সুওয়াল:
এক মুনাফিক কিছু বাতিল ও মনগড়া দলীল জোগাড় করে মূর্তিকে জায়িয প্রমাণ করার অপচেষ্টা করেছে। তার মূল বক্তব্য হচ্ছে, যে মূর্তিকে পূজা, আরাধনা, ইবাদত করা হয়, যেটা মানুষকে মুশরিক বানায়; সেটা নিষেধ। কিন্তু যে মূর্তিকে আরাধনা ইবাদত করা হয় না বরং যে মূর্তি সৌন্দর্য বাড়ায়, সুসজ্জিত করে সেটা নিষেধ নয়।
অতএব, উক্ত ব্যক্তির এ ধরণের যুক্তি কতটুকু ইসলামসম্মত? দলীলসহ জাওয়াব দিয়ে বিভ্রান্তি নিরসন করবেন।
জাওয়াব:
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْـمُوْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ اَنَّهَا اِشْتَرَتْ نُمْرَقَةً فِيْهَا تَصَاوِيْرُ فَلَمَّا رَاٰهَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
এক মুনাফিক কিছু বাতিল ও মনগড়া দলীল জোগাড় করে মূর্তিকে জায়িয প্রমাণ করার অপচেষ্টা করেছে। তার মূল বক্তব্য হচ্ছে, যে মূর্তিকে পূজা, আরাধনা, ইবাদত করা হয়, যেটা মানুষকে মুশরিক বানায়; সেটা নিষেধ। কিন্তু যে মূর্তিকে আরাধনা ইবাদত করা হয় না বরং যে মূর্তি সৌন্দর্য বাড়ায়, সুসজ্জিত করে সেটা নিষেধ নয়।
অতএব, উক্ত ব্যক্তির এ ধরণের যুক্তি কতটুকু ইসলামসম্মত? দলীলসহ জাওয়াব দিয়ে বিভ্রান্তি নিরসন করবেন।
জাওয়াব:
عَنْ حَضْرَتْ مُجَاهِدٌ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بُعِثْتُ لِكَسْرِ الْمَزَامِيْرِ وَالْاَصْنَامِ
অর্থ: হযরত মুজা বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: রাজারবাগ শরীফ সিলসিলা ভুক্তদেরকে সম্মানিত মীলাদ শরীফ পাঠকালে ছলাত শরীফ বলার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক না বলে লক্বব মুবারক যথা রসূলিল্লাহ ও হাবীবিল্লাহ বলে থাকেন। আর অন্য যারা মীলাদ শরীফ পড়েন উনারা সরাসরি নাম মুবারক বলেন।
আবার সালাম পেশ করার সময় আপনারা আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া নাবিয়্যাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া হাবীবাল্লাহ বলেন। আর অন্যরা ইয়া নাবী সালামু আলাইকা, ইয়া রসূল সালামু আলাইকা, ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা বলে থাকেন।
বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: রাজারবাগ শরীফ সিলসিলা ভুক্তদেরকে সম্মানিত মীলাদ শরীফ পাঠকালে ছলাত শরীফ বলার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক না বলে লক্বব মুবারক যথা রসূলিল্লাহ ও হাবীবিল্লাহ বলে থাকেন। আর অন্য যারা মীলাদ শরীফ পড়েন উনারা সরাসরি নাম মুবারক বলেন।
আবার সালাম পেশ করার সময় আপনারা আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া নাবিয়্যাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া হাবীবাল্লাহ বলেন। আর অন্যরা ইয়া নাবী সালামু আলাইকা, ইয়া রসূল সালামু আলাইকা, ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা বলে থাকেন।
বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: রাজারবাগ শরীফ সিলসিলা ভুক্তদেরকে সম্মানিত মীলাদ শরীফ পাঠকালে ছলাত শরীফ বলার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক না বলে লক্বব মুবারক যথা রসূলিল্লাহ ও হাবীবিল্লাহ বলে থাকেন। আর অন্য যারা মীলাদ শরীফ পড়েন উনারা সরাসরি নাম মুবারক বলেন।
আবার সালাম পেশ করার সময় আপনারা আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া নাবিয়্যাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া হাবীবাল্লাহ বলেন। আর অন্যরা ইয়া নাবী সালামু আলাইকা, ইয়া রসূল সালামু আলাইকা, ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা বলে থাকেন।
বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
সুওয়ালকারী বিবাহের জন্য পাত্রী দেখতে গিয়ে পছন্দ হয়েছে বলে জানিয়েছে, কিন্তু পাত্রীর দুই পায়ের একটা করে আঙ্গুল অস্বাভাবিক আকারে ছোট দেখায়, হঠাৎ দেখে মনে হয় অন্য আঙ্গুলের সাথে জোড়া লাগানো, আর সেই জন্য সুওয়ালকারীর পরিবার বিবাহে অসম্মতি জানায়। কেননা তারা মনে করে, সন্তানের মাঝেও এসব বৈশিষ্ট্য পড়তে পারে। সুওয়ালকারীর পরিবারের এমন ধারণায় সম্মানিত শরীয়ত উনার ফায়সালা কি?
