(১) খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তা‘আলা উনাকে।
(২) কুল মাখলূক্বাতের নবী ও রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে।
(৩) পূত-পবিত্র নূরানী হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম-আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে।
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ حَدَّثَ بِحَدِيثٍ وَهُوَ يَرَى أَنَّهُ كَذِبٌ فَهُوَ أَحَدُ الْكَاذِبِينَ
অর্থ: “যে ব্যক্তি পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করে (ছহীহ বিচার-বিশ্লেষণ ছাড়াই) অভিমত পোষণ করে যে, এই হাদীছ শরীফখানা মওজু বা মিথ্যা সে ব্যক্তি মিথ্যাবাদীদের অর্ন্তভুক্ত। (মুসনাদে আহমদ ৪/২৫৫: হাদীছ শরীফ নং ১৮২৬৬, শরহুস সুন্নাহ ১/২৬৬: হাদীছ শরীফ নং ১২৩, মুসনাদে আবু যায়িদ ১/৩০৬: হাদীছ শরীফ নং ২০৬৭, শুয়াবুল ঈমান-মুকাদ্দিমা ১/৮৪, তাফসীরে ইবনে কাছীর ২/৩৬৬)
অ বাকি অংশ পড়ুন...
আখেরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-أَصْحَابِيْ كَالنُّجُوْمِ فَبِأَيِّهِمْ اِقْتَدَيْتُمْ اِهْتَدَيْتُمْ
অর্থ: “আমার সকল ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম তারকা সাদৃশ্য, উনাদের যে কাউকে তোমরা অনুসরণ করবে, হিদায়েত প্রাপ্ত হবে। ”
বাকি অংশ পড়ুন...
এরপর যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করলেন-
يَا نِسَاء النَّبِيِّ لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِّنَ النِّسَاء
অর্থ : হে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, আপনারা কোন মহিলাদের মতো নন। ” সুবহানাল্লাহ!
‘এখন যারা বলে যাচ্ছে প্রকাশ্য ফাহিশাহ কাজ। এর অর্থ ও ব্যাখ্যা অনেক রয়েছে, তবে মূল ব্যাখ্যা হলো, আপনারা যদি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অসন্তুষ্টিমূলক কোন কাজ করেন, তাহলে কি হবে? দ্বিগুণ শাস্তি দেয়া হবে। নাউযুবিল্লাহ! যিনি খ বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- বেহেশতের দরজায় লেখা রয়েছে-
اَلدَّيُّوثُ لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ
অর্থ: দাইয়ূছ অর্থাৎ যে পুরুষ কিংবা মহিলা নিজে পর্দা করে না এবং তার অধিনস্থদেরকে পর্দা করায় না সে বেহেশতে প্রবেশ করবে না। (মুসনাদে আহমদ)
বাকি অংশ পড়ুন...
