আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দীকির পর এবার শাহিরয়ারের স্বাধীনতাবিরোধী অবস্থানের বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে তুলে ধরেছেন। বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধদের সেবক ডাক্তার জাফর উল্লাহ। যিনি মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে আহত মুক্তিযুদ্ধা ও শরণার্থীদের সেবা দেয়ার জন্য নিজেই অস্থায়ী হাসপাতাল করেন। তিনিও শাহরিয়ার কবিরের রাজাকারগিরির প্রমাণ তুলে ধরেছেন। অনলাইন খুঁজলে শাহরিয়ার কবিরের স¦াধীনতা বিরোধী অভিযোগের প্রমাণ ভুরি ভুরি পাওয়া যায়।
শাহিরয়ার কবিরের স্বাধীনতাবিরোধী অবস্থান তথা রাজাকারগিরির অভিযোগ তুলেছেন-
১) ঘাতক দালাল নির বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
“শাহরিয়ার আমরা একসঙ্গে বহুদিন কাজ করেছি, বিশেষ করে ৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটিতে। কিন্তু যখন জানতে চেয়েছি সে কোথায় যুদ্ধ করেছে, তখনই সে নিশ্চুপ থেকেছে, কোনদিন সদুত্তর দেয়নি”। শাহরিয়ার কবিরের হাক্বিকত এভাবেই ফাঁস করেছেন কর্নেল কাজী নুরুজ্জামান সেক্টর কমান্ডার।
এভাবেই একে একে তার আশপাশের লোকেরাই তার গোমর ফাঁস করে দিয়েছে।
মূলত ১৯৭১ সালে শাহরিয়ার কবির যে, স্বাধীনতার পক্ষে তথা মুক্তিযুদ্ধে কোনভাবেই জড়িত ছিলো না তার প্রমাণ এখন আর লুকোচাপা নেই। বরং দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে তার যে ভূমিকা ছিলো সেটাই এখন একে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
শাহরিয়ার কবিরের নামে ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার বিষয়টি শুধুমাত্র ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাবেক আহবায়ক বেগম মোস্তারী শফি লিখিত ‘জাহানারা ইমামের স্মৃতির উদ্দেশে লেখা চিঠি’ নামের বইটিতেই নয়, আরো অনেকের কাছ থেকেই পাওয়া গেছে।
এমনকি বীর মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীও তার বিরুদ্ধে রাজাকারগিরির অভিযোগ তুলে বক্তব্য দিয়েছেন। ইন্টারনেটে কাদের সিদ্দীকীর উক্ত বক্তব্য ব্যাপকভাবে প্রচারিতও হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় কাদের সিদ্দিকীর ভূমিকা সকলেই জানে। যে কারনে বাংলাদেশ সরকার তার কৃ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গত ১৫/১২/২০০১ তারিখে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার হয়ে স্বাধীনতা বিরোধিদের মুরগি সাপ্লাই করা ঘাদানি সভাপতি শাহরিয়ার কবির। ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলো। বাংলাদেশের সেনা বাহিনীর বিরোদ্ধে ভুয়া ডকুমেন্ট গুলোর কথা স্বীকার ও করেছিলো।
মূলত যারা ১৯৭১ সালে এ দেশের স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে খাদ্য-রসদ সাপ্লাই দিয়েছিলো, তারা যে বারবার দেশবিরোধী ভূমিকায় আসবে সেটা বলাবাহুল্য। তার রাজাকারগিরির অভিযোগ এসেছে তাদের নিজস্ব ঘরানার সংগঠনের নেতা-কর্মীদের থেকেই।
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নামক যে সংগঠনের স বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সকলেই তাকে চিনে রাজাকারদের বিরোধিতাকারী হিসেবে। কিন্তু সর্ষের মধ্যেই যে ভূত, সেটা আবারো প্রমাণিত হচ্ছে। ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি তথা রাজাকারদের নির্মুল করার সংগঠনের যে কিনা সভাপতি সেই শাহরিয়ার কবিরের নামেই উঠেছে রাজাকারগিরির অভিযোগ। তারই সহযোগী, বন্ধু-বান্ধবরাই ৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তার ভূমিকা নিয়ে বক্তব্য দিয়েছে, বই লিখেছে। মূলত সে তার রাজাকারগিরিকে আড়াল করতেই কথিত ওই সংগঠনের আড়ালে অবস্থান নিয়েছে বলেই সুশীল সমাজ মনে করছে।
ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাবেক আহবায়ক বেগম মোস্তারী শফ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
(চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।)
রাজাকার ত্রিদিবের আমলনামা:
পূর্ব-পাকিস্তানের জাতিগত সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব করতো। ১৯৫৬ সালের মে মাসে গৌতম বুদ্ধের ২৫০০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দিল্লিতে পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেয় সে।
