আল ইহসান ডেস্ক:
বহির্বিশ্বে জামাতের দুটি শক্ত ঘাঁটি হচ্ছে যুক্তরাজ্য (ব্রিটেন) এবং সউদী আরব। খুনি আল-বাদরদের মধ্যে যারা ১৬ ডিসেম্বরের আগে পরে পালাতে সক্ষম হয়েছিল তারা এই যুক্তরাজ্যের ইস্ট লন্ডন মসজিদ, বার্মিংহাম সিটি মসজিদ, ম্যানচেস্টার মসজিদসহ বিভিন্ন মসজিদে ইমামের চাকরি পর্যন্ত নিয়ে, বিশেষতঃ সিলেট জেলার খুনি আল-বাদররা জামাতী সংগঠন ‘দাওয়াতুল ইসলামের’ মাধ্যমে তাদের অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এই দু’জায়গায় অবস্থানরত আল-বাদর খুনিদের পরিচয় দেয়ার জন্য দু’টি দৃষ্টান্ত দেয়া হবে।
বুদ্ধিজীবী হত্যা পরিকল্পনার অপারেশন ইনচার্জ চৌ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মাদরাসা শিক্ষা শেষে ১৯৭১ সালে ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী সিলেট এমসি কলেজ থেকে বিএ পাস করে। ছাত্র অবস্থাতেই ১৯৭১ সালে সে ছাত্রসংঘ সিলেট জেলা শাখার সভাপতি ও সিলেট আল-বাদর বাহিনীর কমান্ডার ছিলো। ছাত্রসংঘ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে পাকী বাহিনীর পক্ষ নেয়। দেশ স্বাধীনের পর সে আত্মগোপনে ছিলো। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হওয়ার পর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সুযোগে জামাতে যোগ দেয় ফরিদ উদ্দিন। পরে ১৯৭৭ সালে জামাতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা ও কর্মপরিষদ সদস্য হয়।
‘আল হিকমা’ নামে একটি আন্তর্জাতিক সংস বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা সদর উদ্দিন জানান, সিলেটে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তিকে সংগঠিত করার দায়িত্বে ছিলো ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আত্মগোপনে চলে যায় সে। তবে আশির দশকে জিয়াউর রহমান সরকারের আমলে অন্যান্য যুদ্ধাপরাধীর মতো সেও পুনর্বাসিত হয়।
রাজনীতিতে পুনর্বাসন: সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার তালবাড়ি গ্রামের মালানা আবদুল হক চৌধুরীর ছেলে ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। জন্ম ১৯৪৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর। ১৯৫৯ সালে দাখিল, ১৯৬৩ সালে আলিম, ১৯৬৫ সালে ফাজিল, ১৯৬৭ সালে কামিল পাস করে সিলেট আলিয়া মাদরাসা থেকে। সিলেটের বালাগঞ্জের গহরপুর ম বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা সদর উদ্দিন জানান, সিলেটে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তিকে সংগঠিত করার দায়িত্বে ছিলো ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আত্মগোপনে চলে যায় সে। তবে আশির দশকে জিয়াউর রহমান সরকারের আমলে অন্যান্য যুদ্ধাপরাধীর মতো সেও পুনর্বাসিত হয়।
রাজনীতিতে পুনর্বাসন: সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার তালবাড়ি গ্রামের মালানা আবদুল হক চৌধুরীর ছেলে ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। জন্ম ১৯৪৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর। ১৯৫৯ সালে দাখিল, ১৯৬৩ সালে আলিম, ১৯৬৫ সালে ফাজিল, ১৯৬৭ সালে কামিল পাস করে সিলেট আলিয়া মাদরাসা থেকে। সিলেটের বালাগঞ্জের গহরপুর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রশিদের কাছ থেকে জানা যায়, শান্তিকমিটি ও আল-বাদর বাহিনীর লোকজনের সাহায্যে পাকী বাহিনী তার গ্রামের এক গৃহবধূকে পালাক্রমে সম্ভ্রমহরণ করলে ঘটনাস্থলেই ওই মহিলার মৃত্যু ঘটে। এতে ওই মহিলার স্বামী আলাউর রহমান মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে মুক্তিযুদ্ধের কয়েক বছর পর বোবা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে।
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কানাইঘাট থানা কমান্ডার নুরুল হক বলেন, তার নিজ গ্রাম দক্ষিণ লক্ষ্মীপ্রসাদে নুর হোসেনের ছেলে আবু সিদ্দিক ও পাশের গ্রাম উত্তর লক্ষ্মীপ্রসাদের ওয়াছির আলীর ছেলে মাহমুদ হোসেনকে শান্তিকমিটি ও পাক বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে অন্যান্য ফলের তুলনায় খেজুরকে অধিক মর্যাদা দেওয়া হয়। এ সূত্র ধরে, পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি সাতটি ফলের (খেজুর, আঙ্গুর, ডালিম, বরই, ডুমুর, যয়তুন এবং কলা) কথা উল্লেখ করেছেন; তার মধ্যে খেজুরকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কেননা পবিত্র কুরআন শরীফে বিভিন্ন পবিত্র সূরা শরীফে ২৬ বার খেজুরের কথা বলা হয়েছে। বিশেষ করে পবিত্র সূরা আনআম শরীফ উনার ৯৯নং আয়াত শরীফ এবং পবিত্র সূরা র্মাইয়াম শরীফ উনার ২৩নং আয়াত শরীফে খেজুর ও খেজুরের উপকারিতার কথা বর্ণনা করা হয়েছে। তা ছাড়া নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
