কাফির-ইহুদী নাস্তিকগুলো ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বুলি আওড়িয়ে যেসব মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর সংবিধান থেকে রাষ্ট্র দ্বীন ইসলাম উঠিয়ে দিয়েছিল- এর প্রত্যেকটি রাষ্ট্রের মুসলমানদের পরবর্তীতে কঠিন পরিণতি পোহাতে হয়েছিল। এর মধ্যে তুরস্ক জঘন্যতম। তুরস্কে যখন কামাল লা’নাতুল্লাহ আলাইহি সে কাফির-ইহুদী-খ্রিস্টান ও নাস্তিকদের দ্বারা প্রতারিত হয়ে তুরস্কের সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম তুলে দিয়েছিল। তখন সেখানকার সমস্ত বড় বড় মসজিদগুলো জাদুঘর ও ঘোড়ার আস্তাবলে পরিণত করা হয়েছিল। মেয়েদের বোরকা পরা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল এবং রাস্তায় ব বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং উম্মুল মু’মিনীন হযরত আছ ছালিছা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনাদের মুবারক শানে বাল্যবিয়েকে অবমাননা করে গত আগস্ট মাসে মানহানীকর বক্তব্য দেয় ভারতের মহারাষ্ট্রের হিন্দু মুশরিক রামগিরি, যা শ্রবণে আমরা সবাই ব্যাধিত। যে যার জায়গা থেকে প্রতিবাদ নিন্দা জানাচ্ছি। চলো মুম্বাই হ্যাশট্যাগ করা হচ্ছে। আমরা এই প্রতিবাদকে সমর্থন করি। আমরা চাই অনতিবিলম্বে মুশরিক রামগিরি ও তার দোসর নীতেশ রানেদের গ্রেপ্তার করে শরঈ শাস্তির আওতায় আনা হোক।
কিন্তু এদেশে যখন বাল্যবিবাহ বাকি অংশ পড়ুন...
রাজধানীর উত্তরার মাঠগুলোতে পূজা করতে চায় হিন্দুরা। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে এলাকার মুসল্লীরা। তারা বলেন, “যে মাঠে ঈদের নামাজ হয়, সে মাঠে পূজা হয় কিভাবে” মূলতঃ হিন্দুদের পূজার জন্য তাদের মন্দির রয়েছে। কিন্তু তারা মন্দির রেখে রাস্তা বন্ধ করে কিংবা মাঠ দখল করে ম-প বানিয়ে জনবিরক্তি তৈরী করে ও জনগণের চলাচলের স্বাধীনতায় বাধা প্রদান করে, যা আইনত দ-নীয়। তাই মন্দিরের বাইরে মাঠ বা রাস্তায় কোনরূপ পূজা করতে দেয়া যাবে না। বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ভারতের মহারাষ্ট্রে গত আগস্ট মাসে মানহানীকারী বক্তব্য প্রদান করে রামগিরি নামক কাট্টা মুশরিক। ইতিমধ্যে ভারতে এই মুশরিকের বিরুদ্ধে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে। সারা বিশ্বের মুসলমানদের উচিত এই জঘন্য অপকর্মের নিন্দা ও প্রতিবাদ করা। পাশাপাশি মুশরিক রামাগিরিকে গ্রেফতার করত শরঈ শাস্তি মৃত্যুদ- কার্যকর হয়, সেই দাবীও মুসলমানদের তুলতে হবে। বাকি অংশ পড়ুন...
গত ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে দৈনিক প্রথম আলোতে একটি মন্তব্য প্রকাশিত হয়, যার শিরোনাম ছিলো- “রাষ্ট্রের সংস্কার প্রয়োজন, কিন্তু মনের সংস্কার করবে কে”। লেখাটিতে লেখক বলেছে, “মনের সংস্কার না হলে রাষ্ট্রের সংস্কার শুধু নামমাত্রই হবে, যা আদতে কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারবে না। ”
এখানে যে বিষয়টি সামনে আসছে সেটা হলো ‘মনের সংস্কার’ বা মনের পরিশুদ্ধি। এই মনের সংস্কার কিভাবে হবে, সেটা কিন্তু কেউ বলছে না। হাজারো আইন, কানুন নিয়মনীতি দিয়ে মনকে আটকে রাখা যায় না। মূলতঃ মন বা অন্তরকে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব একমাত্র ইলমে তাসাউফ চর্চার মাধ্যমে বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভারত বিরোধী ইমোশনকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতায় বসেছে। কিন্তু সম্প্রতি ভারতে ইলিশ রফতানি নিয়ে জনগণের প্রতিবাদের মুখে সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছে, “ভারতে ইলিশ রফতানি বন্ধ করে রাখা এক ধরনের ইমোশন বা আবেগ”। তারমানে দেখা যাচ্ছে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের ভারত বিরোধী ইমোশনকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতা এসে, এখন ভারতবিরোধীতাকে ইমোশন বলে তাচ্ছিল্য করছে। এটাই হচ্ছে বর্তমান সরকারের হাকিকত। বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে হিন্দুরা দূর্গা পূজা শেষে তাদের মূর্তি নদী-খাল-বিলে ফেলে দেয়। হিন্দুদের ভাষ্যমতে প্রায় ৩০ হাজার ম-পের লক্ষ লক্ষ মূর্তি ফেলানো হয় পানিতে, যেই মূর্তিগুলোতে থাকে নানান বিষাক্ত কেমিকেল। এ সমস্ত বিষাক্ত দ্রব্য পানিতে মিশে মাছসহ অসংখ্য প্রাণীর মৃত্যুর কারণ হয়। অথচ ইউরোপ-আমেরিকাতে হিন্দুরা উন্মুক্ত পানিতে তাদের মূর্তি ডুবাতে পারে না। এমনকি খোদ ভারতেরও অনেক রাজ্যে পানিতে মূর্তি ডুবানোতে আছে নিষেধাজ্ঞা। একমাত্র বাংলাদেশেই অবাধে চলে মূর্তি ডুবানোর নামে পরিবেশদূষণ। তাই অবিলম্বে বাংলাদেশে উন্মুক্ত পানিতে মূর্তি ডু বাকি অংশ পড়ুন...
