রবী ঠগের লেখা কথিত জাতীয় সংগীতের মূল গানটির ২১ তম লাইনে বলা হয়েছে, “ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে” এবং ২৩ তম লাইনে লেখা আছে, “ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে”। এই দুইটি লাইন বলে এ দেয়, কথিত জাতীয় সংগীতে যে বার বার ‘মা’-‘মা’ বলা এই মা বলতে রবীন্দ্র ঠগ জন্মযাত্রী মাকে বুঝায়নি, বুঝিয়েছে মুশরিকদের কথিত দেবী মূর্তিকে। ঠিক যেভাবে কথিত কালী বা কথিত দুর্গা দেবী সম্বোধন করা হয়, ঠিক সেভাবে। তাই ঐ গানে একজন যতবার বার মা মা বলে সম্বোধন করে, ততবার সে মুশরিকদের কথিত দেবীকে সম্বোধন করবে, যা কঠিন শিরক। তাই কথাগুলো কিছুতেই কোন মুসলমান পাঠ বাকি অংশ পড়ুন...
ভারত প্রায় বলে, বাংলাদেশে নাকি সংখ্যালঘু (হিন্দু) নির্যাতন হয়। কিন্তু তারা নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন চালায়। বিশেষ করে ভারতে মুসলমানদের উপর নানান উপায়ে নির্যাতন নিপীড়ন চলে। ঘরে সামান্য গরুর গোশত থাকলে মুসলমানদের পিটিয়ে শহীদ করা হয়। মুসলিম নারীদের উপর নিয়মিত পাশবিক নির্যাতন করা হয়। মসজিদ ভেঙ্গে মন্দির বানানো হয়। এমনকি মুসলমানরা সপ্তাহে ১ দিন ২ ঘণ্টা জুমুয়ার নামাযের সময় ছুটি পায় সেটাও বন্ধ করে দিয়েছে তারা। যে দেশ নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার দিতে পারে না, সে কোন যুক্তিতে অন্যদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে কথা ব বাকি অংশ পড়ুন...
খবরে এসেছে, ভারতের মনিপুর রাজে কুকি বিদ্রোহীরা রাষ্ট্রীয় বাহিনীর উপর ড্রোন হামলা করেছে। এতে ২ জন নিহত এবং ১০ জন আহত হয়। শুধু মনিপুর অশান্ত নয়, আমাদের পার্শ্ববর্তী মায়ানমারও অশান্ত আরাকান আর্মি বা মগ বিদ্রোহী ও কুকি চিন বিদ্রোহীদের দ্বারা। ঠিক এমন সময় বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকায় বিদ্রোহ মাথাচারা দিতে পারে, কারণ যেখানে মনিপুরী ও মগদের জ্ঞাতিভাই উপজাতি গোষ্ঠীগুলো বসবাস করে। দাবী তুলতে পারে স্বায়ত্বশাসন বা পৃথক রাষ্ট্রের। ঠিক এমন সময় দেশের প্রধান উপদেষ্টা উপজাতিদের আদিবাসী বলে দাবী করে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিদ্রোহকে উস্ক বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের শিল্প কারখানাগুলোতো উচ্চপদসমূহ দখল করে রেখেছে ভারত-শ্রীলংকার কর্মকর্তারা। এদেরকে ছাটাই করতে হবে। যে দেশে বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠী বেকার, সেই দেশে ভীনদেশী মানুষকে চাকুরী দেয়া চলবে না। প্রয়োজন হলে দেশী জনশক্তিতে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশিক্ষণের পর বাংলাদেশীদেরকেই চাকুরী দিতে হবে। এতে একদিকে যেমন বাংলাদেশীদের মধ্যে বেকারত্ব কমবে, তেমনি বিদেশী মুদ্রা সাশ্রয় হবে, ফলে অর্থনীতিও বাচবে।
বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা প্রায় ৯৮% হচ্ছে মুসলমান। অথচ বাংলাদেশে পাঠ্যক্রম হচ্ছে সেক্যুলার। নাউযুবিল্লাহ। অবিলম্বে এ সেক্যুলার পাঠ্যক্রম বাতিল করতে হবে। পাঠ্যক্রমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক জীবনী অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। পাঠ্যক্রমে দ্বীন ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। এর ব্যতিক্রম কোন পাঠ্যক্রম জনগণ গ্রহণ করবে না।
বাকি অংশ পড়ুন...
পাহাড়ে ‘শান্তি বাহিনী’র নাম দিয়ে উপজাতিরা প্রায় ৪০ হাজার নিরীহ বাঙালীকে হত্যা করেছে। রাজনগর গণহত্যা, পাকুয়াখালী ট্রাজেডি, মাটিরাঙ্গা গণহত্যা, ভূষণছড়া গণহত্যার ইতিহাস এখনও মানুষ ভুলে যায়নি। এখনও পাহাড় সেই সকল শহীদদের গণকবরের ওজন বহন করে। কিন্তু এত বিপুল পরিমাণ বাঙালীকে হত্যা করা হলেও উপজাতিদের সে জন্য আইনের আওতায় আনা হয়নি। আমরা সেই বাঙালী গণহত্যার বিচার চাই। খুনি উপজাতিদের ফাঁসি চাই।
বাকি অংশ পড়ুন...
