সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় জীবনী মুবারক আল হাদিয়্যাতুল ইলাহিয়্যাহ ফী সীরাতি হাবীব ওয়া মাহবূবিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (পর্ব- ৮৩)
, ০৮ জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০২ সাদিস, ১৩৯৩ শামসী সন , ৩১ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রি:, ১৫ কার্তিক, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬০তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ২০তম বছর, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ৭ম ও ৮ম বছর):
* ৭ম হিজরী শরীফ সম্মানিত যিলক্বদ শরীফ মাসে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত ‘উমরাতুল কাযা আদায় করার জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নেন এবং তা আদায় করেন। সুবহানাল্লাহ!
* আর ৭ম হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৬ই যিলক্বদ শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত ইহ্রাম মুবারক অবস্থায় লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছালিছাহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ-এ গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ!
* ৮ম হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৮ই মুহাররমুল হারাম শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ ইশরাক্বের ওয়াক্তে আন নূরুল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত খইরু ওয়া আফযালু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেন। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬১তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ২১তম বছর, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ৮ম ও ৯ম বছর):
সম্মানিত মুতার জিহাদ মুবারক: ৮ম হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত জুমাদাল ঊলা শরীফ মাসে মুতার জিহাদ মুবারক সংঘটিত হন। সুহানাল্লাহ! জর্ডানের বাল্ক্বা এলাকার নিকটবর্তী মু’তাহ্ নামক স্থানে এই জিহাদ সংঘটিত হওয়ার কারণে এই জিহাদ উনাকে ‘সম্মানিত মুতার জিহাদ মুবারক’ বলা হয়। সুবহানাল্লাহ! মুসলিম সৈন্য সংখ্যা ছিলেন মাত্র ৩ হাজার আর খ্রিষ্টানদের সৈন্য সংখ্যা ছিলো ২ লাখ বা তার চেয়ে বেশি। সম্মানিত মুসলমান উনাদের ৩ জন সেনাপতিসহ মোট ১২ জন সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। আর অপরদিকে হাজার হাজার কাফির কচুকাটা হয়ে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হয়। সুবহানাল্লাহ! পরিশেষে যে সমস্ত কাফির জীবিত ছিলো, তারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের ভয়ে পালিয়ে যেয়ে কোনো রকমে প্রাণে বাঁচে। মুসলমান উনারা বেমেছাল কামিয়াবী হাছিল করেন এবং কাফিররা পরাজিত ও লাঞ্ছিত হয়। হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, ‘সম্মানিত মুতার জিহাদ মুবারক উনার দিন আমার হাত মুবারক-এ ৯টি তরবারী ভেঙ্গেছে। এরপর আমার হাত মুবারক-এ একটি ইয়ামেনী ছোট তরবারী অবশিষ্ট ছিলো। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, মুছান্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ্)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয়: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৭ই রমাদ্বান শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় হন। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ৮ম হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১০ই রমাদ্বান শরীফ সম্মানিত ছলাতুল আছর উনার পর ১০ হাজার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের এক বিশাল সৈন্যবাহিনী নিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার উদ্দেশ্যে রওয়ানা মুবারক দেন। পথে আরো ২ হাজার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা সংযুক্ত হন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ থেকে ৩৫ মাইল দূরে ‘মাররুায যাহরান’ নামক স্থানে পৌঁছে শিবির স্থাপন করা হয়। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নির্দেশ মুবারক দেন যে, ‘প্রত্যেকেই যেন আলাদা আলাদাভাবে মশালে আগুন জ্বালিয়ে হাতে হাতে নিয়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকেন। ’ তৎক্ষণাৎ নির্দেশ মুবারক সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্মভাবে বাস্তবায়ন করা হয়। এটা ছিলেন একখানা বিশেষ হিকমত মুবারক। সুবহানাল্লাহ! মুশরিকরা এ বিষয়ে একেবারেই বে-খবর ছিলো। তারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার বাইরে বেরিয়ে প্রজ্জ্বলিত অগ্নি দেখে পেরেশান হয়ে পড়ে। মরু উপত্যকা ছুবহে ছাদিক্বের শুভ প্রভাতের সাথে সাথে আযান ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠে। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা ঘুম থেকে উঠে ফজরের নামায জামায়াতে আদায় করেন। নামাযান্তে রওয়ানার আদেশ মুবারক করা হয়। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আজ মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে মর্যাদা দান করবেন। আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে গিলাফ পরানো হবে। ’।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার অধিবাসীদেরকে নিরাপত্তা মুবারক প্রদান করে ঘোষণা মুবারক দেন, “যে ব্যক্তি হযরত আবূ সুফিয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বাড়িতে আশ্রয় নিবে, সে নিরাপত্তা লাভ করবে। যে ব্যক্তি আত্মসমর্পণ করবে, সে নিরাপত্তা লাভ করবে। যে ব্যক্তি নিজ নিজ বাড়িতে অবস্থান করবে, সে নিরাপত্তা লাভ করবে। যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদে হারাম শরীফ অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ উনার মধ্যে আশ্রয় নিবে, সেও নিরাপত্তা লাভ করবে। ’ সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার অধিবাসীদের প্রতি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আজ তোমাদের প্রতি কোনো অভিযোগ নেই; যাও তোমরা সবাই মুক্ত-স্বাধীন। ” সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৭ই রমাদ্বান শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় সূচিত হন। সেই সময় পর্যন্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ উনার ভিতরে ৩৬০টি মূর্তি ছিলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেগুলো ভেঙে ফেলার নির্দেশ মুবারক দেন এবং তিনি নিজেও মূর্তি ভাঙার কাজে শরীক হন ও নি¤েœাক্ত সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ তিলাওয়াত মুবারক করতে থাকেন, “সত্য এসেছেন এবং মিথ্যা দূরীভূত হয়েছে। নিশ্চয়ই মিথ্যা দূরীভূত হওয়ারই যোগ্য। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা বনী ইসরাইল শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৮১)
