নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, এটা সর্বোচ্চ পর্যায়ের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ দ্বারাই প্রমাণিত (২)
, ১৪ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৩ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ০২ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
![নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, এটা সর্বোচ্চ পর্যায়ের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ দ্বারাই প্রমাণিত (২)](https://www.al-ihsan.net/uploads/1690918833_সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ.jpg)
اَخْرَجَ حَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرِ بْنُ اَبِـىْ شَيْبَةَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ فِـىْ كِتَابِهٖ قَالَ حَدَّثَنَا حَضْرَتْ عَفَّانُ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ سَلِيْمِ بْنِ حَيَّانَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ سَعِيْدِ بْنِ مِيْنَا رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ الْاَنْصَارِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ وَحَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اَنَّـهُمَا قَالَا وُلِدَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَامَ الْفِيْلِ يَوْمَ الْاِثْنَيْـنِ اَلثَّانِـىْ عَشَرَ مِنْ شَهْرِ رَبِيْعِ ۣ الْاَوَّلِ. هٰذَا حَدِيْثٌ صَحِيْحٌ عَلـٰى شَرْطِ الشَّيْخَيْـنِ وَجَامِعِ اَئِمَّةِ الْـحَدِيْثِ
অর্থ: “হযরত আবূ বকর ইবনে আবী শায়বাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি স্বীয় কিতাবে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, আমাদের কাছে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন হযরত আফফান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, আর তিনি হযরত সালীম ইবনে হাইয়্যান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে, তিনি হযরত সাঈদ ইবনে মীনা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে আর হযরত সাঈদ ইবনে মীনা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার এবং হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার অর্থাৎ উনাদের উভয়ের থেকে বর্ণনা করেন। উনারা উভয়ে বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦াতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমুল ফীল (হস্তি বাহিনী ধ্বংস হওয়ার বছর) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।” সুবহানাল্লাহ! (বুলূগুল আমানী মিন আসরারিল ফাত্হির রব্বানী ২০/১৮৯, আছ ছিহ্হাহ ওয়াল মাশাহীর ১/২৬৭)
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা ইমাম বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার, ইমাম মুসলিম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার এবং সমস্ত আইম্মাতুল হাদীছ অর্থাৎ হাদীছ শরীফ উনার সমস্ত ইমাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের শর্ত অনুযায়ী ছহীহ। সুবহানাল্লাহ!
ছাহিবুল ইলমিল আউওয়ালি ওয়াল ইলমিল আখিরি, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা সর্বোচ্চ পর্যায়ের ছহীহ।” সুবহানাল্লাহ!
মুহাদ্দিছগণ যে সকল শর্তের ভিত্তিতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ নির্ণয় করে থাকেন, তার প্রত্যেকটিই এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পূর্ণমাত্রায় বিদ্যমান। সুবহানাল্লাহ! কেননা-
১. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা মুত্তাছিল সনদ অর্থাৎ অবিচ্ছিন্ন সূত্রে বর্ণিত। সুবহানাল্লাহ!
২. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা উনার বর্ণনাকারীদের সকলেই ‘আদ্ল বা নির্ভরযোগ্য, ন্যায়-পরায়ণ, দ্বীনদার ও উন্নত শিষ্টাচারের অধিকারী। সুবহানাল্লাহ!
৩. সকলেই تَـمُّ الضَّبْطِ (তাম্মুদ দ্বব্ত) অর্থাৎ প্রখর স্মৃতিশক্তির অধিকারী। যাঁরা রাবীর নির্ভরযোগ্যতা যাচাই-বাছাইয়ে জ্ঞান রাখেন, উনাদের দৃষ্টিতে এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা বর্ণনাকারী উনারা প্রত্যেকেই বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য। সুবহানাল্লাহ!
৪. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বর্ণনাকারী উনাদের চেয়েও অধিক নির্ভরযোগ্য কোনো বর্ণনাকারী থেকে এর বিপরীত কোনো বর্ণনা বিদ্যমান নেই অর্থাৎ এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা شَاذّ (শায) নয়। সুবহানাল্লাহ!
৫. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার সনদে বা মতনে প্রচ্ছন্ন কোনো ক্রটি বা عِلَّةٌ (‘ইল্লাত) বিদ্যমান নেই। সুবহানাল্লাহ!
সুতরাং কোনো প্রকার সন্দেহ-সংশয় ছাড়াই নিশ্চিতভাবে এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা সর্বোচ্চ পর্যায়ের ছহীহ। সুবহানাল্লাহ!