খবর এসেছে, ৫৭ জনের বহর নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ইউনুস যাচ্ছে বিদেশে। অথচ দেশে এখন চরম বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। যে আশার গল্প শুনিয়ে ইউনুস সরকার ক্ষমতায় বলেছিলো, ৫০ দিন পার হলেও এখন তার সিকিভাগও পূরণ করতে পারেনি। বরঞ্চ জনগণের মধ্যে হতাশা আর বিশৃঙ্খলতা দিনে দিনে ছড়িয়ে পড়ছে।
বিশেষ করে আওয়ামী সরকার পতনের আন্দোলনের যারা আহত হয়েছিলো, তারা এখনও সুচিকিৎসা বঞ্চিত। এছাড়া অর্থনীতিতে চরম অস্থিতিশীলতা। আইন শৃঙ্খলার বিন্দুমাত্র নিয়ন্ত্রণে আসেনি। কিন্তু ইউনুস দেশে কিছু করতে না পারলেও তার বিদেশ টান অব্যাহত আছে।
বাস্তবতা হচ্ছে, বিদ বাকি অংশ পড়ুন...
আর কয়েকদিন পর আসছে হিন্দুদের দূর্গাপূজা। দেখা যায়, দূর্গাপূজার সময় হিন্দুরা মন্দির বাদ দিয়ে রাস্তায় পূজা ম-প বানায়। এতে রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে জনগণের চরম ভোগান্তির সৃষ্টি হয়। এ কারণে পূজা ম-প রাস্তায় বানানো কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না।
পূজার জন্য তো মন্দির আছে, মন্দিরের বাইরে কেন পূজা হবে? তাই মন্দিরের বাইরে কোনভাবেই পূজা করার সুযোগ দেয়া উচিত নয়।
বাকি অংশ পড়ুন...
আওয়ামীলীগের আমলে শান্তিচুক্তির নামে পাহাড় থেকে প্রায় ২৩৮টি সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছিলো। আর সেনাবাহিনীর অনুপস্থিতিকে উপজাতিদের সন্ত্রাসীপনা ক্রমেই বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে পাহাড়ে উপজাতিদের উগ্র কার্যক্রম বেশ চরমে পৌঁছেছে। কিছুদিন পূর্বেও মামুন নামে এক বাঙালীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে উপজাতিরা। এছাড়া বাঙালীদের বাড়িঘরে দেয়া হয়েছিলো আগুন।
এহেন পরিস্থিতিতে একমাত্র সমাধান হচ্ছে পাহাড়ে পুণরায় সেনা ক্যাম্পগুলো ফিরিয়ে নিয়ে আসা, অন্যথায় পাহাড়ে নিরাপদ পরিবেশ ফিরে আসবে না।
বাকি অংশ পড়ুন...
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসে বলেছিলো, ভারতে ইলিশ রফতানি হবে না। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, হিন্দুদের দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ৩ হাজার টন ইলিশ রফতানির ঘোষণা দিয়েছে সরকার।
অথচ বাংলাদেশে এ বছর ইলিশের দাম গত বছরের তুলনায় বেশ চড়া। এত উচ্চমূল্য থাকার কারণে জনগণ ঠিকমত ইলিশ খেতে পায়নি। কিন্তু তারপরও জনগণের চাহিদা পূরণ না করেই ভারতের পূজার জন্য বাংলাদেশ থেকে ইলিশ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হলো।
বাস্তবিক অর্থে এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের জনগণের সাথে এক ধরনের প্রতারণা এবং ধোঁকা দেয়ার শামিল।
বাকি অংশ পড়ুন...












