ছাহিবে মু’জিযা, সরওয়ারে কায়িনাত, সিরাজুম মুনীর, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কুস্তি বা মল্লযুদ্ধ
, ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৮ রবি’, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রি:, ২১ ভাদ্র, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ اللّٰهَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
অর্থ: নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২০)
মহান আল্লাহ পাক তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সর্বদিক থেকে সর্ব বিষয়ে চূড়ান্ত পরিপূর্ণতা দান করেছেন। সেটা মানসিক হোক, শারীরিক হোক, অর্থাৎ উনার জীবনের সর্ব বিষয়ে পূর্ণতা দান করেছেন। যেমন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতটুকু শারীরিক শক্তি রয়েছে? এ সম্পর্কে কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, একজন শক্তিশালী যুবকের যেমন শক্তি রয়েছে অনুরূপ ৪০ জন যুবকের শক্তি দান করা হয়েছে একজন পাহলোয়ানকে। একইভাবে ৪০ জন পাহলোয়ানের সমপরিমাণ শক্তি প্রদান করা হয়েছে একজন হযরত নবী আলাইহিস সালাম উনাকে। আর ৪০ জন হযরত নবী আলাইহিস সালাম উনাদের সমপরিমাণ জিসমানী শক্তি প্রদান করা হয়েছে একজন রসূল আলাইহিস সালাম উনাকে। আর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি এরূপ ৪০ জন হযরত রসূল আলাইহিস সালাম উনাদের শক্তি প্রদান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত হয়েছে, হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, ইয়াওমুল খন্দকে আমরা সমস্ত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ মাটি খনন করছিলাম। এক পর্যায়ে আমরা এক বিরাট পাথরের সম্মুখীন হলাম। আমরা সম্মিলিতভাবে চেষ্টা করেও পাথরটি সামান্যতম সরাতে পারলাম না এবং এটা ভাঙ্গতেও পারলাম না। পরে বিষয়টি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে জানানো হলো। সংবাদ পেয়ে তিনি সেখানে তাশরীফ মুবারক আনলেন এবং একটি অস্ত্র দিয়ে পাথরটির উপর এমন এক আঘাত করলেন যে পাথরটি ভেঙ্গে চৌচির হয়ে গেল। সুবহানাল্লাহ!
বর্ণিত রয়েছে যে, সে সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জিহাদের দিক-নির্দেশনা দানে অতি ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করায় তিনদিন পর্যন্ত খাবার থেকে দূরে ছিলেন।
প্রখ্যাত মুহাদ্দিছ হযরত ইমাম বায়হাক্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি ও হযরত আবূ নাঈম রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্ণিত আছে, পবিত্র মক্কা শরীফে কুরাঈশ বংশের বণী হাশিম গোত্রে এক বীর পালোয়ান ছিলো। নাম রোকনা পালোয়ান। আরবের বিখ্যাত বিশালদেহী এই কুরাঈশ বীর দেশের বাঘা বাঘা শক্তিধরদেরকে অনায়াশেই ধরাশায়ী করতো। এ যাবৎ কেউ তার পিঠ মাটিতে ঠেকাতে পারেনি। এমনই এক কুস্তিগীর সে। তার আরো বড় পরিচয় সে হিংস্র হায়েনার মতো রক্ত পিপাসু। অনেক নিরীহ মানুষের উপর সদম্ভে ঝাঁপিয়ে পড়ে প্রাণ সংহার করে চির নিদ্রায় শায়িত করেছে সে। চেহারা দেখেই লোকেরা শিউরে উঠতো। থমকে দাঁড়াতো। ভয়ে শরীর শীতল হয়ে যেত। দম বন্ধ হয়ে আসত। না জানি কখন ঝাঁপিয়ে পড়ে বুকের উপর। শিশুদের সন্ধ্যায় ঘুম পাড়াতো রোকনার ভয় দেখিয়ে। রোকনার পেশা ছিলো পশু পালন। তার বড় ধরনের ছাগল ও মেষের পাল ছিলো। আযম উপত্যকা ছিলো তার পশুর চারণ ক্ষেত্র। সেখানেই সারাদিন পশু চরাতো। কট্টর মুশরিক, পৌত্তলিক রোকনা লাত, উজ্জা দেবতার একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলো। এদের বিরুদ্ধে কোন উচ্চ বাচ্য তার কাছে চরম অসহ্য ঠেকত, তা সে বরদাশ্ত করতে পারত না।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সমস্ত মূর্তিপূজা ছেড়ে এক মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত করতে আহবান করেন তা রোকনা পালোয়ান শুনেছিলো। প্রতিহিংসার আগুন অন্তরে জ্বললেও প্রতিশোধের দুঃসাহসিক সুযোগ হয়নি।
