উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জাতিকে আদিবাসী বললে সমস্যা আছে। কারা আদিবাসী সেই দিক বোঝার আগে জানা দরকার বাংলাদেশে যারা হঠাৎ করে নিজেদের আদিবাসী দাবি করছে এর পিছনে কারণ কি? সরকারের সাথে শান্তি চুক্তির সময়েও তারা নিজেদের আদিবাসী হিসাবে উল্লেখ করেনি। তাহলে এখন কেন করেছে।
মূল সমস্যা বাঁধিয়েছে জাতিসংঘের আদিবাসী বিষয়ক ঘোষণাপত্র। এই ঘোষণাপত্রে সর্বমোট ৪৬টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। এসব অনুচ্ছেদের বেশ কয়েকটি ধারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, অখ-তা, অস্তিত্ব, কর্তৃত্ব, সংবিধান ও আত্মপরিচয়ের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক। একথা নিশ্চিত করে বলা যায়, যেসব বাকি অংশ পড়ুন...
ভারত প্রায় বলে, বাংলাদেশে নাকি সংখ্যালঘু (হিন্দু) নির্যাতন হয়। কিন্তু তারা নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন চালায়। বিশেষ করে ভারতে মুসলমানদের উপর নানান উপায়ে নির্যাতন নিপীড়ন চলে। ঘরে সামান্য গরুর গোশত থাকলে মুসলমানদের পিটিয়ে শহীদ করা হয়। মুসলিম নারীদের উপর নিয়মিত পাশবিক নির্যাতন করা হয়। মসজিদ ভেঙ্গে মন্দির বানানো হয়। এমনকি মুসলমানরা সপ্তাহে ১ দিন ২ ঘণ্টা জুমুয়ার নামাযের সময় ছুটি পায় সেটাও বন্ধ করে দিয়েছে তারা। যে দেশ নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার দিতে পারে না, সে কোন যুক্তিতে অন্যদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে কথা ব বাকি অংশ পড়ুন...
খবরে এসেছে, ভারতের মনিপুর রাজে কুকি বিদ্রোহীরা রাষ্ট্রীয় বাহিনীর উপর ড্রোন হামলা করেছে। এতে ২ জন নিহত এবং ১০ জন আহত হয়। শুধু মনিপুর অশান্ত নয়, আমাদের পার্শ্ববর্তী মায়ানমারও অশান্ত আরাকান আর্মি বা মগ বিদ্রোহী ও কুকি চিন বিদ্রোহীদের দ্বারা। ঠিক এমন সময় বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকায় বিদ্রোহ মাথাচারা দিতে পারে, কারণ যেখানে মনিপুরী ও মগদের জ্ঞাতিভাই উপজাতি গোষ্ঠীগুলো বসবাস করে। দাবী তুলতে পারে স্বায়ত্বশাসন বা পৃথক রাষ্ট্রের। ঠিক এমন সময় দেশের প্রধান উপদেষ্টা উপজাতিদের আদিবাসী বলে দাবী করে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিদ্রোহকে উস্কে বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের দেশের প্রশাসন ও সরকার অনেক সময় হাক্বীকত না জেনে, না বুঝে বিধর্মী, মুশরিক, অমুসলিম, জামাতী খারেজী, ওহাবী, ধর্মব্যবসায়ীদেরকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও পদে বসিয়ে থাকে। অথচ তারা এরপর যে দলীয়করণ ও স্বজনপ্রীতির ফলে প্রশাসন, সরকার ও দেশকে হুমকির মুখে ফেলে দেয় তার দিকে কতটুকু নজর রাখা হয়।
১৯৬৫ সালে ঢাকা ক্যান্টনমেটের মসজিদের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে ইমামতির পদে ঘাপটি মেরে ছিলো এক শিখ। সে সেখানে থেকে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক তথ্যাবলী মুশরিকদের কাছে পাচার করে। এমনকি সে তথ্য ইহুদীদের হাতে পর্যন্ত পৌঁছে যায়।
তাই ছুরতান অনেকেরই পোশ বাকি অংশ পড়ুন...
স্বঘোষিত তথাকথিত রাজা ও রাণী কোন যুক্তিতে সাধারণ পাহাড়ী জনগোষ্ঠীর কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে একর প্রতি জুম ফসলের ৪২ ভাগ? এই অথোরিটি বাংলাদেশের কোন আইনে সিদ্ধ? কে দিয়েছে তাদের? বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমি তাই উচ্চকিত চিৎকারে বলি, “এই কথিত রাজার সিস্টেম আমি মানিনা”। আমি পাহাড়ে এই রক্তচোষা তথাকথিত রাজা সিস্টেমের বিলুপ্তি চাই।
একজন গরীব কৃষক রক্ত পানি করে ফসল ফলান। সেই ফসলের ৪২ পয়সা যায় রাজাকার ত্রিদিবের সন্তান দেবাশীষের ঘরে। স্বঘোষিত কথিত রাণী ইয়ায়ন ইয়ান সেই অর্থ দিয়ে হাতে উল্কি আঁকে। জেনে রাখো ওটা উল্কি নয় ইয়ান ইয়ান, ওটা বাকি অংশ পড়ুন...