রবীন্দ্র ঠগ ছিলো কট্টর মুশরিক। তার সাহিত্যের মধ্যে পবিত্র দ্বীন ইসলামবিরোধী অনেক উপকরণ বিদ্যমান। এমনকি সে তার লেখায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানের খেলাপ পর্যন্ত বলেছে। নাউযুবিল্লাহ। তার গল্প-কবিতায় রয়েছে কথিত দেব-দেবীর প্রশংসা বাক্য, যা পাঠ করলে ঈমান আকীদ্বা নষ্ট হবে। একজন ঈমানদার কখনই তার লেখা সাহিত্য পাঠ করতে পারে না, আর পাঠ করলে ঈমানদার থাকতে পারবে না। তাই শুধু কথিত জাতীয় সংগীত না, রবীন্দ্র ঠগের সকল সাহিত্য বাংলাদেশে চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে। বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকে বলে, ট্রান্সজেন্ডার তো সমাজেরই অংশ। তাদের সমাজে অন্তর্ভূক্ত করুন, অধিকার দিন।
আসলে ট্রান্সজেন্ডার বলতে আমরা যাদের বুঝি, তারা এক প্রকার মানসিক রোগে আক্রান্ত, যে রোগের নাম জেন্ডার ডিসফোরিয়া। আর একজন অসুস্থ ব্যক্তির প্রকৃত অধিকার হচ্ছে, তাকে চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করা। কিন্তু চিকিৎসা না দিয়ে তাকেই যতই মৌখিক সান্তনা দেয়া হোক, সেটা কখনই তার জন্য ভালো না। বরং অসুস্থ ব্যক্তির প্রতি জুলুম। তাই ট্রান্ডজেন্ডারদের স্বীকৃতি-ফিকৃতি এসব আজগুবি সান্তনা না দিয়ে তাদের সুস্থতার জন্য চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হোক, সেটাই তাদের প্রকৃত অধিক বাকি অংশ পড়ুন...
পরিবেশের কথা বলে বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের অনেক নদী থেকে পাথর উত্তোলন করতে দেয়া হয় না। এতে নদীগুলো পাথর দিয়ে ভরাট হয়ে গেছে। ফলাফল বর্ষাকালে নদী উপচে বন্যা। আবার দেশের পাথর উত্তোলন না থাকায়, নির্মাণকাজে প্রয়োজনীয় পাথর পার্শ্ববর্তী ভারত থেকে আমদানি করতে হয়। এতে খরচ হয় ডলার। আর ডলার যত খরচ হয়, দেশের অর্থনীতি তত দুর্বল হয়, জীবনযাত্রার খরচ বৃদ্ধি পায়। এ অবস্থায় দেশের অর্থনীতি ও পরিবেশ উভয়কে বাচাতে পুনরায় নদী থেকে পাথর উত্তোলন শুরু করতে হবে। এতে দেশ যেমন রক্ষা পাবে বন্যা থেকে, আর দেশের পাথর দেশে ব্যবহার করায় ডলার ব্যবহার হবে না, ফ বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের কলকারখানায় হামলা হচ্ছে, লুটপাট ও আগুন দেয়া হচ্ছে । নিরাপত্তাহীনতায় গত ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযিম (সোমবার) প্রায় ৪৬টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা হয়েছে। এমতাবস্থায় বেকার হয়ে পড়েছে লক্ষ লক্ষ শ্রমিক। ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযিম (সোমবার) চাকুরীর জন্য গাজীপুরের কারখানা শ্রমিকরা বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে।
আসরে কলকারখানার মালিক যে দলেরই হোক, সেই কারখানাটি দেশের সম্পদ। তাই সে কারখানায় আগুন দেয়া বা লুটপাট করা কখনই গ্রহণযোগ্য হতে পারে। কলকারখানার মালিক বড়লোক, কিন্তু যারা সেখানে চাকুরী করে তারা তো গরীব। কলকারখানা ধ্বংস হলে সেই গরীবরা বেকার হয়ে যা বাকি অংশ পড়ুন...
খবরে এসেছে, ভারতের মনিপুর রাজে কুকি বিদ্রোহীরা রাষ্ট্রীয় বাহিনীর উপর ড্রোন হামলা করেছে। এতে ২ জন নিহত এবং ১০ জন আহত হয়। শুধু মনিপুর অশান্ত নয়, আমাদের পার্শ্ববর্তী মায়ানমারও অশান্ত আরাকান আর্মি বা মগ বিদ্রোহী ও কুকি চিন বিদ্রোহীদের দ্বারা। ঠিক এমন সময় বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকায় বিদ্রোহ মাথাচারা দিতে পারে, কারণ যেখানে মনিপুরী ও মগদের জ্ঞাতিভাই উপজাতি গোষ্ঠীগুলো বসবাস করে। দাবী তুলতে পারে স্বায়ত্বশাসন বা পৃথক রাষ্ট্রের। ঠিক এমন সময় দেশের প্রধান উপদেষ্টা উপজাতিদের আদিবাসী বলে দাবী করে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিদ্রোহকে উস্ক বাকি অংশ পড়ুন...
পার্বত্য চট্টগ্রামে এখন যেসব ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা উপজাতি আছে তাদের আদিনিবাস কারো বাংলাদেশ নয়, বরং ভারত, বার্মা বা তার আশেপাশের এলাকাসমূহ। যেমন- যেমন- মারমা নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস মায়ানমা বা মায়ানমার, লুসাই নৃগোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের লুসাই পাহাড়, চাকমা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ত্রিপুরার কাছাকাছি চম্পক নগর, ত্রিপুরা (তিপ্রা) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আদিনিবাস ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, মণিপুরীদের আদিনিবাস ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মণিপুর রাজ্য, ম্রো বা মুরং-দের আদি নিবাস মায়ামমারের আরাকান, রাখাইনদেরও আদিনিবাস মায়ানমার। অর্থাৎ এসব ক্ বাকি অংশ পড়ুন...












