বছরে চারবার বাড়বে বিদ্যুতের দাম বিদ্যুতে ভর্তুকির ৮১ শতাংশই ক্যাপাসিটি চার্জ ক্যাপাসিটি চার্জের নামে সরকারের ভর্তুকির খেসারত জনগণকে বইতে হবে কেন?
, ০৭ মে, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
আইএমএফের পরামর্শ অনুযায়ী সরকার আগামী তিন বছরে বিদ্যুতের উপর থেকে সমস্ত রকম ভর্তুকি উঠিয়ে নিয়ে বছরে চারবার করে দাম বাড়ানোর রুপরেখা চূড়ান্ত করেছে। বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, খুবই সামান্য করে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হবে যাতে গ্রাহকরা বড় ধাক্কা না খায়। একই সাথে গ্যাসের উপর থেকেও ভর্তুকি তুলে নেয়া হবে বলে জানানো হয়।
এই সময়ে মোট ১২ দফায় বিদ্যুতের দাম নিয়ে আসা হবে উৎপাদন খরচের সমান বা কাছাকাছি।
গত বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে আইএমএফের প্রতিনিধিদল বিদ্যুৎ বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে। ভর্তুকি কমাতে বিদ্যুতের দাম সমন্বয়ের বিষয়টি বৈঠক সূত্রে জানা গেছে।
বিদ্যুৎ খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি দিয়ে আসছে। তাই দাম সমন্বয়ের নামে ভর্তুকি কমানোর মানে হলো বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি। তবে খরচ কমিয়েও সরকার ভর্তুকি সমন্বয় করতে পারে। অনিয়ম, দুর্নীতি, অপচয় রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই। বরং চাহিদা না থাকলেও দরপত্র ছাড়া একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে এ খাতের খরচ আরও বাড়াচ্ছে।
এদিকে দেনা-লোকসানে পিডিবি তবু নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র হচ্ছে- বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র মালিকদের পাওনা দুই বছর ধরে পরিশোধ করতে পারছে না বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। এখন পর্যন্ত ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি বকেয়া পড়েছে। বছরে লোকসান ছাড়িয়ে গেছে ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো।
এ পটভূমিতে সরকার বন্ড ইস্যু করলেও পরিস্থিতির কোন উন্নতি হচ্ছে না। বিশ্লেষকরা বলছে এসবই হচ্ছে চাহিদার চেয়ে বেশি ক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য। বাড়তি ক্ষমতার কেন্দ্রগুলো থেকে বিদ্যুৎ না কিনলেও ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হয়। তবু নতুন নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র হচ্ছে, পুরনো কেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ছে। নতুন আরও প্রকল্প নেয়া হচ্ছে।
উৎপাদন খরচের চেয়ে কম মূল্যে বিদ্যুৎ বিক্রি করায় প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ আর্থিক ঘাটতিতে পড়তে হচ্ছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিপিডিবি)। এ ঘাটতি মেটাতে সংস্থাটিকে প্রতি বছর ভর্তুকি হিসেবে বড় অংকের অর্থ দিচ্ছে সরকার। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সংশোধিত বাজেটে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি ধরা হয়েছে ৩৯ হাজার ৪০৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। অন্যদিকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভাড়া বাবদ (কাপাসিটি চার্জ) ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ৩২ হাজার কোটি টাকার বেশি। তা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিদ্যুৎ খাতের জন্য দেয়া ভর্তুকির ৮১ শতাংশই ব্যয় হয়ে যাচ্ছে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধে।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছে, বিদ্যুতে ভর্তুকি হিসাবে প্রতি বছর যে পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ হয় তার বড় অংশই ব্যয় হচ্ছে কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ। অন্যদিকে বছরে চার ধাপে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে আগামী তিন বছরের মধ্যে এ খাতের ভর্তুকি তুলে নেয়ার পরিকল্পনা সরকারের। তবে বিপিডিবির পক্ষে দাম বাড়িয়ে আর্থিক চাপ সামাল দেয়া সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়ে বড় ধরনের সংশয় রয়েছে। কেননা দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রতি বছরই খরচ বাড়ছে। এর পেছনে কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ অন্যতম কারণ। পাশাপাশি এ খাতে অযৌক্তিক ব্যয়, দুর্নীতিসহ নানা কারণেও খরচ বাড়ছে বলে মনে করে বিশেষজ্ঞরা।