لَايُؤْمِنُ أَحَدُكُمْ حَتَّى أَكُونَ أَحَبَّ إِلَيْهِ مِنْ نَفْسِهِ وَمَالِهِ وَوَالِدِهِ وَوَلَدِهِ وَالنَّاسِ أَجْمَعِينَ.
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ঐ মহান আল্লাহ পাক উনার কছম! যাঁর কুদরতী হাত মুবারকে আমার নূরুল আমর মুবারক অর্থাৎ প্রাণ মুবারক। তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা তোমাদের জান-মাল, পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, ধন-সম্পদ থেকে (সমস্ত কিছু থেকে) আমাকে বেশী মুহব্বত করতে না পারবে। ” (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
এই পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
হজ্জ আদায়ের ছহীহ্ পদ্ধতি বা নিয়ম কি?
জাওয়াব:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
পর্যায়ক্রমে হাজরে আসওয়াদ থেকে শুরু করে মুলতাযিম এরপর বাইতুল্লাহ শরীফের দরজা, রুকনে ইরাকী হয়ে হাতিমের বাইর দিয়ে পর্যায়ক্রমে রুকনে শামী, রুকনে ইয়ামেন হয়ে এরপর হাজরে আসওয়াদ পর্যন্ত পৌঁছলে এক চক্কর সমাধা হলো। অতঃপর হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করবে। ভীড়ের কারণে চুম্বন করতে না পারলে ইস্তেলাম করবে। পুনরায় হাজরে আসওয়াদ থেকে তাওয়াফের দ্বিতীয় চক্কর শুরু করবে। প্রত্যেক চক্করের সময় খেয়াল রাখতে হবে, তাওয়াফকারী যেন কোন চক্করের সময়ই হাজরে আসওয়াদ থেকে সামনে বেড়ে তাওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই এটা প্রত্যেককেই মনে রাখতে হবে। এই আক্বীদা যদি কেউ রাখে- মাদ্রাসায় পড়লে কি খাবে, কি পরবে, কোথায় থাকবে, কিভাবে চলবে অর্থাৎ ইত্যাদির অভাব হবে, তাহলে সে কাট্টা কাফের হবে। এক নম্বর কাফের। সে এক নম্বর কাফের হবে, যদি সে আক্বীদা পোষণ করে, মাদ্রাসায় পড়লে খাওয়া পাবেনা, পরা পাবে না ইত্যাদি ইত্যাদি। এক নম্বর কুফরী, এটা মনে রাখবেন। এর থেকে সকলের খালেছ তওবা করা দায়িত্ব রয়েছে।
কাজেই প্রত্যেককেই খালেছ তওবা করতে হবে এর থেকে, যাতে মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে উনার মতে মত করে দেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ও বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
حُبُّ الصَّحَابَةِ إيْمَانٌ وَ بُغْضُهُمْ كُفْرٌ
অর্থ: হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মুহব্বত মুবারক ঈমান, আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী। (কানযুল উম্মাল)
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلِلّهِ الأَسْمَاء الْحُسْنَى فَادْعُوهُ بِهَا وَذَرُواْ الَّذِينَ يُلْحِدُونَ فِي أَسْمَآئِهِ سَيُجْزَوْنَ مَا كَانُواْ يَعْمَلُونَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত বরকতময় অসংখ্য উত্তম নাম মুবারক রয়েছেন। কাজেই উক্ত নাম মুবারক ধরেই উনাকে ডাকুন। আর তাদেরকে বর্জন করুন, যারা উনার নাম মুবারক বিকৃত করে। তারা নিজেদের কৃতকর্মের ফল শীঘ্রই পাবে। (পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৮০)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি আপনার কাছে দ বাকি অংশ পড়ুন...
কাফিল পাদ্রীর ভয়াবহ পরিণতি:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার প্রধান কাতিব ছিলো কাফিল পাদ্রী। সে পবিত্র তাওরাত শরীফ লিপিবদ্ধ করতো। একদিন সে লক্ষ্য করলো- সম্পূর্ণ পবিত্র তাওরাত শরীফ উনার মধ্যে হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত নাম মুবারক থেকে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় নাম মুবারক অনেক বেশি আলোচিত হয়েছেন, অনেক বেশি উল্লেখ রয়েছেন। তখন তার অন্তরে হিংসা পয়দা হলো এবং সে মনে মনে চিন্তা করলো- হযরত কালীম বাকি অংশ পড়ুন...
এখন যে আখেরী যামানা, এখন মানুষ এমন আমল করে থাকে, এমন ফতওয়া দিয়ে থাকে- সেটা সম্পূর্ণ কুরআন শরীফ-হাদীছ শরীফের খেলাফ। যার কারণে তাদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার গযব, মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার লা’নত ও সমস্ত মাখলুকাতের লা’নত বর্ষিত হচ্ছে। একমাত্র কারণ, না জেনে, না শুনে ফতওয়া দেয়ার কারণে। বিনা তাহ্ক্বীক্বে ফতওয়া দেয়ার কারণে।
কাজেই প্রত্যেককেই সেটা খেয়াল রাখতে হবে। তার সে ইলিম অর্জন করতে হবে মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির জন্য, সে নিজে করবে যতটা সম্ভব। আর যে নিজে ইলিম বাকি অংশ পড়ুন...
يَسْئَلُوْنَكَ عَنِ الْاَهِلَّـةِ ۖ قُلْ هِـىَ مَوَاقِيْتُ لِلنَّاسِ وَالْـحَـجِ ۗ
অর্থ: “ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার নিকট মানুষেরা চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে, আপনি জানিয়ে দিন, এটা হচ্ছে মানুষের জন্য ইবাদত উনার সময় নির্ধারক এবং সম্মানিত হজ্জ উনার সময় ঠিক করার মাধ্যম। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৮৯)
বাকি অংশ পড়ুন...












