সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
, ২৬ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৯ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৮ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২৪ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সম্পাদকীয়
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল, মে, জুন); ৪টি মাসের নামকরণ হয়েছে রোমান শব্দ থেকে (সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর, ডিসেম্বর); আর ২টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দুই রোমান শাসকের স্মরণে (জুলাই, আগস্ট)। পাশাপাশি গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জিকার নাম দ্বারা দেব-দেবীর নাম এবং বিজাতীয় শব্দের ও বিধর্মী ব্যক্তিত্বের স্মরণ করা হয়। নাঊযুবিল্লাহ!
উল্লেখ্য, খ্রিস্টান ধর্মযাজক পোপ গ্রেগরির নামে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার হয়েছে, যা মুসলমানগণের জন্য অনুসরণ করা হারাম এবং এর ব্যবহার পরিত্যাজ্য। এর অনুসরণে কল্যাণ নেই; বরং অকল্যাণ রয়েছে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা কাফির-মুশরিক তথা ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকদেরকে অনুসরণ অনুকরণ করো না। ”
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের অনুসরণ করবে, সে ব্যক্তি তাদেরই দলভুক্ত বলে গণ্য হবে। ”
এক্ষেত্রে মুসলমান গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করলে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের হুকুম মুতাবিক গযবী ও জাহান্নামী হয়ে পড়তে হবে। নাউযুবিল্লাহ!
প্রসঙ্গত, এই ভয়াবহ অবস্থা থেকে উদ্ধারের জন্য রহমতুল্লিল আলামীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কায়িম-মাক্বাম যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক দোয়া এবং পৃষ্ঠপোষকতায় উনার খাছ আওলাদ, আওলাদে রসূল, কুতুবুল আলম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সঙ্গে গভীর নিসবতের কারণে মহিমান্বিত তাক্বউইম (দিন গণনা পদ্ধতি) রচনা করেন। এই বর্ষপঞ্জি রচনার ফলে মুসলমানগণ কাফিরদের গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জি অনুসরণ না করে বরং এই মুবারক বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করে পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের পূর্ণ অনুসরণ করতে পারবেন। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, এই সৌর বছর গণনা পদ্ধতি পৃথিবীর কোনো ক্যালেন্ডারের অনুকরণে তৈরি না করে বরং খাছ খোদায়ী মদদে ইলহাম-ইলকার মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশের বছর ১১ হিজরী এবং সে বছরের পবিত্র ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসের ১ম দিন থেকে এই আত-তাক্বউইমুশ শামসী- উনার ০ বছর ১ম মাস ১ম দিন শুরু হয়েছে। (জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ৮ জুন ৬৩২ ঈসায়ী। )
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সুমহান ১২ই শরীফ ইছনাইনিল আযীম শরীফে (সোমবার) পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। ফলে শামসী তাক্বউইম শুরু করা হয়েছে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের বৎসর মুবারক থেকে এবং এই তাক্বউইম-এর ১ম বৎসরের ১২ তারিখ হচ্ছে- মুবারক ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ, ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার)। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
এই তাক্বউইম-এর মাসের নামকরণ করা হয়েছে আরবী পদ্ধতি অনুযায়ী। যেমন, আরবীতে প্রথমকে বলা হয় আউওয়াল। এভাবে ১ম মাস থেকে ১২তম মাস পর্যন্ত নামকরণ করা হয়েছে- “আউওয়াল, ছানী, ছালিছ, রবি’, খামিস, সাদিস, সাবি’, ছামিন, তাসি, আ’শির, হাদি আ’শির এবং ছানী আ’শির” এভাবে।
আরবী মাসের প্রতিটি দিনের নামানুসারেই দিনের নামকরণ হয়েছে। যথা: ইছনাইনিল আযীম (সোমবার), ছুলাছা (মঙ্গলবার), আরবিয়া (বুধবার), খামীস (বৃহস্পতিবার), জুমুয়াহ (জুমুয়াবার), সাব্ত (শনিবার), আহাদ (রোববার)
প্রতিটি বিজোড়তম মাস ৩০ দিনে এবং জোড়তম মাসগুলো ৩১ দিনে শুধু ব্যতিক্রম হবে ১২তম মাস। কিন্তু ৪ দ্বারা বিভাজ্য সালগুলোতে ৩১ দিনে হবে। তবে ১২৮ দ্বারা বিভাজ্য সালগুলো ব্যতীত। পৃথিবীর অসম ঘূর্ণনের ফলে বছর শেষে সময়ের যে বিচ্যুতি দেখা যায় তা ০.২ সেকেন্ডেরও কম।
অতিরিক্ত একদিন বছরের শেষে যোগ হওয়ায় পরিবর্তন লক্ষণীয় নয় (যা চার বছর পর পর করা হয়)। কেননা নতুন বছর শুরু হয়ে যায়।
বলার অপেক্ষা রাখে না যেহেতু এ তাক্বউইম-এ কাফিরদের অনুসরণ হয় না, বরং মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের স্মরণ হয়। ফলে মুসলমানগণ রহমত, বরকত, সাকীনা লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ!
