মা’রিফাতু আহলি বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম (৬)
, ১৭ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৬ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ০৫ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ২১ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
দুনিয়ার যমীন কখনোই মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের থেকে খালি নয়। উনারা সমস্ত কায়িনাতবাসীর জন্য নিরাপত্তাদানকারী। যখন উনারা বিদায় নিবেন, সাথে সাথে সমস্ত কায়িনাত ধ্বংস হয়ে যাবে
ছাহিবুল ইলমিল আউওয়ালি ওয়াল ইলমিল আখিরি, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে যে বলা হয়েছেÑ তারকারাজী আসমানবাসীর জন্য নিরাপত্তাদানকারী। মূলত এটা রূপক অর্থে বলা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা হচ্ছেন তারকারাজীসহ আসমানবাসী-যমীনবাসী, সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের জন্যই নিরাপত্তাদানকারী। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানার্থে, উনাদের উছীলায় ক্বিয়ামত পর্যন্ত এই উম্মত, সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলেই নিরাপত্তা লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ ক্বিয়ামত পর্যন্ত সবসময় দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করবেন। আর উনাদের সম্মানার্থেই ক্বিয়ামত পর্যন্ত সমস্ত কায়িনাত টিকে থাকবে। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর যখনই উনারা দুনিয়ার যমীন থেকে বিদায় নিবেন, তখনই সমস্ত কায়িনাত ধ্বংস হয়ে যাবে।”
এই বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে যায়, নি¤েœাক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাধ্যমে। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ اِمَامِ الْاَوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَثَلُ اَهْلِ بَيْتِـىْ مَثَلُ النُّجُوْمِ كُلَّمَا مَرَّ نَـجْمٌ طَلَعَ نَـجْمٌ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের দৃষ্টান্ত মুবারক হচ্ছেন তারকারাজীর ন্যায়। যখন কোনো একটি তারকা বিদায় নেয়, সাথে সাথে আরেকটি তারকা উদিত হয়। অর্থাৎ যখন একজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপাবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, সাথে সাথে আরেকজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত কুরবত মুবারক এবং উনার মূল নিয়ামত মুবারক ধারণকারীরূপে, উনার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে প্রকাশিত হন।” সুবহানাল্লাহ!
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে-
مَثَلُ اَهْلِ بَيْتِىْ مَثَلُ النُّجُوْمِ كُلَّمَا مَرَّ نَـجْمٌ طَلَعَ نَـجْمٌ
অর্থ: “আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের দৃষ্টান্ত মুবারক হচ্ছেন তারকারাজির ন্যায়। যখন কোনো একটি তারকা বিদায় নেয়, সাথে সাথে আরেকটি তারকা উদিত হয়। অর্থাৎ যখন একজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, সাথে সাথে আরেকজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত কুরবত মুবারক এবং উনার মূল নিয়ামত মুবারক ধারণকারীরূপে প্রকাশিত হন, উনার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে প্রকাশিত হন।” সুবহানাল্লাহ!
প্রথমে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয়টি তারকার সাথে মেছাল বা দৃষ্টান্ত দেয়া হয়েছে। তারপর বলা হয়েছে যে, যখনই কোনো একটি তারকা বিদায় নেয়, সাথে সাথে আরেকটি তারকা উদিত হয়। অর্থাৎ যখন একজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, সাথে সাথে আরেকজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিস সালাম তিনি উনার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত কুরবত মুবারক এবং উনাদের মূল নিয়ামত মুবারক ধারণকারীরূপে প্রকাশিত হন। এখানে ধারাবাহিকতা লঙ্ঘিত হয় না। সুবহানাল্লাহ!