একাত্তরে সিলেট এমসি কলেজের ছাত্র ও মুক্তিযোদ্ধা ড. আহমদ আল কবির বলেন, একাত্তরে ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী সিলেট এম.সি কলেজে বিএ শ্রেণীর ছাত্র ছিলো। ওই সময়ই সে ছাত্রসংঘের সভাপতি নির্বাচিত হয়। পরে মুক্তিযুদ্ধের সময় ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী, আবু সাঈদ (মৃত), আবদুর রাজ্জাক, ওমর আলীসহ কয়েকজন যৌথ নেতৃত্বে সিলেটে আল-বাদর বাহিনী গঠন করে হত্যাযজ্ঞ, লুণ্ঠন, সম্ভ্রমহরণ, অগ্নিসংযোগসহ স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকা- শুরু করে। তিনি আরো বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধকালে সিলেটে সব অপরাধের দায় অবশ্যই ফরিদ উদ্দিন ও তার বাহিনীর।
নিহত পরিবারের সদস্য ও প্রজন্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সিলেট বিভাগীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার এসসি জুয়েল জানান, সিলেটে মুক্তিযোদ্ধাদের নির্যাতন ও সম্পত্তি লুটপাটই ছিল ফরিদ উদ্দিনের কাজ। তবে সিলেটের চেয়ে কানাইঘাটেই সে বেশি ধ্বংসাত্মক কর্মকা- চালিয়েছিলো।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মুুক্তিযুদ্ধের মাঝামাঝি সময়ে কানাইঘাটের চতুল ইউনিয়নের মালিগ্রাম এলাকায় সবচেয়ে বেশি হত্যাকা- সংঘটিত হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধের অগ্নিঝরা দিনে পাকী বাহিনীর ক্যাপ্টেন বশারত শান্তিকমিটি ও আল-বাদর বাহিনীর সহযোগিতায় দেশপ্রেমিক আবদুল কাদির, আবদুল ওয় বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
একাত্তরে স্বাধীনতা যুদ্ধে জামাতের অঙ্গ সংগঠন ছাত্রসংঘের (বর্তমান শিবির) সিলেট জেলা সভাপতি ও আল-বাদর বাহিনীর কমান্ডার ছিলো মালানা ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। সিলেটের সীমান্তবর্তী কানাইঘাট উপজেলায় সংঘটিত নির্যাতন, সম্ভ্রমহরণ ও হত্যাযজ্ঞের হোতা হিসেবে তার বিরুদ্ধে রয়েছে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ। মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান পাকী সেনাদের জানানো, সম্পত্তি দখল, নির্মম নির্যাতন, হত্যা, লুটপাটেও জড়িত ছিলো সে।
সিলেট ও কানাইঘাটের একাধিক মুক্তিযোদ্ধা জানান, একাত্তরে ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী সিলেট এমসি কলেজে বিএ শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় ছ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সূত্র জানায়, ২০০১ সালে জোট সরকার ক্ষমতায় আসার কিছুদিন পর কয়রায় রুহুল কুদ্দুসের অনুসারী কয়েকজন জামাত নেতা দেশের আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আদালত বসিয়ে বিচার কার্যক্রম শুরু করে। ওই সময় এ ব্যাপারে গণমাধ্যমে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হলে জামাত নেতাকর্মীরা আদালতটি বন্ধ করতে বাধ্য হয়।
মুক্তিযুদ্ধকালে ৯ নম্বর সেক্টরের আঞ্চলিক কমান্ডার ও খুলনার মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট স ম বাবর আলী বলেছেন, ঢাকায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ইংরেজিতে একটি বই প্রকাশ করে। তাতে উল্লেখ রয়েছে, একাত্তরে রুহুল কুদ্দুস আল-বাদর বাহিনীর নেতা ছিলো। পাক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
লেখাপড়া শেষে বাগেরহাটের রামপালের একটি কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে চাকরি শুরু করে। ১৯৭১ সালে বাগেরহাটের একটি কলেজে সে শিক্ষকতা করতো। ওই কলেজে শিক্ষকতার সময় রাজাকার বাহিনীর নেতা হিসেবে বাগেরহাটে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী কর্মকা-ে অংশ নেয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর নিজ এলাকায় ফিরে না এসে আত্মগোপনে চলে যায় সে। এরপর ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার মধ্য দিয়ে সৃষ্ট গোলোযোগও রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পথ ধরে সে এলাকায় ফিরে আসে। যুক্ত হয় জামাতের কেন্দ্রীয় রাজনীতির সঙ্গে। ১৯৯১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত রুহুল কুদ্দুস খুলনা-৬ কয়রা-পাইক বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
একাত্তরের ঘটনাপ্রবাহ স্মৃতিচারণ করে বাগেরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার ও রামপালের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আবদুল জলিল বলেছেন, একাত্তরের ২১ মে রামপালেই ৬শ সাধারণ মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকা-ের মদদদাতা ছিলো রুহুল কুদ্দুস। এর আগে ৭ মে রুহুল কুদ্দুস, রজব আলী ফকির, ডা. মোসলেহ উদ্দিন, ডা. মোজাম্মেল হোসেনসহ রাজাকার, শান্তিকমিটি ও আল-বাদর বাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এর ধারাবাহিকতায় একাত্তরের ২১ মে বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার তেরিখালি ইউনিয়নের দাকড়া গ্রামে ভারতে আশ্রয় নিতে যাওয়ার বাকি অংশ পড়ুন...












