প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহি সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (৩)
, ০৫ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৫ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ২৪ জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ০৯ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
![প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহি সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (৩)](https://www.al-ihsan.net/uploads/1690163638_.jpg)
এখন তোমরা বাংলা অর্থ যেভাবে করো। বুঝতে পারতেছো কি আমার কথা মুবারক? যেমন- ৬ ধাপে আসমান-যমীন সৃষ্টি করা হলো। সৃষ্টি করার পরে এই যে আলমে আমর এখান থেকে। এই জাগাটার মধ্যে আরশে আযীম, সর্বোচ্চে। এর নীচে সব কিছ্ ুআলমে খ¦লক্বের। আবার ঠিক আরশে আযীমের উপরে হলো আলমে আমর। এখন ইস্তাওয়ার অর্থ হলো এটা। কুদরত মুবারক উনার অর্থ আবার পরে এক সময় বলা হবে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) এখন ইস্তাওয়া অর্থ- উপবেশন করা, বরাবর হওয়া, সমান হওয়া অনেক অর্থ। আসলে এগুলি কোনো অর্থই না।
আল্লাহুছ ছমাদ, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ছমাদ-বেনিয়াজ। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) উনাদের সাথে কোনো সম্পর্ক নাই। আসলে উনারা সৃষ্টি করেছেন। আর আরশে আযীম- যেহেতু এখান থেকে মূল বিষয়গুলো জারি হয়, সে হিসেবে আরশে আযীম মহান বা বড়, মর্যাদা সম্পন্ন। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের কাছে আরশে আযীম কোনো বিষয় না। এখন বুঝার বিষয় হচ্ছে যে, অর্থ বুঝলে তো সহজ হয়ে গেলো, না বুঝলে তো অনেক কঠিন। যার জন্য এটা কেউ মিলাতে পারেনি। ইস্তাওয়া অর্থটা কি হবে? কোথায় হবে? কিভাবে হবে? এখন বুঝতে পেরেছো ইস্তাওয়ার অর্থ?”
ইস্তাওয়া সর্ম্পকে হযরত ইমাম মুজতাহদি রহমতুল্লাহি আলাইহমি উনাদরে অভমিত
আল্লামা হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে আবূ বকর ইবনে ফাররাহ্ আনছারী খাযরাজী শামসুদ্দীন কুরতুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৬৭১ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘তাফসীরে কুরতুবী শরীফ’ উনার মধ্যে বলেন,
وَلَـمْ يُـنْكِـرْ اَحَدٌ مِنَ السَّلَفِ الصَّالِحِ اَنَّهٗ اسْتَـوٰى عَلـٰـى عَرْشِهٖ حَقِيْـقَةً. وَخُصَّ الْعَرْشُ بِذٰلِكَ لِاَنَّهٗ اَعْظَمُ مَـخْلُوْقَاتِهٖ وَاِنَّـمَا جَهِلُوْا كَيْفِيَّةَ الِاسْتِوَاءِ فَإِنَّهٗ لَا تُـعْلَمُ حَقِيْـقَتُهٗ
অর্থ: “সালফে ছালেহীন অর্থাৎ পূর্ববর্তী সমস্ত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা প্রত্যেকেই এ বিষয়ে স্বীকৃতি দিয়েছেন যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার আরশে আযীম মুবারক-এ হাক্বীক্বীভাবে ইস্তাওয়া হয়েছেন। এর মাধ্যমে আরশে আযীম বৈশিষ্ট্যম-িত হয়েছে। কেননা আরশে আযীম হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার মাখলূকাতের মধ্যে সবচেয়ে সুমহান। ইস্তাওয়ার কাইফিয়্যাত সম্পর্কে ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা প্রত্যেকেই অজ্ঞ অর্থাৎ উনাদের কারো এ বিষয়ে কোনো ইলিম নেই। কেননা এটার হাক্বীক্বত অজানা। ” (তাফসীরে কুরতুবী শরীফ ৭/২১৯)
এ সম্পর্কে আল্লামা হযরত ইমাম মুহইউস সুন্নাহ আবূ মুহম্মদ হুসাইন ইবনে মাস‘ঊদ বাগভী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৫১০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
﴿ثُـمَّ اسْتَـوٰى عَلَى الْعَرْشِ﴾ قَالَ الْكَلْبِـىُّ وَمُقَاتِلٌ اِسْتَـقَرَّ وَقَالَ اَبُـوْ عُـبَـيْدَةَ صَعِدَ. وَاَوَّلَتِ الْمُعْتَزِلَةُ الْاِسْتَـوَاءَ بِالْاِسْتِيْلَاءِ فَاَمَّا اَهْلُ السُّنَّةِ يَـقُوْلُوْنَ اَلْاِسْتِوَاءُ عَلَى الْعَرْشِ صِفَةٌ لِلَّهِ تَـعَالـٰـى بِلَا كَيْفٍ يَـجِبُ عَلَى الرَّجُلِ الْاِيْـمَانُ بِهٖ وَيَكِلُ الْعِلْمَ فِيْهِ اِلَـى اللهِ عَزَّ وَجَلَّ
অর্থ: “(ثُـمَّ اسْتَـوٰى عَلَى الْعَرْشِ -ছুম্মাস্তাওয়া ‘আলাল ‘আরশ এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার অর্থ) হযরত ইমাম কালবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এবং হযরত ইমাম মুক্বাতিল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অর্থাৎ উনারা বলেছেন, ‘অবস্থান করেছেন, স্থির হয়েছেন। আর হযরত আবূ উবাইদাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ‘তিনি আরোহণ করেছেন, উপরে উঠেছেন’। বাতিল ফেরক্বা মু’তাযিলারা ইস্তাওয়া শব্দের ব্যাখ্যা করে, ইস্তীলা’ শব্দ দ্বারা। যার অর্থ হচ্ছে- প্রাধান্য ও বিজয় প্রতিষ্ঠা করা, কর্তৃত্ব করা ইত্যাদি’। আর আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনারা বলেন, ‘(আল ইস্তাওয়া ‘আলাল ‘আরশ) এটা হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার একখানা ছিফত মুবারক। যার কাইফিয়াত বা ধরণ অজানা। প্রত্যেক ব্যক্তির উপর এ বিষয়ে ঈমান রাখা এবং এ ব্যাপারে ইলিমকে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকটে ন্যস্ত করা বা অর্পন করা ওয়াজিব। ” (তাফসীরে বাগবী শরীফ ২/১৯৭)