এখানে বলা হয়েছে-
كُلَّمَا مَرَّ نَـجْمٌ طَلَعَ نَـجْمٌ
অর্থ: “যখন কোনো একটি তারকা বিদায় নেয়, সাথে সাথে আরেকটি তারকা উদিত হয়।”
প্রথমে كُلَّمَا مَرَّ نَجْمٌ বলার পর طَلَعَ نَجْمٌ বলার পূর্বে ف,ثُـمَّ (তারপর, অতঃপর, তখন) অথবা এরূপ অর্থ প্রদানকারী কোনো হরফ (অব্যয়) বা শব্দ ব্যবহার করা হয়নি। যদি ব্যবহার করা হতো, তাহলে হয়তো বুঝা যেতো যে, একটি তারকা বিদায় নেয়ার পর, কিছু সময় অতিবাহিত হয়, তারপর আরেকটি তারকা উদিত হয়। অর্থাৎ একজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আহলু বাইত শরীফ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর কিছু সময় অতিবাহিত হয়, কিছুটা সময় গ্যাপ বা খালি থাকে, তারপর আরেকজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিস সালাম উনার প্রকাশ ঘটে। কিন্তু না; এখানে কিন্তু তেমনটি বলা হয়নি। এখানে প্রথমে كُلَّمَا مَرَّ نَجْمٌ বলার পরطَلَعَ نَجْمٌ বলার পূর্বে ف,ثُـمَّ (তারপর, অতঃপর, তখন) অথবা এরূপ অর্থ প্রদানকারী কোনো হরফ বা শব্দ ব্যবহার করা হয়নি বা অন্য কোনো শব্দ বা হরফও ব্যবহার করা হয়নি। বরং كُلَّمَا مَرَّ نَجْمٌ বলার পর পরই طَلَعَ نَجْمٌ বলা হয়েছে। এরূপ বাক্য ব্যবহার করার মাধ্যমে এই বিষয়টিই স্পষ্ট করে দেয়া হয়েছে যে, একটি তারকা বিদায় নেয়ার সাথে সাথেই আরেকটি তারকা উদিত হয়। এর মাঝে এক মুহূর্ত বা এক সেকেন্ড সময়ও গ্যাপ বা খালি থাকে না, অতিবাহিত হয় না। একটি তারকা বিদায় নিতে দেরি হয়, কিন্তু আরেকটি তারকা উদয় হতে দেরি হয় না। এখানে مَرَّ نَجْمٌ طَلَعَ نَجْمٌ এই বাক্যের পূর্বে كُلَّمَا ব্যবহার করে এই বিষয়ে আরো তাকীদ (জোর) দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ যখনই কোনো তারকা বিদায় নেয়, তার সাথে সাথে আরেকটি তারকা উদিত হয়। উভয় তারকার মাঝে এক সেকেন্ড বা এক মুহূর্ত সময়ও অতিবাহিত হয় না। সুবহানাল্লাহ! ঠিক একইভাবে যখনই একজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, সাথে সাথে আরেকজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিস সালাম তিনি উনার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে মূল নিয়ামত মুবারক ধারণকারীরূপে প্রকাশিত হন। কেননা প্রথম জন তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পূর্বেই তিনি উনার আহলু বাইত শরীফ হিসেবে সম্মানিত কুরবত মুবারক এবং উনার সম্মানিত মূল নিয়ামত মুবারক দ্বিতীয়জন উনাকে হস্তান্তর মুবারক করেন। যার কারণে উনাদের উভয়ের মাঝে এক সেকেন্ড বা এক মুহূর্ত সময়ও খালি বা শুন্যতায় অতিবাহিত হয় না। সুবহানাল্লাহ! যদি তাই হয়, তাহলে দুনিয়ার যমীন কিভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের থেকে খালি থাকতে পারে? সুতরাং দুনিয়ার যমীন কখনও এক মুহূর্তের তরেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের থেকে খালি থাকার প্রশ্নোই উঠে না। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার শুরুতে مَثَلُ أَهْلِ بَيْتِي مَثَلُ النُّجُومِ ‘আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের দৃষ্টান্ত মুবারক হচ্ছেন তারকারাজির ন্যায়।’ বলে এই বিষয়টিই স্পষ্ট করে দেয়া হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত দুনিয়ার যমীন কখনোই মহাসম্মানিত ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের থেকে খালি ছিলো না। ক্বিয়ামত পর্যন্ত সবসময়ই দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করবেন। সুবহানাল্লাহ! যখন উনারা বিদায় নিবেন, তখন সমস্ত কায়িনাত ধ্বংস হয়ে যাবে।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩১)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৬)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ব্যবহৃত একখানা শব্দ মুবারক পবিত্র “নূরুন নাজাত” মুবারক উনার ব্যাপকতা ও বিশালতা
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মানহানীকারীদের যুগে যুগে ভয়াবহ পরিণতি (৩০)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৫)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তিনজন উনাদের মুহব্বত ফরয করে দিয়েছেন-
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মেহমানদারী করার মাধ্যমে উদযাপনে শাফায়াত মুবারক লাভ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩০)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৪)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইত্তিবা বা অনুসরণ করার ক্ষেত্রে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের কোন মেছাল নেই
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (২৯)
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












