ইজতিহাদ সংক্রান্ত মাওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (১)
, ০৮ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০১ সাবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ৩০ নভেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ১৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেননি, কোনো কাজ মুবারক করেননি এবং কোনো কিছু সমর্থন মুবারকও করেননি। উনার হাটা-চলা মুবারক, নড়া-চড়া মুবারক, খাওয়া-দাওয়া মুবারক, শ্বাস-প্রশ্বাস মুবারক, চোখ মুবারক উনার পলক মুবারক, দৃষ্টি মুবারক, ঘুম মুবারক এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র স্বপ্ন মুবারকও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا يَنْطِقُ عَنِ الْهَوٰى. اِنْ هُوَ اِلَّا وَحْىٌ يُّوْحٰى
‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত নিজ থেকে কোনো কথা মুবারক বলেন না, কোনো আমল মুবারক করেন না, কোনো সম্মতি মুবারক প্রকাশ করেন না।’ সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নজম শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৩-৪)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ الْاَقَاوِيْلِ. لَاَخَذْنَا مِنْهُ بِالْيَمِيْنِ. ثُـمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ الْوَتِيْنَ. فَمَا مِنْكُمْ مِّنْ اَحَدٍ عَنْهُ حٰجِزِيْنَ
‘যদি তিনি আমার নাম মুবারক-এ বানিয়ে বানিয়ে কোনো কথা বলতেন, তাহলে আমি আমার কুদরতী ডান হাত মুবারক দ্বারা অর্থাৎ কুদরতীভাবে উনাকে পাকড়াও করে উনার প্রাণ রগ কেটে দিতাম অর্থাৎ উনাকে কঠিন শাস্তি দিয়ে মৃত্যুদ- দিতাম। তোমাদের কেউ উনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে রক্ষা করতে পারতে না।’ না‘ঊযুবিল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা হাক্কাহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪৪-৪৭)
কাজেই, তিনি নিজ থেকে কিছু বলেছেন, করেছেন বা সমর্থন করেছেন এরূপ আক্বীদাহ্ পোষণ করা কুফরী। একইভাবে ‘তিনি ইজতিহাদ করেছেন এবং উনার ইজতিহাদে ভুল হয়েছে।’ এরূপ আক্বীদাহ্ পোষণ করাও কুফরী ও জাহান্নামী হওয়ার কারণ।” না‘ঊযুবিল্লাহ!
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখ ও আফসোসের বিষয় হচ্ছে- হাদীছ, তফসীর, শরাহ, উছূল, আক্বাইদ, তাছাউফ ইত্যাদি কিতাবে বলা হয়েছে যে, ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইজতিহাদ করেছেন এবং উনার ইজতিহাদে ভুলও হয়েছে।’ না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! শুধু তাই নয়; আরো বলা হয়েছে যে, ‘এজন্য নাকি মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে তিরস্কারও করেছেন।’ না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! কিতাবাদিতে এই কুফরী আক্বীদাকে ছাবিত করতে যেয়ে বর্ণনাগত কিছুটা পার্থক্য করে দুটি মাওযূ হাদীছ দিয়ে দলীল দেয়া হয়েছে। যেমন-
(১)
হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, যখন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুমগণ উনারা (বদরের জিহাদের) যুদ্ধবন্দীদেরকে আটক করলেন, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ মুবারক করেন- ঐ সমস্ত যুদ্ধবন্দীদের বিষয়ে আপনাদের অভিমত কি? তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তারা চাচার গোষ্ঠী এবং স্বগোত্রীয়। আমার অভিমত হচ্ছে- দয়া করে আপনি তাদের থেকে ফিদিয়া গ্রহণ করবেন। তাতে কাফিরদের উপর আমাদের শক্তি অর্জিত হবে। অতঃপর অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দিকে হেদায়াত দান করবেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম! আপনার অভিমত কি? (সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন,) আমি বললাম- ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! না; মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি যেই অভিমত ব্যক্ত করেছেন, আমার অভিমত তেমন না। বরং আমার অভিমত হচ্ছে- দয়া করে আপনি আমাদেরকে অনুমতি মুবারক দান করুন, আমরা তাদেরকে হত্যা করবো। দয়া করে আপনি হযরত আক্বীল রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু (তখনও তিনি ঈমান গ্রহণ করেননি) উনাকে ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার হস্তগত করুন, তিনি উনাকে হত্যা করবেন। আমার বংশের অমুক ব্যক্তিকে আমার হস্তগত করুন, আমি উনাকে হত্যা করবো। কেননা তারা কাফিরদের নেতা এবং তাদের শক্তিধর ব্যক্তিবর্গ।
فَهَوِىَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا قَالَ حَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَلَمْ يَهْوى مَا قُلْتُ فَلَمَّا كَانَ مِنَ الْغَدِ جِئْتُ فَاِذَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَحَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَاعِدَيْنِ يَبْكِيَانِ قُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَخْبِرْنِىْ مِنْ اَىِّ شَىْءٍ تَبْكِىْ اَنْتَ وَصَاحِبُكَ فَاِنْ وَجَدْتُّ بُكَاءً بَكَيْتُ وَاِنْ لَمْ اَجِدْ بُكَاءً تَبَاكَيْتُ لِبُكَائِكُمَا فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَبْكِىْ لِلَّذِىْ عَرَضَ عَلَىَّ اَصْحَابُكَ مِنْ اَخْذِهِمِ الْفِدَاءَ لَقَدْ عُرِضَ عَلَىَّ عَذَابُهُمْ اَدْنٰى مِنْ هٰذِهِ الشَّجَرَةِ شَجَرَةٍ قَرِيْبَةٍ مِّنْ نَّبِىِّ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার কথা মুবারক পছন্দ করেছেন। আর (সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন,) আমি যা বলেছি, সেটা পছন্দ করেননি। অতঃপর যখন পরের দিন আমি এসে দেখলাম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবার আলাইহিস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা বসে কান্না মুবারক করছেন, তখন আমি বললাম- ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! দয়া করে আমাকে সংবাদ দিন কি কারণে আপনি এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি অর্থাৎ আপনারা কান্না মুবারক করছেন? আমার কান্না আসলে আমিও কান্না করবো, আর কান্না না আসলে কান্নার ভান করবো। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রকাশ করছি (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কান্না মুবারক করছি) এজন্য যে, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুমগণ উনারা আমার নিকট (বদর জিহাদের) যুদ্ধবন্দীদের ব্যাপারে ফিদিয়া গ্রহণ করার বিষয় পেশ করেছিলেন, তা গ্রহণ করার কারণে উনাদের উপর যেই আযাব নাযিল হয়েছে সেটা আমার নিকট উপস্থাপন করা হয়েছে। (রাবী বলেন,) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকটেই একটি গাছের দিকে ইশারা মুবারক করে তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সেই আযাব এই গাছের থেকেও নিকটবর্তী হয়েছে। তারপর সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আনফাল শরীফ উনার ৬৭-৬৯ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হন।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (মুসলিম শরীফ, আল মুন্তাখাব মিন মুসনাদে আবদ ইবনে হুমাইদ ১/৪১, দালাইলুন নুবুওওয়াহ্ লিল বাইহাক্বী, আস সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী ৬/৫২১, ছহীহ ইবনে হিব্বান, নূরুল আনওয়ার, রদ্দুর রওয়াফিদ্ব লি ইমামে রব্বানী মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি, তাফসীরে জীলানী, মুস্তাখরাজে আবী আওয়ানাহ্, শরহু মুশকিলিল আছার ৮/৩৫৯, মুসনাদে বায্যার ১/৩০৬, মুছান্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ্ ৭/৩৫৭, মুসনাদে আহমদ ১/৩৩৪, হিলইয়াতুল আউলিয়া ১/৪২, তাফসীরে ত্ববারী ১৪/৬২, তাফসীরে ইবনে আবী হাতিম, তাফসীরে ওয়াসীত্ব ২/৪৭১ ইত্যাদি)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মানহানীকারীদের যুগে যুগে ভয়াবহ পরিণতি (৩০)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৫)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তিনজন উনাদের মুহব্বত ফরয করে দিয়েছেন-
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মেহমানদারী করার মাধ্যমে উদযাপনে শাফায়াত মুবারক লাভ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩০)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৪)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইত্তিবা বা অনুসরণ করার ক্ষেত্রে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের কোন মেছাল নেই
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (২৯)
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৩)
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মাওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (২)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












