মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন সমস্ত মু’মিনদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাতা আলাইহিন্নাস সালাম। উনারা ছিলেন মোট ১৩ জন। উনারা প্রত্যেকেই সমস্ত উত্তম ছিফত মুবারকে অনন্য। উনাদের তুলনা শুধু উনারাই। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন ‘আজওয়াদুন নাস’ বা সর্বশ্রেষ্ঠ দানশীল। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারাও ছিলেন এই ছিফত মুবারক উনার একক অধিকারী বা মালিক। সুবহানাল্লাহ!
উনারা কায়িনাতবাস বাকি অংশ পড়ুন...
বিধর্মীদের কথিত এক পুরুষের নাম হলো শিবাজি। এই দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী শিবাজির অধীনস্থ মারাঠা দস্যু বাহিনী বাংলায় ব্যাপক লুটতরাজ চালিয়েছিল, যা বাংলার ইতিহাসে ‘বর্গী হামলা’ নামে মশহুর। ‘খোকা ঘুমালো পাড়া জুড়ালো, বর্গী এলো দেশে’ ছড়াটি এখনো বর্গীদের নৃশংসতার সাক্ষর বহন করছে। বিধর্মী কবি গঙ্গারাম রচিত ‘মহারাষ্ট্র পুরাণ’ কাব্যে মারাঠা বিধর্মী দস্যুদের নৃশংসতার ইতিহাস তুলে ধরে বলা হয়েছে
“ভাল ভাল স্ত্রী-লোক জত ধইরা লইয়া জাএ
আঙ্গুষ্ঠে ধরি বাধি দেয় তার গলাএ
একজনা ছাড়ে তারে আরজনা ধরে
রমণের ডরে ত্রাহি শব্দ করে। ”
(তথ্যসূত্র: বঙ্গে মগ- বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আহযাব শরীফ উনার ৫৯নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
ياَ اَيُّهَا النَّبِىُّ قُلْ لِّاَزْوَاجِكَ وَ بَنَاتِكَ وَ نِسَاءِ الْمُؤْمِنِيْنَ يُدْنِيْنَ عَلَيْهِنَّ مِنْ جَلَابِيْبِهِنَّ ذَلِكَ اَدْنى اَنْ يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ وَكَانَ اللهُ غَفُوْرًا رَحِيْمًا.
অর্থ: আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি আপনার মহাসম্মানিত আযওয়াজুম মুতহ্হারাহ অর্থাৎ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, মহাসম্মানিত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম এবং মু’মিনীন উনাদের আহলিয়া উনাদেরকে বলুন, উনারা যেন উনাদের চাদরের কিয়দাংশ নিজেদের মুখমন্ডলের উপর ঝুলিয়ে রা বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশে একদল কথিত সুশীল রয়েছে, যারা সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে বোরকার বিরুদ্ধে বলে থাকে। যদিও বাস্তবতা হলো, আজ থেকে কয়েক দশক আগেও বাঙালি মুসলমান উনাদের সামাজিক জীবনে পর্দা ও বোরকার কোন বিকল্প ছিল না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বাঙালী ভিসি ছিলেন এ এফ রহমান, তার পরে ভিসি হয়েছিল রমেশ মজুমদার (আর সি মজুমদার)। রমেশ মজুমদার তার আত্মজীবনী ‘জীবনের স্মৃতিদীপে’তে ভাইস চ্যান্সেলর এ এফ রহমান প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছে-
“নিয়ম অনুসারে গভর্নরের বাড়িতে কোনো ভোজের নিমন্ত্রণ থাকলে গভর্নরের ঠিক ডানদিকের আসনে ভাইস-চ্যান্সেলারের আহলিয়া বা স্ত্রী বাকি অংশ পড়ুন...
ইমামুল মুহাদ্দিছীন হযরত শাহ আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিখ্যাত কিতাব মাদারিজুন নুবুওয়াতে উল্লেখ করেছেন, বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, যে ব্যক্তি দস্তরখানে পতিত খাবার তুলে খায় তার সন্তান-সন্ততি সুশ্রী ও সুন্দর হয়ে জন্মগ্রহণ করে। সুবহানাল্লাহ!
কে না চায় যে, তার সন্তান-সন্ততি সুশ্রী ও সুন্দর হয়ে জন্মগ্রহণ করুক। সকলেই তো চায়। এজন্য সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণ করতে হবে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ৬৩ বাকি অংশ পড়ুন...
সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব, আশরাফুল মাখলূক্বাত মানুষ। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমি আদম সন্তানকে সম্মানিত, মর্যাদাবান করেছি। ” (পবিত্র সূরা বানী ইসরাঈল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭০)
তবে মানুষদের মাঝে কতক আছে যারা সৃষ্টির সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইশাদ মুবারক করেন, “ওরা চতুষ্পদ জন্তুর মত। বরং চতুষ্পদ জন্তুর থেকেও নিকৃষ্ট। ” (পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭৯)
যারা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আর উলিল আমর তথ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত রায়হানাহ ওয়ালাহা রহমতুল্লাহি আলাইহা :
তিনি বছরার এক আবেদা ছিলেন। হযরত ছালেহ মাররি রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম-সাময়িক ছিলেন। তিনি উনার জামার বুকের দিকের অংশে এই শে’র লিখে রেখেছিলেন-
أَنْتَ أُنْسِي وَهَمَّتِى وَسُرُورِي ... قَدْ أَبَى الْقَلْبُ أَنْ يُحِبَّ سِوَاكَا
يَا عَزِيزِي وَهَمَّتِى وَمُرَادِى ... طَالَ شَوْقِي مَتَى يَكُونُ لِقَاكَا
لَيْسَ سُؤْلِي مِنَ الْجِنَانِ نَعِيمٌ ... غَيْرَ أَنِّي أُرِيدُهَا لِأَرَاكَا
(অর্থ: আপনি আমার মুহব্বত, আমার হিম্মত, আমার আনন্দ। আপনি ছাড়া কাউকে মুহব্বত করা আমার অন্তর অস্বীকার করে। হে আমার প্রিয়, হে আমার হিম্মত, হে আমার আরজু। আমার আগ্রহ সুদীর্ঘ হয়ে গিয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
সন্তান ভ‚মিষ্ট হওয়ার পর তার কানে আযান-ইক্বামত দেয়া একটি পবিত্র সুন্নতী আমল এবং ইসলামী তাহযীবের অন্তর্ভুক্ত।
ছেলে সন্তান ও মেয়ে সন্তান প্রত্যেকের জন্মগ্রহণের পর নাড়ী কেটে, গোসল করিয়ে তারপর ডান কানে আযান ও বাম কানে ইক্বামত দিতে হয়।
সন্তান দুনিয়ায় আগমনের পরমুহূর্তে তার নিকট তার যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তায়ালা উনার মহিমা এবং উনার যিনি শ্রেষ্ঠতম রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহিমা ঘোষণা করার উদ্দেশ্যেই আযান ও ইক্বামত বলার নির্দেশ মুবারক দেয়া হয়েছে। দ বাকি অংশ পড়ুন...
অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত আছে, ইমাম জাছছাছ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, চক্ষু নিম্নগামী করার নির্দেশ আমাদের জন্য যাদেরকে দেখা হারাম তাদের সম্পর্কেই। হযরত মুহম্মদ বিন ইসহাক রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত মুহম্মদ বিন ইবরাহীম রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে, তিনি হযরত সালামা ইবনে আবূ তুফাইল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে, তিনি হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আলী আলাইহিস সালাম! ন বাকি অংশ পড়ুন...