এছাড়াও-
১. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা দুইজন বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার এবং হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার অর্থাৎ উনাদের উভয়ের থেকে বর্ণিত। সুবহানাল্লাহ! আর উনারা হচ্ছেন মুকাছ্ছিরীন রাবী অর্থাৎ সবার্ধিক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনাকারী উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
২. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার সমর্থনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুরসাল হাদীছ শরীফ রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
৩. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার সমর্থনে উম্মতের মশহূর আক্বওয়াল (বর্ণনা) রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! (মাওয়াহিবুল লাদুননিয়্যাহ্ ১/৮৪, মাওলিদুর রাভী ১২৯, শারহুয যারক্বানী আলাল মাওয়াহিব ১/২৪৮, আস সীরাতুল হালাবিয়্যাহ্ ১/৮৪ ইত্যাদি।)
৪. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার সমর্থনে উম্মতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব হযরত ইমাম ইবনে জাওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, হযরত ইমাম ইবনে জায্যার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, হযরত ইমাম ত্বীবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং হযরত ইমাম ইবনে বায্যার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অর্থাৎ উনারা ইজমা’ বর্ণনা করেছেন। সুবহানাল্লাহ! (শরহুয যারক্বানী ১/২৪৮, মা ছাবাত বিসসুন্নাহ ২৩৯, সীরাতু খ¦াতামুল আম্বিয়া ১২ ইত্যাদি।)
৫. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা দুইজন সর্বজনমান্য ও নির্ভরযোগ্য ইমাম উনারা উনাদের স্বীয় কিতাবে বর্ণনা করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
৬. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার সকল রাবীগণ থেকে ছিহাহ সিত্তার ইমামগণসহ আরো অন্যান্য সর্বজনমান্য ও নির্ভরযোগ্য ইমামগণ স্বীয় কিতাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ লিপিবদ্ধ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
৭. এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার একই সনদে বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, মুসনাদে আহমদ শরীফ, ইবনে হিব্বান শরীফ, আবূ না‘ঈম শরীফ, বাইহাক্বী শরীফ, মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ্ শরীফসহ বিভিন্ন কিতাবে ২৫টিরও অধিক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
সুতরাং ছাহিবুল ইলমিল আউওয়ালি ওয়াল ইলমিল আখিরি, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি যে ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা সর্বোচ্চ পর্যায়ের ছহীহ।’ এটাই দিবালোকের ন্যায় অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই যারা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার) উনার পরিবর্তে অন্য কোনো তারীখকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের তারীখ হিসেবে সাব্যস্ত করতে চায়, তারা কি আলোচ্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ন্যায় এরূপ বিশুদ্ধ কোনো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ দেখাতে পারবে? কস্মিনকালেও নয়। যদি তাই হয়, তাহলে তাদের জন্য ফরযে আইন হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ) উনাকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের তারীখ হিসেবে মেনে নেয়া। এরপরেও যারা মানবে না, সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার দৃষ্টিতে তারা হচ্ছে লা-মাযহাবী, ওহাবী-সালাফী, মুনাফিক্ব, উলামায়ে সূ’ ও বাতিল ৭২ ফিরক্বার অন্তর্ভুক্ত। না‘ঊযুবিল্লাহ! তারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ অস্বীকার করার কারণে কাট্টা কাফির ও চির মাল‘ঊন। ইহকালে তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদ- আর পরকালে রয়েছে তাদের জন্য জাহান্নামের সবচেয়ে ভয়াবহ কঠিন আযাব। না‘ঊযুবিল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনার মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (১৫)
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল কাওনাইন, সাইয়্যিদুছ ছাক্বালাইন, ছাহিবু ক্বাবা ক্বাওসাইনি আও আদনা, ফখরুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক-এ শুধুমাত্র একবার বুছা দিয়ে সবচেয়ে বড় নাফরমান সর্বোচ্চ জান্নাতী (১)
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ পালন করা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আদেশ মুবারক
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিলে আজিমুশান নসীহত মুবারক:
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সামান্য সময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কারণে সবচেয়ে বড় নাফরমান সর্বোচ্চ জান্নাতী
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মধ্যে যা কিছু ছিলেন, সমস্ত কিছু ছিলেন পূত-পবিত্র থেকে পূত-পবিত্রতম ও মেশক-আম্বরসহ অন্যান্য সুগন্ধী থেকে কোটি কোটি গুণ বেশি সুগন্ধীময় এবং যাঁরা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক অথবা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শিফা’ মুবারক পান করতে পেরেছেন উনারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ জান্নাতী (৬)
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মধ্যে যা কিছু ছিলেন, সমস্ত কিছু ছিলেন পূত-পবিত্র থেকে পূত-পবিত্রতম ও মেশক-আম্বরসহ অন্যান্য সুগন্ধী থেকে কোটি কোটি গুণ বেশি সুগন্ধীময় এবং যাঁরা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক অথবা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শিফা’ মুবারক পান করতে পেরেছেন উনারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ জান্নাতী (৬)
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিলে আজিমুশান নসীহত মুবারক:
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিলে আজিমুশান নসীহত মুবারক:
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নফসের অনুসারী এবং মন্দ আমলের কারণে সকলের নিকট নিন্দনীয় হওয়া সত্ত্বেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উনাকে ইন্তেকালের পর মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ ওলী হিসেবে ঘোষণা এবং সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ বিশেষ সম্মান লাভ
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক (৪)
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘আমি অনেক খুশি হয়েছি। আরো বেশি করলে, আরো বেশি খুশি হবো।’ (২)
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)