একদিনের ঘটনা- প্রয়োজনবশতঃ আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আজম উপত্যকায় একা হাঁটছিলেন। নির্জন মাঠে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে একা পেয়ে কুরাঈশ বীর রোকনা বললো, “ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি আমাদের লাত, উজ্জা দেব-দেবীর সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করছেন এবং উপাসনা করেন সর্বশক্তিমান এক মা’বুদের। আপনার সাথে গোত্রীয় সম্পর্ক না থাকলে এক্ষুনি আপনার জীবন প্রদীপ নিভিয়ে দিতাম। আপনি তো আমাকে চেনেন। আমার শক্তি ও কুস্তির কলা-কৌশল সম্পর্কে জানেন।
এখন আপনি আমার সাথে মল্লযুদ্ধ লড়বেন? মল্লযুদ্ধে আপনি জয়ী হলে আপনাকে মহাপরাক্রমশীল মা’বুদের প্রেরিত রসূল হিসেবে মেনে নিবো এবং আপনাকে মোটা তাজা ১০টি ছাগল আপনার পছন্দ মত দিবো। আর যদি মল্লযুদ্ধে হেরে যান তাহলে আপনি আমাদের ধর্মে দাখিল হবেন। আপনি সাহায্যের জন্য আপনার মহান আল্লাহ পাক উনাকে ডাকুন, আমি আমাদের দেব-দেবী ‘লাত’ এবং ‘উজ্জা’কে ডাকি।
রোকনা হুংকার ছেড়ে হায়েনার মত শারীরিক কসরত দেখাতে লাগলো। রোকনার হুংকারে আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নূরুর রহমত মুবারক অর্থাৎ চেহারা মুবারকে পেরেশানীর কোন চিহ্ন নেই। তিনি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কোন মহড়া প্রদর্শন করছেন না, এরূপ স্বাভাবিকতা দেখে রোকনা মনে মনে বিস্মিত হলো। ভাবলো তার মতো বিখ্যাত কুস্তিগীরের বিরুদ্ধে কুস্তি লড়বেন, কি সাহস উনার! পরক্ষণেই রোকনা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কোন প্রকার সুযোগ না দিয়েই ক্ষীপ্ত বেগে আক্রমণ করে; কিন্তু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মুহূর্তের মধ্যে রোকনাকে ধরে ছোট শিশুর মতো চিৎ করে শুইয়ে তার বুকের উপর উঠে বসলেন।
আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মু’জিযাহ শরীফে রোকনার লৌহ কঠিন বক্ষ যেন গুড়িয়ে যাচ্ছিলো। শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েও সে তার অহমিকাবশতঃ হারানো গৌরব পুনরুদ্ধারের জন্য মরিয়া হয়ে দ্বিতীয়বার লড়বার খায়েশ ব্যক্ত করে। এবারও একইভাবে পরাস্ত হয়। এভাবে তৃতীয়বারও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মল্লযুদ্ধে হেরে গিয়ে সে তার দেব-দেবীকে দোষারোপ করে।
রোকনা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল। অপমান বোধ তার মনে পীড়া দিতে লাগলো। ভাবলো, তবে কি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই হক্ব? তার লাত, উজ্জা সবই বাতিল, কল্পনাপ্রসূত? কিন্তু দীর্ঘদিনের লালিত বিশ্বাস, দেব ভক্তি সহজে তার অন্তর থেকে ছেড়ে যাবার নয়। মহান আল্লাহ পাক উনার ইচ্ছায় যে মহাসম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিজয় লাভ করেছেন এ কথাও স্বীকার করে। তার বিস্ময়ের অবধি ছিলো না, কারণ তৎকালে আরব দেশে কেউই তাকে পরাস্ত করতে সক্ষম হয়নি।