আল্লামা কাযী ছানাউল্লাহ পানিপথী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে মাযহারী শরীফ’-এ বলেন,
ثُـمَّ اسْتَـوٰى عَلَى الْعَرْشِ قَالَ الْبَـغْوِىُّ وَاَوَّلَتِ الْمُعْتَزِلَةُ الْاِسْتِـوَاءَ بِالْاِسْتِيْلَاءِ فَاَمَّا اَهْلُ السُّنَّةِ يَـقُوْلُوْنَ اَلْاِسْتِوَاءُ عَلَى الْعَرْشِ صِفَةٌ لِلَّهِ تَـعَالـٰـى بِلَا كَيْفٍ يَـجِبُ عَلَى الرَّجُلِ الْاِيْـمَانُ بِهٖ وَيَكِلُ الْعِلْمَ فِيْهِ اِلَـى اللهِ عَزَّ وَجَلَّ
অর্থ: “(ছুম্মাস্তাওয়া ‘আলাল ‘আরশ এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার অর্থ) হযরত ইমাম বাগভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, মু’তাযিলারা ইস্তাওয়া শব্দের ব্যাখ্যা করে, ইস্তীলা’ শব্দ দ্বারা। যার অর্থ হচ্ছে- প্রধান্য ও বিজয় প্রতিষ্ঠা করা, কর্তৃত্ব করা ইত্যাদি’। আর আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনারা বলেন, ‘(আল ইস্তাওয়া ‘আলাল ‘আরশ) এটা হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার একখানা ছিফত মুবারক। যার কাইফিয়্যাত বা ধরণ অজানা। প্রত্যেক ব্যক্তির উপর এ বিষয়ে ঈমান রাখা এবং এ ব্যাপরে ইলিমকে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকটে ন্যস্ত করা বা অর্পন করা ওয়াজিব। ” (তাফসীরে মাযহারী ৩/৩৫৯)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর আহলু বাইতি রসূলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনার মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি নূরুস সালাম মুবারক-এ মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে র্বণতি اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দ মুবারক উনার হাক্বীক্বত মুবারক প্রকাশ (১৫)
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল কাওনাইন, সাইয়্যিদুছ ছাক্বালাইন, ছাহিবু ক্বাবা ক্বাওসাইনি আও আদনা, ফখরুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক-এ শুধুমাত্র একবার বুছা দিয়ে সবচেয়ে বড় নাফরমান সর্বোচ্চ জান্নাতী (১)
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ পালন করা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আদেশ মুবারক
২৭ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিলে আজিমুশান নসীহত মুবারক:
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সামান্য সময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কারণে সবচেয়ে বড় নাফরমান সর্বোচ্চ জান্নাতী
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মধ্যে যা কিছু ছিলেন, সমস্ত কিছু ছিলেন পূত-পবিত্র থেকে পূত-পবিত্রতম ও মেশক-আম্বরসহ অন্যান্য সুগন্ধী থেকে কোটি কোটি গুণ বেশি সুগন্ধীময় এবং যাঁরা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক অথবা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শিফা’ মুবারক পান করতে পেরেছেন উনারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ জান্নাতী (৬)
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মধ্যে যা কিছু ছিলেন, সমস্ত কিছু ছিলেন পূত-পবিত্র থেকে পূত-পবিত্রতম ও মেশক-আম্বরসহ অন্যান্য সুগন্ধী থেকে কোটি কোটি গুণ বেশি সুগন্ধীময় এবং যাঁরা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক অথবা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শিফা’ মুবারক পান করতে পেরেছেন উনারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ জান্নাতী (৬)
২৬ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিলে আজিমুশান নসীহত মুবারক:
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সুমহান সম্মানার্থে ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিলে আজিমুশান নসীহত মুবারক:
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নফসের অনুসারী এবং মন্দ আমলের কারণে সকলের নিকট নিন্দনীয় হওয়া সত্ত্বেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উনাকে ইন্তেকালের পর মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ ওলী হিসেবে ঘোষণা এবং সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ বিশেষ সম্মান লাভ
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক (৪)
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘আমি অনেক খুশি হয়েছি। আরো বেশি করলে, আরো বেশি খুশি হবো।’ (২)
২৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)