জাওয়াব:
এই ধারণা ঠিক না। আঙ্গুল দুইটা ছোট আছে এজন্য সন্তানের আঙ্গুল ছোট হবে। এরূপ ধারণা শুদ্ধ নয়। এখন যদি বলে, যে পাত্রী বা মেয়ের দুই পায়ের দুইটা আঙ্গুল ছো বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: রাজারবাগ শরীফ সিলসিলা ভুক্তদেরকে সম্মানিত মীলাদ শরীফ পাঠকালে ছলাত শরীফ বলার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক না বলে লক্বব মুবারক যথা রসূলিল্লাহ ও হাবীবিল্লাহ বলে থাকেন। আর অন্য যারা মীলাদ শরীফ পড়েন উনারা সরাসরি নাম মুবারক বলেন।
আবার সালাম পেশ করার সময় আপনারা আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া নাবিয়্যাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া হাবীবাল্লাহ বলেন। আর অন্যরা ইয়া নাবী সালামু আলাইকা, ইয়া রসূল সালামু আলাইকা, ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা বলে থাকেন।
বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ভুলবশতঃ ইয়ার্কি বা রাগ করে আহলিয়াকে তিন তালাক দিয়েছে। এখন ঐ আহলিয়াকে নিয়ে ঘর-সংসার করে খাওয়ার জন্য সহজ মাধ্যম কি? উক্ত আহলিয়াকে নেয়ার জন্য নতুন আহালের কাছ থেকে কয়দিন পর তালাক নেয়া যাবে? বিষয়টি দয়া করে জানাবেন।
জাওয়াব:
সহজ মাধ্যম হচ্ছে সম্মানিত শরীয়ত উনার ফায়সালা। ঐ আহলিয়াকে নেয়ার জন্য নতুন আহালের কাছ থেকে কয়দিন পর তালাক নেয়া যাবে, এখন চুক্তি করে, শর্ত করে তালাক বা বিবাহ শরীয়ত সম্মত না। তার ইদ্দত পালন হতে হবে, অর্থাৎ তালাক দেয়ার পরে ইদ্দত পালন করতে হবে, ইদ্দত পালন করার পরে অন্য কোথাও বিবাহ দিতে হবে, বিবাহের পরে তার সাথ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
এক মুনাফিক কিছু বাতিল ও মনগড়া দলীল জোগাড় করে মূর্তিকে জায়িয প্রমাণ করার অপচেষ্টা করেছে। তার মূল বক্তব্য হচ্ছে, যে মূর্তিকে পূজা, আরাধনা, ইবাদত করা হয়, যেটা মানুষকে মুশরিক বানায়; সেটা নিষেধ। কিন্তু যে মূর্তিকে আরাধনা ইবাদত করা হয় না বরং যে মূর্তি সৌন্দর্য বাড়ায়, সুসজ্জিত করে সেটা নিষেধ নয়।
অতএব, উক্ত ব্যক্তির এ ধরণের যুক্তি কতটুকু ইসলামসম্মত? দলীলসহ জাওয়াব দিয়ে বিভ্রান্তি নিরসন করবেন।
জাওয়াব:
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে মূর্তি বা ভাস্কর্য ও ছবি তৈরি করা, আঁকা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয ও হারাম। বৈধ বা জায়িয মনে করা কুফ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সংখ্যা নিয়ে ইখতিলাফ বা মতবিরোধ দেখা যায়। প্রকৃতপক্ষে উনারা কতজন ছিলেন? এ ব্যাপারে সঠিক তথ্য বা জাওয়াব জানালে উপকৃত হবো।
জাওয়াব:
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অনেক বিষয়ে ও অনেক মাসয়ালার ক্ষেত্রে ইখতিলাফ রয়েছে। এর বহুবিধ কারণও রয়েছে। একটি অন্যতম কারণ হচ্ছেন বর্ণনাকারী। যার কাছে যেভাবে বর্ণনা পৌঁছেছে তিনি সেভাবে বর্ণনা করেছেন। উনাদের মধ্যে কেউ কেউ কম তাহক্বীক্ব করেছেন আবার কেউ কেউ একটু বেশি তাহক্বীক্ব করেছেন, একাধিক বর্ণনার মধ্য থেকে যাছাই বাছাই করে বর্ণনা করার চ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
কোন মাস ও দিনকে অশুভ ও কুলক্ষণে মনে করা এবং কোন রোগ-ব্যাধিকে ছোঁয়াচে বা সংক্রামক মনে করার ব্যাপারে শরীয়তে কোন বিধি-নিষেধ আছে কি না? জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব :
কোন মাস ও দিনকে অশুভ ও কুলক্ষণে মনে করা কুফরী এবং একইভাবে কোন রোগ-ব্যাধিকে সংক্রামক বা ছোঁয়াচে মনে করাটাও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
বর্ণিত রয়েছে, আইইয়ামে জাহিলিয়াতে ছফর মাসকে অশুভ ও কুলক্ষণে মনে করা হতো। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিন বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
মৃত ব্যক্তিকে (পুরুষ-মহিলা) জানাযার নামাজের পূর্বে ও কবরে রাখার পর মুখ খুলে তার আত্মীয়-স্বজন ও জন-সাধারণকে দেখানো হয়। সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে ইহা জায়েয আছে কি-না?
জাওয়াব :
হ্যাঁ, মৃত ব্যক্তিকে জানাযা নামাজের পূর্বে, পরে ও কবরে রাখার পর সর্বাবস্থায় তার আল-আওলাদ, আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, প্রতিবেশী ইত্যাদি সকলেই দেখতে পারবে। তবে বিশেষ করে মহিলাদের লাশ দেখানোর ক্ষেত্রে পর্দার খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ পর্দা রক্ষা করতে হবে যাতে কোন অবস্থাতেই পর্দার খেলাফ না হয়।
এজন্য মাসয়ালা হলো- পুরুষের লাশকে কবরে নিয়ে যাওয়ার সময় খা বাকি অংশ পড়ুন...