দেব-দেবী অনুরক্ত রোকনা পরাজিত হয়ে ওয়াদা মত উপহারস্বরূপ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে তার ছাগপাল হতে ত্রিশটি হৃষ্ট-পুষ্ট ছাগল দিতে চাইলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাকে ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত দেন। রোকনা তার পরাজয়কে মু’জিযা হিসেবে মনে মনে স্বীকার করে নিলেও সে আরও একটি বিস্ময়কর মু’জিযা দেখার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে।
অদূরে ডালপালা সমেত বৃহদাকৃতির এক প্রকান্ড বাবলা বৃক্ষ ছিলো। সেটাকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ডাকা মাত্র সঙ্গে সঙ্গে দু’টুকরো হয়ে যায়। এক অংশ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট এবং অপর অংশ রোকনার নিকট দ্রুত উপস্থিত হয়ে স্থির হয়। রোকনা বিস্ময়ে হতবাক। বিস্ময়ে অভিভূত রোকনা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বড়ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব মুবারক স্বীকার করে পরক্ষণেই বৃক্ষকে পুনরায় পূর্বস্থানে ফিরিয়ে নেয়ার দাবি জানালে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাকে বললেন, “তাহলে তুমি কি আমার দ্বীন গ্রহণ করবে?” রোকনা সম্মতি জানালো।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নির্দেশে বৃক্ষটি আগের অবস্থানে ফিরে গিয়ে উভয় টুকরো এক সাথে মিলে গেলো। তা এমনভাবে জোড়া লাগলো যে, বিভক্তির সামান্য কোন চিহ্নও নেই। রোকনা আশ্চর্য হয়ে অপলক নেত্রে তাকিয়ে দেখেছে এ আশ্চর্য মু’জিযা শরীফ!
আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রোকনাকে পূর্ব ওয়াদা মনে করিয়ে বললেন, “মহামহিম সর্বজ্ঞ মহান আল্লাহ পাক উনার অসন্তুষ্টি থেকে বাঁচতে হলে ইসলামের সুশীতল ছায়ায় আশ্রয় নাও।” মুসলমান না হওয়ার কোন অজুহাত নেই এখন। থাকতেও পারে না। কিন্তু অন্তরে লালিত আত্মঅহংকার তাকে বাধা দিলো। সে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ছাগল দিয়ে বিদায় জানাতে চাইলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তার সম্পদের তো মুহতাজ নন। ছাগল না নিয়েই তিনি সে স্থান ত্যাগ করলেন।
অবশ্য রোকনা তখন দ্বীন ইসলাম গ্রহণ না করলেও মক্কা শরীফ বিজয়ের পর ইসলামের সুশীতল ছায়া নীড়ে দাখিল হন। এরূপ অসংখ্য অগনিত ঘটনা ও ওয়াকেয়া রয়েছে যা দ্বারা সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আশ্চর্য জিসমানী শক্তির প্রমাণ পাওয়া যায়।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩১)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৬)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ব্যবহৃত একখানা শব্দ মুবারক পবিত্র “নূরুন নাজাত” মুবারক উনার ব্যাপকতা ও বিশালতা
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মানহানীকারীদের যুগে যুগে ভয়াবহ পরিণতি (৩০)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৫)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তিনজন উনাদের মুহব্বত ফরয করে দিয়েছেন-
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মেহমানদারী করার মাধ্যমে উদযাপনে শাফায়াত মুবারক লাভ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩০)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৪)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইত্তিবা বা অনুসরণ করার ক্ষেত্রে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের কোন মেছাল নেই
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (২৯)
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