তারপর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন ও পবিত্র করা হয় এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ভিতরে প্রবেশ করে নামায আদায় করেন। এরপর তিনি সম্মানিত ও পবিত্র হাজরে আসওয়াদ চুম্বন মুবারক করার মাধ্যমে বরকত দান করেন এবং ইহরাম বাঁধা ব্যতীত তাকবীর, তাহলীল, হামদ, যিকির ইত্যাদি পাঠ করার মাধ্যমে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ তাওয়াফ করেন। অতঃপর তিনি বিভিন্ন স্থানের মূর্তিপূজার কেন্দ্র ও মন্দিরগুলো ধ্বংস করে দেয়ার জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক দেন। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক পালিত হয়। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ থেকে প্রতিমা পূজা বিদায় নেয়। এরপর দলে দলে লোক ইসলাম গ্রহণ করতে থাকেন। অল্প সময়ের মধ্যে সারা আরবময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সাড়া পড়ে যায়। সুবহানাল্লাহ!
* সম্মানিত শাওওয়াল শরীফ মাসে হুনায়েনের সম্মানিত জিহাদ মুবারক সংঘটিত হন। সুবহানাল্লাহ!
* মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ্ শরীফ ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ!
* সম্মানিত যাকাত ফরয করা হয়। সুবহানাল্লাহ!
* তাহ্রীম: ৮ম হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাসে তাহ্রীমের ঘটনা সংঘটিত হন। অর্থাৎ সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাহ্রীম শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত বেমেছাল শান মুবারক সুস্পষ্ট করে দেন। সুবহানাল্লাহ!
* ঈলা: ৮ম হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার ৩০ তারীখ ইয়াওমুল জুমু‘আহ্ শরীফ জুমু‘আর নামায উনার পর থেকে ৯ম হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র মুর্হরামুল হারাম শরীফ উনার ২৯ তারীখ পর্যন্ত এক মাস মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক উনার কারণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একাকী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করেন। যাকে ঈলা বলা হয়ে থাকে। তবে পরবর্তীতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা মহান আল্লাহ পাক তিনি ঈলার জন্য ৪ মাস নির্ধারণ করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
* তাখীর: ৮ম হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার ৩০ তারীখ ইয়াওমুল জুমু‘আহ্ শরীফ জুমু‘আর নামায উনার পর থেকে ৯ম হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র মুহররামুল হারাম শরীফ উনার ২৯ তারীখ পর্যন্ত এক মাস মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক উনার কারণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একাকী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করেন। এক মাস অতিবাহিত হওয়ার পর ১লা ছফর শরীফে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের নিকট মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নেন। তারপর তাখীরের সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই মুনাফিক্বদের চূ-চেরা, ক্বিলও ক্বালের জবাব দিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হরযত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত বেমেছাল শান মুবারক উনার বহিঃপ্রকাশ মুবারক ঘটান। সুবহানাল্লাহ!
* ৯ম হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই ছফর শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার) সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবরক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ মহাসম্মানিত জান্নাতুল বাক্বী শরীফ উনার মধ্যে অবস্থিত। সুবহানাল্লাহ!
* ৯ম হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) ইয়াওমুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার) সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আস সাদিস আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম মুহ্সিন আলাইহিস সালাম) তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মানহানীকারীদের যুগে যুগে ভয়াবহ পরিণতি (৩০)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৫)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তিনজন উনাদের মুহব্বত ফরয করে দিয়েছেন-
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মেহমানদারী করার মাধ্যমে উদযাপনে শাফায়াত মুবারক লাভ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩০)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৪)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইত্তিবা বা অনুসরণ করার ক্ষেত্রে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের কোন মেছাল নেই
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (২৯)
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৩)
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মাওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (২)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