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, গ্যাসের অভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালানো যাচ্ছে না। আবার অনেক সময় অর্থের অভাবে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) কেনা যাচ্ছে না। ব্যয়বহুল জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ব্যবহার করা হচ্ছে। এগুলো বিদ্যুৎ খাতের দুর্নীতি-অনিয়ম কমানোর যথাযথ পথ নয়। ফলে এগুলো ঠিক করতে হবে। তাহলেই দেখা যাবে, সরকারের এ খাতে ব্যয় অনেকটাই কমে গেছে। ’
বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ২৭ হাজার ১৬২ মেগাওয়াট। এর মধ্যে স্বাভাবিক সময়ে বিদ্যুৎ ব্যবহার হয় সাড়ে ১৩ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত। তবে সম্প্রতি তীব্র তাপপ্রবাহে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ৪৭৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড করা হয়। সর্বোচ্চ সক্ষমতার বিদ্যুৎ ব্যবহার ধরলেও প্রায় ১১ হাজার মেগাওয়াট সক্ষমতার কেন্দ্র বসে থাকছে। এ কেন্দ্রগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন না করেও ক্যাপাসিটি চার্জ পেয়ে যাচ্ছে।
প্রস্তাবিত নতুন অর্থবছরের বাজেট দেখে বোঝা যায়, এই দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থা পরিবর্তনের কোনো ইচ্ছা নেই সরকারের। এতে আছে ভুল নীতির প্রতিফলন, যেগুলো সম্পর্কে বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘদিন ধরে সতর্ক করে আসছে। অথচ এখন পর্যন্ত এসবের প্রভাব সামান্যই পড়েছে।
দেশের জনগণকে যখন বিদ্যুৎ ও গ্যাসের বাড়তি দামের বোঝা বইতে হচ্ছে, এই ২ খাতেই তখন উৎপাদনের তীব্র ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এদিকে সরকারের ভর্তুকি বরাদ্দের এক-চতুর্থাংশ চলে যায় বিদ্যুৎ খাতে। এর বেশিরভাগ যায় আবার বেসরকারি পাওয়ার প্ল্যান্টের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধের পেছনে।
প্রস্তাবিত নতুন অর্থবছরের বাজেট দেখে বোঝা যায়, এই দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থা পরিবর্তনের কোনো ইচ্ছা নেই সরকারের। এতে আছে ভুল নীতির প্রতিফলন, যেগুলো সম্পর্কে বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘদিন ধরে সতর্ক করে আসছে। অথচ এখন পর্যন্ত এসবের প্রভাব সামান্যই পড়েছে।
যখন জ্বালানি সংকট বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে, তখন আমরা এমন এক বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছি। বিতরণ ক্ষমতা না বাড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোর ফলে সক্ষমতার ৫০ শতাংশ অব্যবহৃত রয়ে গেছে।
এদিকে, গ্রীষ্মকালে আমাদের ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। এ কারণে অনেক কল-কারখানা ও অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো অলস হয়ে বসে ছিল। অনেককে আবার বহু টাকা খরচ করে জেনারেটর ব্যবহার করতে হয়েছে।
সাধারণ গ্রাহকদের ওপর ভর্তুকির এমন বিশাল বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে, আবার তাদেরকেই বিদ্যুৎ ও গ্যাসের বাড়তি দামের পাশাপাশি খাদ্যপণ্য মূল্যের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে লড়াই করে টিকে থাকতে হচ্ছে।
জ্বালানি ও গ্যাসের দাম যখন বাড়ে, তখন অন্য সব কিছুর দামও বেড়ে যায়। সাধারণ মানুষের ওপর পড়ে চরম আর্থিক চাপ। জ্বালানি আমদানির ওপর সরকারের অতিরিক্ত নির্ভরতা সেই চাপ আরও বাড়ায়।
আমরা সরকারকে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শের দিকে মনোনিবেশ করার আহ্বান জানাই। ক্যাপাসিটি চার্জ দেওয়া বন্ধের পাশাপাশি দেশের ভেতরে গ্যাস অনুসন্ধান ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির উন্নয়নের দিকে মনোযোগ দেওয়ার নীতি গ্রহণ করার আহ্বানও জানাই।
এর ফলে দীর্ঘমেয়াদে ব্যয়বহুল জ্বালানি আমদানির ওপর এই বিপজ্জনক নির্ভরতা কমবে এবং জনগণ ব্যাপকভাবে উপকৃত হবে।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন!
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












