বিলাদত শরীফ: ২২ হিজরী।
বিছাল শরীফ: ১১০ হিজরী।
বয়স মুবারক: ৮৮ বছর।
পরবর্তী জীবনের বিভিন্ন ঘটনা:
বর্ণিত আছে যে, হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি সবসময় চিন্তায় নিমগ্ন থাকতেন। আর হযরত ইবনে সীরীন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে সব সময় হাসি-খুশি দেখা যেত। (তবাকাত)
হযরত আল-হাকাম বিন হাজাল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত ইবনে সীরীন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বন্ধু ছিলেন। হযরত ইবনে সীরীন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিছাল শরীফের পর হযরত আল-হাকাম রহমতুল্লাহি আলাইহি খুবই চিন্তান্বিত হন। তিনি বলেন, আমি আমার ভাই হযরত ইবনে সীরীন রহমতুল্লাহি আলাইহি উ বাকি অংশ পড়ুন...
অনলাইন ভিত্তিক কার্যক্রম
প্যালটক (ছিরাতুল মুস্তাক্বীম, সিরাজাম মুনিরা, আন-নিসা, নূরুন আলা নূর রুম ইত্যাদি)
প্যালটকের আত্মপ্রকাশ ঘটে ১৯৯৮ সালের জুন মাসে। ভিডিওর মাধ্যমে বা ছাড়া আলাপচারিতা করার জন্যই কেবল ইন্টারনেটে এই ঈযধঃ জড়ড়স ঝবৎারপব শুরু হয়। কাফেরদের যেহেতু কোন আদর্শ নেই, আখিরাতের ভয় নেই, মৃত্যুর পর জবাবদিহিতারও চিন্তা নেই ফলে তাদের জীবন-যাপনে রয়েছে বেপরোয়া ভাব। অর্থহীন, অনৈতিক, অশ্লীল আলাপে তারা সময় নষ্ট করতে পারে কিন্তু মুসলমান উনাদের তা সাজে না। কিন্তু প্যালটকের প্রভাব গিয়ে পরে মুসলিম বিশ্বেও। আরব বিশ্বের যুবক-যুবতি বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
তিনি বারবার বললেন যে, তোমাদেরকে আমি সতর্ক করে দিচ্ছি, আমার আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম সম্পর্কে। তোমরা এ বিষয় মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনাকে স্মরণ করো। অর্থাৎ আমার যাঁরা আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয় তোমরা সতর্ক থেকো। উনাদের সাথে সৎ ব্যবহার, সৎ আচরণ, মুহব্বত, তায়াল্লুক নিছবতের বিষয় তোমরা খুব সতর্ক থেকো। এটা তিনি বারবার তাগিদ করলেন। বিষয়টা কিন্তু খুব সূক্ষ্ম বিষয়। একজন উম্মতের জন্যে, একজন বান্দা-বান্দীর জন্যে যারা ঈমানদার, মুসলমান দাবি করে- তাদের কিন্তু বিষয়টা বাকি অংশ পড়ুন...
পরবর্তী জীবনের বিভিন্ন ঘটনা:
একবার কোন বিশেষ কারণে হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি এক নির্দেশ জারি করেছিলেন যে, সমস্ত মিম্বর যেন ভেঙ্গে ফেলা হয় এবং বক্তাদেরকে আবোল তাবোল ওয়াজ করতে যেন নিষেধ করা হয়। হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি একদিন ছদ্মবেশে হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মজলিসে গমন করেন। হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তখন ওয়াজ করছিলেন। হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে প্রশ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র তাকবীরে তাহ্রীমা শরীফ
اَللهُ اَكْبَرُ
পবিত্র ছানা শরীফ
سُبْحَانَكَ اللّٰهُمَّ وَبِـحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْـمُكَ وَتَعَالٰى جَدُّكَ وَلَاۤ اِلٰهَ غَيْرُكَ
(تَعَوُذٌ) পবিত্র তাআ’ওউয শরীফ
اَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ.