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
(চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।)
কে এই চাকমা ত্রিদিব:
য্দ্ধুাপরাধী রাজাকার ত্রিদিব রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা ও সার্কেল চিফ ছিলো। ১৯৩৩ সালের ১৪ মে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটিতে চাকমা সম্প্রদায়ে জন্মগ্রহণ করে সে। বাবা নলিনাক্ষ ও মা বিনিতা। ১৯৫২ সালের ৭ অক্টোব বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
(চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।)
‘মুক্তিযুদ্ধে পার্বত্য চট্টগ্রাম’ বইয়ের বর্ণনা অনুযায়ী, রাঙ্গামাটি পুলিশ লাইনের এক ব্যারাকে আটক করে রেখে আবদুল আলীর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্লেড দিয়ে আঁচড় দিয়ে সেসব জায়গায় লবণ দেয়া হয়েছিল। এরপর তাকে একটি জিপের পেছনে বেঁধে টেনে রাঙ্গাম বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা সার্কেল চিফ উপজাতি রাজাকার ত্রিদিবের সবচেয়ে বড় পরিচয়- সে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী একজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার। তার নেতৃত্বে উপজাতিরা স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। আর এর প্রধান নেতা ছিল- উপজাতি চাকমাদের বর্তমান চীফ দেবাশীষের পিতা যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব।
উচ্চ আদালতের এক আদেশে সব স্থাপনা থেকে ত্রিদিবের নাম মুছে ফেলার নির্দেশনা দেয় পর থেকে নতুন করে আলোচনায় এসেছে সে। উঠে এসেছে একাত্তরে তার জঘন্য ভূমিকার নানা ইতিহাস।
একাত্তরের ১৬ এপ্রিল। রাঙ্গামাটি মহকুমা সদরের এসডিও আবদুল আলী। পাকিস্তান সর বাকি অংশ পড়ুন...
উপজাতি চাকমা ত্রিদিব ছিলো তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা ও পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা এবং আত্মস্বীকৃত কুখ্যাত রাজাকার।
উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ ত্যাগ করার আগ পর্যন্ত রাজাকার ত্রিদিব চাকমা সার্কেল চিফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
পরে ১৯৭৭ সালে তার অনুপস্থিতিতেই তার ছেলে সার্কেল চিফ দেবাশীষ চাকমা সার্কেলের দায়িত্বভার গ্রহণ করে।
৬ দফা দাবির বিরোধিতা:
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। উপজাতি চাকমা রাজাকার ত্রিদিব এই কর্মসূচির সমর্থক ছিলো না। স বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
রাজাকার ত্রিদিবের নামে সব স্থাপনার নাম মুছে ফেলার নিদের্শনা দিয়েছে উচ্চ আদালত।
মূলত, উপজাতি চাকমা ত্রিদিব ছিলো তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা ও পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা এবং আত্মস্বীকৃত কুখ্যাত রাজাকার। এই উপজাতি রাজাকার ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রবল বিরোধিতা করেছিলো। শুধু তাই নয়; দেশ স্বাধীন হওয়ায় সে রাগে, ক্ষোভে ও ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে পাকিস্তান চলে যায়।
সে ছিলো রাঙ্গামাটি সার্কেলের চাকমা নেতা ও সার্কেল চীফ। তার বাবা নলিনাক্ষ ১৯৫২ সালের বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সরকার ঘোষণা দিয়েছে- রাজাকারের উত্তরসূরী তথা তাদের সন্তানদের সরকারী কোন চাকরী-বাকরি ও সুযোগ-সুবিধা দিবে না। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সকল উপজাতিরাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলো। অথচ বর্তমানে এসব স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতিরা ‘উপজাতি কোটায়’ সরকারী চাকরি ও সরকারী সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে।
যুদ্ধাপরাধী চাকমা উপজাতি রাজাকার ত্রিদিব বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করতে করতেই পাকিস্তানে মারা গেছে। সেই কুখ্যাত রাজাকারের অনুসারী উপজাতিরা আজ স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্রকে খ-িত করে বাকি অংশ পড়ুন...












