উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি পূর্ব থেকেই মনোনীত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে আনজাম দেয়ার জন্য উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি বিশেষভাবে সৃষ্টি করেছেন। যা উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার একখানা বিশেষ স্বপ্ন মুবারক দ্বারা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট হয়।
‘হায়াতুল ক্বুলূব’ নামক কিতাবে উল্লেখ করা হয়- উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি উনার একখানা স্বপ্ন মুবারক বর্ণ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার সূরা মারইয়াম শরীফ উনার ৩৬নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
لَيْسَ الذَّكَرُ كَالْاُنْثىَ
অর্থ: তিনি এমন একজন সম্মানিতা মহিলা উনার সমকক্ষ কোন পুরুষও নেই।
এই আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত উম্মু রূহিল্লাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্পর্কে বলেছেন, উনার যুগে কোন পুরুষও উনার সমকক্ষ ছিল না।
আর হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে সূরা আহযাব শরীফ উনার ৩২নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِّنَ النِّسَاءِ .
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাব বাকি অংশ পড়ুন...
শিশুর সাথে হাত নেড়ে নেড়ে কথা বলুন এবং অনেক আই কন্টাক্ট করুন। যদিও সে আপনার কথা কিছুই বুঝবেনা কিন্তু আপনার গলার স্বর তাকে শান্ত রাখবে এবং এখন থেকেই এসব তার ভাষার বিকাশে সাহায্য করবে।
উজ্জ্বল রং এর কোন কিছু তার দৃষ্টি সীমার মধ্যে নাড়াতে থাকুন যাতে সে তার দৃষ্টি দিয়ে তা অনুসরণ করতে পারে। শিশুর বিছানার উপর উজ্জ্বল রং এর কিছু ঝুলিয়ে রাখুন। এতে তার ফোকাস এর উন্নতি হবে।
বাচ্চারা চুষতে পছন্দ করে। তাই এটা থামানোর চেষ্টা করবেন না। অনেক সময় যখন কোন কিছুই কাজ করেনা চুষনি বাচ্চাকে শান্ত করতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে ঘুমানোর সময় চুষনির ব বাকি অংশ পড়ুন...
সালাম দেয়া সুন্নত মুবারক। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সালাম দেয়ার ক্ষেত্রে অগ্রগামী ছিলেন। আবাল বৃদ্ধ সবাইকে সালাম দিয়েছেন।
সালামের জাওয়াব দেয়া ওয়াজিব। কারো সাথে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার জন্য সালাম হচ্ছে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠতম মাধ্যম বা উপায়। সালাম দিলে মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত নাযিল হয়। অন্তরে মুহব্বত পয়দা হয়, বিদ্বেষভাব দূর হয়, দিলে প্রশান্তি আসে। মুয়াশারাত, মুয়ামালাতের জন্য সালামের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। স্বয়ং খালিক্ব, মালিক রব, মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই সালাম দানের শিক্ষাদাতা। বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন, “হে মুমিন মহিলাগণ! তোমরা নিজ গৃহে অবস্থান করবে এবং আইয়্যামে জাহেলী যুগের ন্যায় নিজেদেরকে প্রদর্শন করে বের হবেনা। (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ-পবিত্র আয়াত শরীফ নং ৩৩)
মুসলমানরা যখন পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার উক্ত আদেশ মুবারক পালন করতে চান পশ্চিমা দোসর নারীবাদীরা তখন বিভিন্ন ধরণের কটূক্তি, হয়রানী এমনকি বোরকা নিষিদ্ধেরও দৃষ্টতা প্রদর্শন করে। বিভিন্নভাবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধাচরণ করে, মানহানী করে। যেন তাদের বল্গাহারা, উন্মুক্ত দর্শনই শ্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ছহীহ ও মশহূর কিতাব আবূ দাউদ শরীফ উনার এক রেওয়ায়েতে আছে, জনৈকা মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার এক ছেলে মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সঙ্গে জিহাদে গিয়েছিলেন। জিহাদ শেষে একে একে সকল মুজাহিদ ফিরে আসার পরও যখন উনার ছেলে ফিরে আসলেন না, তখন তিনি বিচলিত হয়ে মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট বাকি অংশ পড়ুন...
মনে রাখা দরকার যে, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার শব্দ বা তরজমা দেখে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মর্ম ও উদ্দেশ্য বুঝতে যাওয়া বা সেই অনুযায়ী ব্যাখ্যা দেয়া কিন্তু গুমরাহীর আলামত। একা একা পড়ে বা বাংলা অর্থ দেখে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার উদ্দেশ্য ও মর্ম বুঝতে গেলে পদস্খলনের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। শুধু সম্ভাবনাই নয় বরং বাস্তব ঘটনাও ইতিহাসের পাতায় ছড়িয়ে রয়েছে। তাই কোন পবিত্র হাদীছ শরীফ সামনে এলে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সেটার কি অর্থ বুঝেছেন, কিভাবে সেটার উপর আমল করেছেন এবং তৎপরবর্তী তাবিয়ীনে কিরাম ও তাবে-তাবিয়ীনগণ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত বিবি কিবরুবিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহা:
তিনি বছরার অধিবাসী ছিলেন। কেউ কেউ বলেন, উনার জন্মস্থান আহওয়াজ ছিল। তিনি হযরত বিবি শা’ওয়ানাহ রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার খেদমত করতেন।
তিনি বলেন যে, তিনি এক রাত্রে হযরত বিবি শা’ওয়ানাহ রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার নিকট ছিলেন। আমার নিদ্রা এসে যায়। তিনি উনার পা দিয়ে আমাকে টোকা দিলেন এবং বললেন: আয় কিবরুবিয়া! উঠো, ইহা শোয়ার জায়গা নয়। স্বপ্নের জায়গা তো কবর।
লোকেরা হযরত কিবরুবিয়া হাফছা রহমতুল্লাহি আলাইহা উনাকে জিজ্ঞাসা করে, হযরত শা’ওয়ানাহ রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার খেদমতের দ্বারা তোমার কি ফায়দা হাছ বাকি অংশ পড়ুন...












