প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ
, ০৩ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৩ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ২২ জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ০৭ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
وَاَمَّا بِـنِعْمَةِ رَبِّكَ فَحَدِّثْ
অর্থ: “আর আপনার রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাকে যেই সম্মানিত নি‘য়ামত মুবারক হাদিয়া মুবারক করেছেন, সেই সম্মানিত নি‘য়ামত মুবারক সম্পর্কে আপনি বর্ণনা করুন।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা দ্বুহা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১১)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেমন মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত ওহী মুবারক অনুযায়ী প্রাপ্ত নি‘য়ামত মুবারক সম্পর্কে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের মাঝে বর্ণনা মুবারক করেছেন, ঠিক একইভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাত মুবারক আদায়ের লক্ষ্যে উনার একক ও অদ্বিতীয় হাক্বীক্বী ক্বায়িম মাক্বাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহি সালাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের সম্মানিত ইচ্ছা মুবারক অনুযায়ী উনাদের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে প্রাপ্ত নি‘য়ামত মুবারক সম্পর্কে কখনও কখনও কিছু কিছু বিষয় মুরীদদের মাঝে, কায়িনাতবাসীর মাঝে বর্ণনা মুবারক করে সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলকে ধন্য করে থাকেন। সুবহানাল্লাহ! তেমনিভাবে ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই শাওওয়াল শরীফ লাইলাতুস সাবত শরীফ (শনিবার রাত্রে) একটি বিশেষ বিষয় বর্ণনা মুবারক করে সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলকে ধন্য করেছেন। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! যা সৃষ্টির কারো জানা ছিলো না।
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার ৬ জায়গায় অর্থাৎ সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আ’রাফ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৪, সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ইঊনুস শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত ৩, সম্মানিত ও পবিত্র সূরা র’দ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২, সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ফুরক্বান শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৯, সম্মানিত ও পবিত্র সূরা সিজদাহ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪ এবং সম্মানিত ও পবিত্র সূরা হাদীদ শরীফ উনার ৪ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ-এ ثُـمَّ اسْتَـوٰى عَلَى الْعَرْشِ (ছুম্মাস্তাওয়া ‘আলাল ‘আরশ) উল্লেখ রয়েছেন। আর সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ত্বহা শরীফ উনার ৫ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ-এ اَلرَّحْـمـٰـنُ عَلَى الْعَرْشِ اسْتَـوٰى (আর রহমানু ‘আলাল ‘আরশিস্তাওয়া) উল্লেখ রয়েছেন। এ সকল জায়গায় اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দের অর্থ কি হবে সৃষ্টির কারো জানা ছিলো না, কুল-কায়িনাতের কারো জানা ছিলো না।
এ সম্পর্কে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহি সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনিসহ আরো বড় বড় ইমাম মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরকে সুওয়াল করা হয়েছিলো যে, اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দের অর্থ কি? উনারা বলেছেন যে, اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দের শাব্দিক অর্থ আমাদের জানা রয়েছে, ‘উপবেশন করা, বরাবর হওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি’। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি কিভাবে اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) হয়েছেন, এটা আমাদের জানা নেই।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহি সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, ‘اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দের অর্থ কি হবে সৃষ্টির কারো জানা নেই, কুল-কায়িনাতের কারো জানা নেই।’
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহি সালাম তিনি কায়িনাতবাসীকে ইলিম মুবারক উনার গুরুত্ব অনুধাবনের লক্ষ্যে ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৮ই শাওওয়াল শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ্ শরীফ (জুমু‘আহ্বার রাত) ইরশাদ মুবারক করেন, “মাসআলার জওয়াব দিলে, ফতওয়া দিলে টাকা লাগবে না? হ্যাঁ; টাকা দিতে হবে। এই যে ১৪০০ বছরে اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দের অর্থ কি হবে, কেউ এটা ফায়ছালা দিতে পারলো না। আমি দিবো; টাকা দিতে হবে না? ১৪০০ বছরে ১৪০০ কোটি টাকা দিতে হবে। তাহলে আমি বলবো।” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَلنُّـعْمَانِ بْنِ بَشِيْـرٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلتَّحَدُّثُ بِـنِعْمَةِ اللهِ شُكْرٌ وَّتَـرْكُهَا كُفْرٌ وَّمَنْ لَّا يَشْكُرِ الْقَلِـيْلَ لَا يَشْكُرِ الكَثِيْـرَ وَمَنْ لَّا يَشْكُرِ النَّاسَ لَا يَشْكُرِ اللهَ