মুসলমানদের অনেক আমল যেহেতু সূর্যের সাথে; আর এক্ষেত্রে সৌর সন যেহেতু ইবাদতে সহায়ক; ফলে এমন একটি সৌর সন ব্যবহার করা উচিত যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণ হয়। আর এক্ষেত্রে ‘আত তাক্বউইমুশ শামসী’ ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
মূলত দ্বীন ইসলামে বিশ্বাসী মুসলমানদের উচিত ‘আত-ত্বাকউইমুশ শামসী’র অনুসরণ ও প্রচার-প্রসার করা। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে “তোমরা একটি পবিত্র আয়াত শরীফ হলেও পৌঁছিয়ে দিও”।
পাশাপাশি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “যে মানুষের শুকরিয়া আদায় করে না, সে মহান আল্লাহ পাক উনার শুকরিয়া আদায় করে না”। সেক্ষেত্রে খলীফাতুল উমাম, আল মানছুর সাইয়্যিদুনা হযরত শাহযাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার কর্তৃক আত-তাক্বউইমুশ শামসী প্রণীত হওয়ার ফলে সমস্ত উম্মাহ উনার শুকরিয়া আদায় করতে হবে এবং উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযিলত বর্ননা করতে হবে। উনার সুমহান তাজদীদ মুবারক আত-তাক্বউইমুশ শামসী সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে হবে ও সে অনুযায়ী সৌর বর্ষ গণনা করতে হবে। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
মূলত, এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের অনুভূতি ও প্রজ্ঞা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত তথা মুবারক ফয়েয, তাওয়াজ্জুহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচিতে ব্যয় বাড়লেও সুবিধার বাইরে ৭১ ভাগ দরিদ্র জনগোষ্ঠী। দারিদ্রের যাঁতাকল থেকে জনগণকে বের করে না আনলে দেশ ধীরে ধীরে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হোটেল-রেস্তোরাঁয় দেদারসে বিক্রি হচ্ছে মরা মুরগি। দেখার কেউ নেই।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
কথিত ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলের চেয়েও উর্ধ্বমূখী বর্তমান বাজার দর। বাজার নিয়ন্ত্রণে উপদেষ্টা সরকারের ব্যর্থতা জনগণকে সংক্ষুব্ধ করছে। এক্ষুনি এর উপশম না হলে ছাত্র জনতার বিপ্লব চরম ব্যর্থ বলে প্রতিপন্ন হবে। আবার ছাত্র জনতা মাঠে নামবে ইনশাআল্লাহ।
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দুরাবস্থায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তারা অন্যসব সরকারের মত বর্তমান উপদেষ্টারাও গুরুত্ব দিচ্ছে না
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই রবীউছ ছানী শরীফ আজ।
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শিশুদের খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা মূলতঃ এদেশের শিশু মৃত্যু বাড়িয়ে ও প্রতিবন্ধি তৈরি করে মুসলিম জনসংখ্যার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র সরকারী বেসরকারী পর্যায়ে যুৎপতভাবে এ বিষয়ে সচেতন ও সক্রিয় হতে হবে ইনশাআল্লাহ
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
তথাকথিত ইসলামী ব্যাংকগুলো আদৌ ইসলামী নয়। সুদবিহীন ব্যাংক নয়। দ্বীনদার, পরহেজগার মুসলমানের জন্য সুদবিহীন ইসলামী ব্যাংকের সুবিধা ও সেবা নিশ্চিত করতে হবে।
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ বরকতময় পবিত্র ৫ই রবীউছ ছানী শরীফ। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস সুবহানাল্লাহ!
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ বরকতময় পবিত্র ৫ই রবীউছ ছানী শরীফ। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস সুবহানাল্লাহ!
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ বরকতময় পবিত্র ৫ই রবীউছ ছানী শরীফ। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস সুবহানাল্লাহ!
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ বরকতময় পবিত্র ৫ই রবীউছ ছানী শরীফ। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস সুবহানাল্লাহ!
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ বরকতময় পবিত্র ৫ই রবীউছ ছানী শরীফ। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস সুবহানাল্লাহ!
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)