সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অনুযায়ী বিয়ের সময় পাত্রকে পাত্রীর মোহরানা পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু বর্তমানে উল্টো পাত্রী পক্ষকে যৌতুক দেয়ার কু-প্রথা চালু হয়েছে! ১৯৭০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে যৌতুক নামক প্রথা অপরিচিত ছিল। সমীক্ষায় দেখা যায়, বাংলাদেশে ১৯৪৫-১৯৬০ সালে যৌতুকের হার ছিল মাত্র ৩%। ১৯৮০ সালে আইনগতভাবে যৌতুক নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু তারপর থেকে যৌতুকের হার অনেকাংশে বেড়েছে, যা ২০০৩ সালে ছিল ৭৬%।
কিন্তু প্রাচীন মুসলিম সমাজে যৌতুকের কোনো অস্তিত্ব ছিল না। ইতিহাসেও পাওয়া যায় না।
এনসাইক্লোপিডিয়া অব ব্রিটেনিকায় এর ইতিহাস আলোচনা করতে গি বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি হযরত শায়েখ আহমদ বিন আবিল হাওয়ারী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিবি বা আহলিয়া ছিলেন। হযরত শায়েখ আহমদ বিন আবিল হাওয়ারী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, উনার অবস্থা বিভিন্ন রকম হতো। কখনও তো উনার উপর ইশ্ক ও মুহব্বত অধিক হতো। যখন মুহব্বত অধিক হতো তখন এই শে’র পড়তেন-
حبيب ليس بعد حبيب - وما السواه فى قلب نصيب
حبيب غائب عن بصرى وشخصى - و لكن عن فوادى لا يغيب
(অর্থ: আমার হাবীব এমন যে যাঁর পরে আর কোন হাবীব নেই, আর আমার অন্তরে তিনি ব্যতীত আর কারো কোন অংশ নেই। তিনি এমন হাবীব যিনি আমার দৃষ্টি ও সত্ত্বা থেকে গায়েব হলেও আমার অন্তর থেকে গায়েব নহেন। )
যখন উনার উপর উন্স্ (সম্প্রীতি)-এর বাকি অংশ পড়ুন...
وكُلُوْا وَاشْرَبُوْا وَلَا تُسْرِفُوْا اِنَّهُ لَا يُـحِبُّ الْمُسْرِفِيْنَ
অর্থ: খাও এবং পান করো কিন্তু অপচয় করো না। তিনি অপচয়কারীদেরকে পছন্দ করেন না। (পবিত্র সুরা আ’রাফ: আয়াত শরীফ ৩১)
বাকি অংশ পড়ুন...
আমি একদিন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারকে যিকির দেখাতে গিয়েছিলাম। কয়েকজন ছাত্রী পীরবোন যিকির দেখানোর পর আমিও যিকির দেখালাম। যিকির দেখানোর পর আমি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনাকে বললাম, ‘আম্মাজী! আমার শরীরে অনেক এলার্জী। আবার অনেক জায়গায় দাদ আছে। এগুলো অনেক চুলকায়। স্কীনের ডাক্তার দেখিয়েছি কিন্তু তাতেও কমে না। তখন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি আমাকে বললেন, “এগুলোর জন্য কাঁচা হলুদ খাবে। হলুদ খেলে চুলকানি কমে”। তখন আমি আমার হাত উনাকে দেখালাম এবং বলল বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আওলাদ আলাইহিমুস সালাম এবং আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মোট ৮ জন। উনাদের মধ্যে হযরত আবনা’ (ছেলে) আলাইহিমুস সালাম উনারা ৪ জন এবং হযরত বানাত (মেয়ে) আলাইহিন্নাস সালাম উনারা ৪ জন। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত হযরত আবনা’ আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই দুনিয়াবী দৃষ্টিতে অল্প বয়স মুবারক-এ অর্থাৎ দুধ মুবারক পানরত অবস্থায় মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। আর মহাসম্মানিত হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনারা প্রত্যেকেই সম্মানিত দ্ বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি আজমের অধিবাসী মহিলা ছিলেন। উবাল্লা নামক স্থানে বসবাস করতেন। উনার কন্ঠস্বর ছিল খুব সুমধুর এবং এরূপ সুমধুর কন্ঠে তিনি ওয়াজ নছীহত করতেন। যা কিছু পাঠ করতেন তাও তিনি সুমধুর কন্ঠে পাঠ করতেন। অতিশয় যাহেদা, আবেদা ও আহলে দিল্ মহিলা ছিলেন। আহলে দিল্ মহিলাগণ উনার মজলিসে উপস্থিত হতেন। তিনি খুব বেশী রিয়াযত মাশাক্কাত করতেন। মহান আল্লাহ পাক উনার ভয়কারিণী, ক্রন্দনকারিণী ছিলেন।
একবার লোকেরা উনাকে বললো, আমাদের ভয় হয় যে, অধিক ক্রন্দনের কারণে কখন আপনার দৃষ্টিশক্তি লোপ পায়। উত্তরে তিনি বলেন, দুনিয়াতে অধিক ক্রন্দন করে অন্ধ হওয়া আমার নি বাকি অংশ পড়ুন...
সন্তানের নাম ‘মুহম্মদ অথবা আহমদ’ রাখা খাছ সুন্নত। মাতা-পিতার অন্যতম দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, সন্তান জন্মগ্রহণের সপ্তম দিনে সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখা। নামের তাছির বা প্রভাব সন্তানের উপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে। সেক্ষেত্রে ‘মুহম্মদ’ অথবা ‘আহমদ’ নাম রাখা খাছ সুন্নত মুবারক। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নাম মুবারক ‘মুহম্মদ’ এবং ‘আহমদ’। তিনি উনার পবিত্র নাম মুবারকে সন্তানের নাম রাখতে নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
سَمُّوْا بِاِسْمِىْ
অর্থ: আমার মুবারক নামে নামকর বাকি অংশ পড়ুন...