এক বুযূর্গ ব্যক্তি, মহান আল্লাহ পাক উনার বিশিষ্ট ওলী, বুযূর্গ ছিলেন। সেই দেশের যে বাদশাহ ছিলো, সে উক্ত বুযূর্গ বা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীর মুরীদ ছিলো। তিনি নছীহত করতেন, তা’লীম দিতেন। বাদশাহও প্রায় সময় তার পীর সাহেব অর্থাৎ সেই ওলীআল্লাহ বা বুযূর্গ ব্যক্তির খানকা শরীফে আসতো। এসে নছীহত হাছিল করে তা’লীম নিয়ে যেতো। একদিন সেই মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী, বুযূর্গ ব্যক্তি তিনি নছীহত করলেন যে, মানুষের অন্তরের মধ্যে দুনিয়ার মুহব্বত বেশী হয়ে গিয়েছে। মানুষ দুনিয়াতে গরক (মশগুল) থাকার কারণে মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে গাফিল হয়ে গিয়েছে। তবে ক বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই মুসলমানদেরকে আক্বীদা শুদ্ধ করতে হবে, কেননা এটাও কাফির-মুশরিকদের একটা ষড়যন্ত্র। যে মুসলমানদেরকে ছোঁয়াচে বিশ্বাস করিয়ে ঈমানহারা করা। মূলত, শরীয়তের দৃষ্টিতে ছোঁয়াচে রোগের কোন অস্তিত্ব নেই। ছোঁয়াচে রোগ বিশ্বাস করা জায়িয নেই। বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَآ أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا إِنَّمَا الْخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنصَابُ وَالْأَزْلَامُ رِجْسٌ مِّنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوْهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, মূর্তি, বেদী, ভাগ্য নির্ধারণকারী তীর এসবগুলোই শয়তানের কাজ। অতএব, এগুলো থেকে তোমরা বিরত থাকো। অবশ্যই তোমরা সফলতা লাভ করবে। (পবিত্র সূরা মায়িদাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯০)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
فَاجْتَنِبُوا الرِّجْسَ مِنَ الْاَوْثَانِ
অর্থ: তোমরা মূর্তিসমূহের খারাবী, অপবিত্রতা, নাপাকী, নিষিদ্ধতা বা শাস্তি থেকে বেঁচে থাকো। বাকি অংশ পড়ুন...
শাহাদাত বরণ:
একাদশ হিজরীতে সংঘটিত ইয়ামামার জিহাদে বীরত্বের সঙ্গে জিহাদ করে হযরত আব্বাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু শাহাদাতের সৌভাগ্য লাভ করেন। তখন উনার বয়স মুবারক হয়েছিলো মাত্র ৪৫ বছর। উনার কোন পরবর্তী বংশধর ছিলো না।
মুহম্মদ বিন উমর বর্ণনা করেন, হযরত আবদির রহমান বিন আবী সাঈদ খুদরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, তিনি উনার পিতা থেকে শুনেছেন; তিনি বলেন, আমি হযরত ‘আব্বাদ বিন বিশর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে বলতে শুনেছি, হে আবু সাঈদ! আমি আজ রাত্রে (স্বপ্নে) দেখলাম, আসমান আমার জন্য উন্মুক্ত হয়ে গেছে, অতঃপর ইহা খন্ড খন্ড হয়ে আমার উপর পত বাকি অংশ পড়ুন...
যাকাত কখন আদায় করবেন :
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
অত্র পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা প্রমাণিত হলো যে, কোন মালিকে নিছাব বছর পূর্ণ হওয়ার পূর্বেই অগ্রীম যাকাত আদায় করতে পারবেন।
কোন মালিকে নিছাব অগ্রীম যাকাত আদায়ের কারণে যদি কোন অভাবী লোক বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই সম্পদশালী হয়ে যায় তাহলেও এই অগ্রীম যাকাত আদায় জায়িয এবং যাকাতদাতার যাকাত আদায় হয়ে যাবে। তবে অগ্রীম যাকাত আদায় করা জরুরী নয়। পূর্ণ এক বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পূর্বে মালিকে নিছাবের ইন্তিকাল হলে উক্ত মালিকে নিছাবের যাকাত মওকুফ হয়ে যায়। উশর ও খনিজ সম্পদের অগ্রীম যাকাত আদায় করা সম্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُوْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ اَنَّهَا كَانَتْ قَدْ اِتَّخَذْتُ عَلٰى سَهْوَةٍ لَّهَا سِتْرًا فِيْهِ تَمَاثِيْلُ فَهَتَكَهُ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে অপর একটি বর্ণনা মুবারক-এ এসেছে যে, একবার তিনি পবিত্র হুজরা শরীফ উনার জানালা মুবারকে একটি পর্দা মুবারক ঝুলিয়েছিলেন, যাতে প্রাণীর ছবি ছিলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পর্দাটিকে ছিঁড়ে ফেললেন। (মি বাকি অংশ পড়ুন...