(تَسْمِيَةٌ) পবিত্র তাসমিয়াহ শরীফ
بِسْمِ اللهِ الرَّحْـمٰنِ الرَّحِيْمِ
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনার পর যে পবিত্র নামায উনার মধ্যে উচ্চস্বরে পবিত্র ক্বিরাআত শরীফ পাঠ করা হয় সে পবিত্র নামায উনার মধ্যে পবিত্র সূরা শরীফ উনার শুরু থেকে পাঠ করা হোক অথবা মাঝখান থেকে পাঠ করা হোক ‘পবিত্র তাসমিয়া শরীফ’ পাঠ করতে হবে না। আর চুপে চুপে পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
জাতিগত বিদ্বেষ, গোষ্ঠীগত আক্রোশ থেকেই এই অভিশপ্ত ইহুদী জাতি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে শহীদ করার চেষ্টায় সব সময় মগ্ন ছিলো। তাদের সব ষড়যন্ত্রই বার বার ব্যর্থ হয়েছে, নস্যাৎ হয়েছে।
অভিশপ্ত ইহুদীরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে গোটা হায়াত মুবারকেই সমস্ত কাজে বাধা দিয়েছে। যুদ্ধে পরাজিত করে উনার আদর্শ মুবারক বিলীন করে দিতে চেয়েছে। যাদু মন্ত্র করে, বিষ প্রয়োগে উনাকে বার বার শহীদ করতে চেয়েছে। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার মুনাফ বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
যেটা অন্য এক হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ করা হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ زَيْدِ بْنِ أَرْقَمَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَامَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمًا فِينَا خَطِيبًا بِمَاءٍ يُدْعَى خُمًّا بَيْنَ مَكَّةَ وَالْمَدِينَةِ فَحَمِدَ اللهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ وَوَعَظَ وَذَكَّرَ ثُمَّ قَالَ أمَّا بعدُ أَلا أيُّها النَّاس فَإِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ يُوشِكُ أَنْ يَأْتِيَنِي رَسُولُ رَبِّي فَأُجِيبَ وَأَنَا تَارِكٌ فِيكُمُ الثَّقَلَيْنِ أَوَّلُهُمَا كِتَابُ اللهِ فِيهِ الْهُدَى وَالنُّورُ فَخُذُوا بِكِتَابِ اللهِ وَاسْتَمْسِكُوا بِهِ فَحَثَّ عَلَى كِتَابِ اللَّهِ وَرَغَّبَ فِيهِ ثُمَّ قَال وَأَهْلُ بَيْتِي أُذَكِّرُكُمُ اللهَ فِي أَهْلِ بَيْتِي أُذَكِّرُكُمُ اللهَ فِي أَهْلِ بَيْتِ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَتَحْسَبُهُمْ أَيْقَاظًا وَّهُمْ رُقُوْدٌ وَّنُقَلِّبُهُمْ ذَاتَ الْيَمِيْنِ وَذَاتَ الشِّمَالِ وَكَلْبُهُمْ بَاسِطٌ ذِرَاعَيْهِ بِالْوَصِيْدِ لَوِ اطَّلَعْتَ عَلَيْهِمْ لَوَلَّيْتَ مِنْهُمْ فِرَارًا وَّلَمُلِئْتَ مِنْهُمْ رُعْبًا.
অর্থ: “(আমার সম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মতদেরকে বলে দিন,) তোমরা মনে করবে তারা জাগ্রত, অথচ তারা নিদ্রিত। আমি তাদেরকে পার্শ্ব পরিবর্তন করাই ডান দিকে ও বাম দিকে। তাদের কুকুরটি সামনের পা দুটি গুহাদ্বারে প্রসারিত করে রয়েছে। যদি তোমরা উঁকি দিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ কথাটা শুনলেই আমাদের মানসপটে ভেসে আসে আফ্রিকা মহাদেশের (উত্তর আফ্রিকা বাদে) কথা। অথচ আফ্রিকা কখনোই অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ ছিলো না। তাকে অন্ধকারে আবৃত করেছে ফরাসি, বেলজিয়াম, পর্তুগিজ সহ ইউরোপীয় সভ্য (!) দেশগুলো।
মধ্যযুগে আফ্রিকার (বিশেষ করে উত্তর ও পশ্চিম আফ্রিকার) এক সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্য ছিলো। উত্তর আফ্রিকা মোটামুটি তা ধরে রাখতে পারলেও পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলো এখন দারিদ্রতার অতল গহীনে পর্যবসিত। অথচ এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিটি পশ্চিম আফ্রিকার অধিবাসী।
আসুন দেখে নিই মধ্যযুগে পশ্চিম আফ্ বাকি অংশ পড়ুন...
পরবর্তী জীবনের বিভিন্ন ঘটনা:
হযরত ক্বাতাদা রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন লোকদের মধ্যে হালাল-হারাম বিষয়সমূহে সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী। হযরত হিশাম বিন হাস্সান রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন উনার যামানায় সবচেয়ে বেশি সাহসী ব্যক্তিত্ব। (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
হযরত মুহম্মদ বিন সা‘দ রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন সর্বগুণে গুনান্বিত ব্যক্তি, আলিম, উচ্চ মর্যাদা-সম্পন্ন, ফক্বীহ, নির্ভরযোগ্য বর্ণনাকারী, দলীল-প্রমাণ, সংরক্ষিত, আব বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু ইহুদী বংশে আগমন মুবারক করেননি। তাই তাদের অতীত স্বভাব-চরিত্র, একগুয়েমী ও জেদ অনুযায়ী বনী ইসরাঈলিরা অনেক হযরত নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে অমান্য ও শহীদ করার মতো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেও অমান্য করা শুরু করলো, উনার বিরোধিতায় লিপ্ত হলো। এমনকি তারা উনাকেও শহীদ করার অনেক পরিকল্পনা করতে শুরু করলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! কিন্তু তারা তাতে কখনোই সফলকাম হতে পারেনি।
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শর বাকি অংশ পড়ুন...












