবিল্লাহ! (সূরা নাহল শরীফ: আয়াত শরীফ ১১৬)
মূলত যারা হালালকে হারাম আর হারামকে হালাল করবে ত বাকি অংশ পড়ুন...
“তারা ঈমান আনে ওই কিতাব উনার প্রতি, যে কিতাব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি নাযিল করা হয়েছে। আর যে কিতাব পূর্বে নাযিল করা হয়েছে, সে কিতাব উনার প্রতি।
এই মহাসম্মানিত বাণী মুবারক পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে রয়েছে। এ প্রসঙ্গে বলা হয়, এক বুযূর্গ ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী উনার নাম মুবারক ছিলো হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি প্রথম জীবনে ছিলেন একজন শরাব খোর, সারাদিন শরাবখানায় মাতাল হয়ে থাকতেন, আজে-বাজে কাজ করতেন। হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এক বাকি অংশ পড়ুন...
ইহুদী নেতা কা’ব বিন আশরাফ:
এই খবর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট পৌঁছলো। তিনি হযরত মুহম্মদ বিন মাসলামাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে ডেকে পাঠালেন। তিনি যখন আসলেন উনাকে জিজ্ঞেস করলেন- আপনার কি হয়েছে? এটা কি সত্য যে, আপনি পানাহার করা বন্ধ করে দিয়েছেন? তিনি উত্তর দিলেন, জী হ্যাঁ। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন? তিনি বললেন, আমি আপনার নিকট একটি অঙ্গীকার করেছি। কিন্তু আমি চিন্তিত যে, আমি সেই অঙ্গীকার পূরণে সক্ষম হব বাকি অংশ পড়ুন...