পাহাড়ে ‘শান্তি বাহিনী’র নাম দিয়ে উপজাতিরা প্রায় ৪০ হাজার নিরীহ বাঙালীকে হত্যা করেছে। রাজনগর গণহত্যা, পাকুয়াখালী ট্রাজেডি, মাটিরাঙ্গা গণহত্যা, ভূষণছড়া গণহত্যার ইতিহাস এখনও মানুষ ভুলে যায়নি। এখনও পাহাড় সেই সকল শহীদদের গণকবরের ওজন বহন করে। কিন্তু এত বিপুল পরিমাণ বাঙালীকে হত্যা করা হলেও উপজাতিদের সে জন্য আইনের আওতায় আনা হয়নি। আমরা সেই বাঙালী গণহত্যার বিচার চাই। খুনি উপজাতিদের ফাঁসি চাই।
বাকি অংশ পড়ুন...
রবীন্দ্র ঠগ ছিলো কট্টর মুশরিক। তারা সাহিত্যের মধ্যে পবিত্র দ্বীন ইসলামবিরোধী অনেক উপকরণ বিদ্যমান। এমনকি সে তার লেখায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানের খেলাপ পর্যন্ত বলেছে। নাউযুবিল্লাহ। তার গল্প-কবিতায় রয়েছে কথিত দেব-দেবীর প্রশাংসা বাক্য, যা পাঠ করলে ঈমান আকিদ্বা নষ্ট হবে। একজন ঈমানদার কখনই তার লেখা সাহিত্য পাঠ করতে পারে না, আর পাঠ করলে ঈমানদার থাকতে পারবে না। তাই শুধু কথিত জাতীয় সংগীত না, রবীন্দ্র ঠগের সকল সাহিত্য বাংলাদেশে চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে।
বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মাওলানা জালালউদ্দীন রূমী রহমতুল্লাহ আলাইহি তিনি ‘মসনবী শরীফ’ কিতাবে ফার্সিতে উল্লেখ করেন, আমি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আদব তলব করছি। কারণ বেয়াদব মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত থেকে বঞ্চিত। একজন মুসলমান উনার কবরের সাথে বেয়াদব করা যেখানে নিষিদ্ধ, সেখানে একজন ওলী আল্লাহ উনার মাজার শরীফের সাথে বেয়াদবি বা হামলা করা কত বড় খারাপ কাজ হতে পারে, যা কল্পনাও করা যায় না। যে বা যারা এই ধরনের অপকর্ম করছে, তারা অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত থেকে বঞ্চিত বেয়াদব এবং লানতপ্রাপ্ত।
বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি ও বান্দরবানে উপজাতিদের কথিত ৩ রাজা আছে। ১৮৭০ সালে ব্রিটিশরা খাজনা আদায়ের সুবিধার্থে উপজাতিদের মধ্যে মং সার্কেল, চাকমা সার্কেল ও বোমাং সার্কেল নামে ৩টি রাজ্য ও তাদের রাজা বানিয়ে দেয়। ব্রিটিশরা চলে গেছে, বাংলাদেশও স্বাধীন হয়েছে। কিন্তু উপজাতিদের কথিত রাজার শাসন শেষ হয়নি। এখনও ঐ তিন জেলায় কোন জমি ক্রয় করতে হলে কথিত রাজাদের খাজনা দিতে হয়। একটি স্বাধীন দেশে কথিত রাজার শাসন থাকতে পারে নাই। তাই অবিলম্বে কথিত রাজাদের খাজনা প্রথা বন্ধ করা হোক।
বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার মাত্র ২% হচ্ছে হিন্দু জনগোষ্ঠী। কিন্তু তাদের দূর্গা পূজার ছুটিকে সাধারণ ছুটি হিসেবে ঘোষণা করে দেশের সকল মানুষকে বসিয়ে রাখা হয়, যা দেশের অর্থনীতির জন্য চরম ক্ষতিকর। মাত্র ২% জনগোষ্ঠীর জন্য ৯৮% জনগোষ্ঠীকে বসিয়ে রাখা তাই কখনই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। তাই দূর্গা পূজার ছুটিকে সাধারণ না করে ঐচ্ছিক করা হোক।
বাকি অংশ পড়ুন...












