মুসলমানদের সফল কৃষি বিপ্লবের মূলসূত্র:
মুসলমানরা ব্যাপকভাবে অর্থকরী ফসলায়ন এবং আধুনিক ফসলাবর্তন পদ্ধতি অবলম্বন করতেন। কোনো জমিতে দুই বছর সময়ের মধ্যে চার বা ততোধিক ফসল উৎপাদন করার পদ্ধতিই হচ্ছে ফসলাবর্তন পদ্ধতি। মুসলমানরা ১) ফসলাবর্তনের বাস্তবসম্মত পদ্ধতি, ২) সুউন্নত সেচ কৌশল, ৩) বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন শস্যের আবাদ এই তিনটি প্রধান উপাদানের উপর ভিত্তি করে একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির বিকাশ ঘটান। এই বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিটি শস্য উৎপাদনের ঋতু, জমির ধরণ এবং পানির প্রাপ্যতার উপর ভিত্তি করে ব্যবহৃত হয়। চাষাবাদ এবং উদ্ভিদবিদ্যা বিষয়ে অত বাকি অংশ পড়ুন...
পদার্থ বিজ্ঞানে মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদান আলোচনা করতে গিয়ে প্রথমেই যার নাম মুবারক আসে উনি হচ্ছেন হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম ইমাম, ইমামুস সাদিস হযরত ইমাম জাফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম (৯৬ হিজরী ১৭ই রবীউল আউওয়াল শরীফ ইছনাইনিল আযীম শরীফ থেকে ১৪৮ হিজরীর ১৪ই রজবুল হারাম ইছনাইনিল আযীম শরীফ)। মূলত: তিনি শুধু পদার্থ বিজ্ঞানই নয় বরং আধুনিক বিজ্ঞান চর্চার প্রতিটি বিষয়ের তিনি মূলভিত্তি রচনা করেছেন।
পদার্থ ও এর গঠন:
ইমামুস সাদিস হযরত ইমাম জাফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম তিনি ১২ বছর বয়স মুবারকে অ্যারিস্টোটলের চার মৌলি বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
এটা লক্ষ্যণীয় যে ইবনে আন-নাদিমের ফিহরিস্ত (গ্রন্থপঞ্জি) ইসলামী গ্রন্থাগারগুলিতে গৃহীত কিতাব শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতির একটি উদাহরণ। ইবন আন-নাদিম এই দশটি প্রধান শ্রেণীর তালিকাভুক্ত করেছেন: পবিত্র কুরআন শরীফ, ব্যাকরণ, ইতিহাস, কবিতা, নীতিশাস্ত্র, আইনশাস্ত্র, দর্শন, হালকা সাহিত্য, ধর্ম এবং আলকেমি। এই প্রধান শ্রেণীগুলি একটি গ্রন্থাগারের প্রয়োজন অনুসারে উপবিভক্ত ছিল। মধ্যযুগীয় যুগে ইসলামী গ্রন্থাগারগুলিতে গ্রন্থাগারিকদের অবস্থান অবশ্যই একটি সম্মানজনক স্থানে ছিল। কারণ অনেক গ্রন্থাগার প্রায়শই বিখ্যাত স্ক বাকি অংশ পড়ুন...
সাধারণত: মানুষ ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ও ৪০-৬০ % আপেক্ষিক আর্দ্রতায় সর্বোচ্চ আরাম বোধ করে।
তাপমাত্রা ও এর পরিমাপ:
তাপমাত্রা হচ্ছে কোন বস্তু কতটা গরম বা ঠা-া তার পরিমাপ। তাপমাত্রা কোন বস্তুর মোট তাপের পরিমাপ নয়, তাপের ‘মাত্রা’র পরিমাপ।
তাপমাত্রার পরিমাপ তিনটি স্কেল ব্যবহার হয়ে থাকে। সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়ে সেলসিয়াস স্কেল। কিন্তু ব্রিটিশ নিয়ম অনুসরণ করে এমন জায়গায় ফারেনহাইট স্কেল ব্যবহৃত হয়। আর পদার্থবিজ্ঞান শিক্ষায় বেশি ব্যবহার হয় কেলভিন স্কেল।
আর্দ্রতা:
আর্দ্রতা হচ্ছে একটি সূচক যা দ্বারা একটি স্থানের বাতাস ক বাকি অংশ পড়ুন...
৯১ হিজরীর (৭৬ শামসী, ৭০৯ খ্রিস্টাব্দ) পরে মুসলমানগণ স্পেনে প্রবেশ করেন এবং তারা কর্ডোভা এবং অন্যান্য শহরগুলিতে একটি উন্নত সভ্যতা গড়ে তোলেন। স্পেনের ইসলামী সভ্যতা ইরাক, সিরিয়া এবং মিশরের মত শিক্ষাব্যবস্থার সংস্থান করেছিলেন। তেমনটি হয়েছিলো কর্ডোভায় যেমন বাগদাদ, দামেস্ক এবং কায়রোতে ছিলো। খলীফারা বই এবং লাইব্রেরির প্রতি আগ্রহী ছিলেন। চতুর্থ হিজরী শতকে স্পেনে আরবদের সত্তরটির কম গ্রন্থাগার ছিলো না, যা সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো।
স্পেনের সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থাগার (সম্ভবত সেই সময়ে বিশ্বের বৃহত্তম), কর্ডোভা বাকি অংশ পড়ুন...
মিশরে ৩য় ও ৪র্থ হিজরী শতাব্দীতে ফাতিমীয় খলীফারা বাগদাদের বাইতুল হিকমাহর মতো কায়রোতে দারুল হিকমাহ গড়ে তোলার চেষ্টা করেছিলেন। এই লাইব্রেরিটি হিজরী ৩৯৫ (শামসী ৩৭১, খ্রিস্টাব্দ ১০০৪) সালে ফাতিমীয় খলীফা আল-হাকিম দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর আগে, ফাতিমীয় খলীফা আল-আজিজ হিজরী ৩৬৯ (শামসী ৩৪৭, খ্রিস্টাব্দ ৯৮০) সালে কায়রোতে একটি বড় গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
এই গ্রন্থাগারে প্রায় চার লক্ষ কিতাব ছিল, যার মধ্যে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ২৪০০টি কপি ছিল। যার অনেক গুলো সোনা ও রৌপ্য দ্বারা লিখিত ছিল। বাকি কিতাবগুলি আইনশাস্ত্র, ব্যাকরণ, অ বাকি অংশ পড়ুন...