অর্থ: “হযরত নু’মান ইবনে বশীর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে প্রাপ্ত সম্মানিত নি‘য়ামত মুবারক সম্পর্কে বর্ণনা করা শুকরিয়া হিসেবে গণ্য এবং বর্ণনা না করা কুফরী। যে ব্যক্তি সামান্য সম্মানিত নি‘য়ামত মুবারক পেয়ে শুকরিয়া আদায় করে না, সে অধিক সম্মানিত নি‘য়ামত মুবারক পেয়েও শুকরিয়া আদায় করবে না। যে ব্যক্তি মানুষের শুকরিয়া আদায় করে না, সে মহান আল্লাহ পাক উনারও শুকরিয়া আদায় করতে পারবে না।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (শু‘য়াবুল ঈমান শরীফ, মুসনাদে আহমদ, আত ত্ববারনী, মাজমা‘উয যাওয়ায়িদ, মুসনাদে বায্যার, কাশফুল খফা, আল ফাতহুল কাবীর ইত্যাদি)
প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে ইলিম মুবারক প্রাপ্ত হয়ে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহি সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ করেছেন। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! যেই বিষয়ে সৃষ্টির কারো কোনো ইলিম ছিলো না, কুল-কায়িনাতের কারো কোনো ইলিম ছিলো না। কেউ কখনো জানতোও না। তাহলে এখান থেকেই স্পষ্ট হয়ে যায় যে, যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের সাথে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহি সালাম উনার কতো বেমেছাল মহাসম্মানিত তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত মুবারক রয়েছেন, সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! এক কথায় তিনি শুধু যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন তিনি। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! যার কারণে একমাত্র উনার পক্ষেই সম্ভব হয়েছে اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ করা। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
তাই প্রত্যেক মুরীদের জন্য ফরয হচ্ছেন, এই বিশেষ নি‘য়ামত মুবারক সম্পর্কে বেশি বেশি আলোচনা করা, বর্ণনা করা। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! এটা হচ্ছে শুকরিয়া আদায়ের বিশেষ মাধ্যম। আমরা শুকরিয়া প্রকাশার্থে এবং তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত ও রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক লাভের প্রত্যাশায় আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহি সালাম তিনি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার যে হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ করেছেন, এ বিষয়ে বিস্তারিত লেখা কুল-কায়িনাতবাসীর নিকট তুলে ধরবো। ইনশাআ মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! শুরুতে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক-এ বুছা দিয়ে ইলিম-কালাম, দয়া-দান, ইহসান মুবারক, ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ্ এবং তাওফীক্ব ভিক্ষা চাচ্ছি। আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ ব্যাপকভাবে পালনের ব্যাপারে আল্লামা হযরত মোল্লা আলী ক্বারী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রত্যাশা
০৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কারণে সর্বোচ্চ নৈকট্য মুবারক এবং বেমেছাল মহাসম্মানিত নিসবত মুবারক ও মর্যাদা মুবারক উনাদের বহিঃপ্রকাশ
০৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বৎসর ভিত্তিক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় জিবনী মুবারক (১)
০৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নাম মুবারক লেখার সময় পবিত্র দুরূদ শরীফ লেখার বেমেছাল ফযীলত মুবারক (২)
০৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে বিশিষ্ট বুযূর্গ আল্লামা হযরত ইমাম ইবনে জামা‘আহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার আমল মুবারক এবং প্রত্যাশা
০৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত-বরকত প্রাধান্য বিস্তার করেন, শান্তি-নিরাপত্তা বিরাজমান থাকে এবং তাৎক্ষণিকভাবে মক্বছূদ হাছিল হয়
০৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের মালিক হচ্ছেন তিনি (৫)
০৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নাম মুবারক লেখার সময় পবিত্র দুরূদ শরীফ লেখার বেমেছাল ফযীলত মুবারক (১)
০৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে ছিদ্দীক্ব, শহীদ ও ছালেহ্ উনাদের সাথে হাশর-নশর
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হচ্ছেন অত্যন্ত মর্যাদা সম্পন্ন আমল মুবারক, যা কখনও বৃথা যাবে না
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হচ্ছেন অত্যন্ত মর্যাদা সম্পন্ন আমল মুবারক, যা কখনও বৃথা যাবে না
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে খাদ্যাভাব, মহামারী, অগ্নিকান্ড, ডুবে মরা এবং চুরি-ডাকাতি ইত্যাদি বালা-মুছীবত থেকে মুক্তি লাভ
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)