নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সকলের জন্য সর্বাবস্থায় অনুসরণীয়। কাজেই, নামায-কালাম, ইবাদত-বন্দেগী, ওযূ-গোসল, তায়াম্মুম, ইস্তিঞ্জা, ব্যবসা-বাণিজ্য, বাজার-সদাইসহ যাবতীয় বিষয়ে তিনি অনুসরণীয়। উনাকেই সব বিষয়ে অনুসরণ করতে হবে। এ ব্যাপারে কোন লজ্জাবোধ করা যাবে না এবং হীনমন্যতায় ভোগা যাবে না। আজকে, আমাদের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে, “ইস্তিঞ্জার মাসয়ালা-মাসায়িল ও ইস্তিঞ্জার পর ঢিলা কুলুখ ব্যবহার করা খাছ সুন্নত মুবারক” এ সম্পর্কে।
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ বাকি অংশ পড়ুন...
ঝগড়া-বিবাদ খুবই ন্যাক্কারজনক ও খারাপ কাজ। নিজের হক্ব ও অধিকার রক্ষা ও লাভের জন্য ন্যায় পন্থায় বিবাদ করা দুরস্ত থাকলেও বিবাদ পরিহার করে চলা সর্বাবস্থায়ই উত্তম। ঝগড়া-বিবাদ করলে কথায় কথায় অশ্লীল, গালিগালাজ ও কটুবাক্য এসে যায় এবং মনের ভিতরে ঘৃণা বিদ্বেষের সৃষ্টি হয়। যার কারণে ভয়াবহ পরিণামেরও সম্মুখীন হতে হয়।
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَاِنْ طَائِفَتَانِ مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ اقْتَتَلُوا فَاَصْلِحُوْا بَيْنَهُمَا ۖ فَاِنْ بَغَتْ اِحْدَاهُـمَا عَلَى الْاُخْرٰى فَقَاتِلُوا الَّتِيْ تَبْغِيْ حَتّٰى تَفِيْءَ اِلٰى اَمْرِ اللهِ ۚ فَاِنْ فَاءَتْ فَاَصْلِحُ বাকি অংশ পড়ুন...
মরদূদ দরবেশ বালয়াম বিন বাউরা তিনশত বছর ইবাদত করেছিলো। চোখ বন্ধ করলে সিদরাতুল মুনতাহা থেকে তাহ তাছ্ছারা পর্যন্ত সবকিছু দেখতে পেতো। তার সমস্ত দোয়া কবুল করা হতো। কিন্তু হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সাথে বেয়াদবী করার কারণে ৩০০ বছর পর সেও গোমরাহ হয়ে গেলো। তার সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ الَّذِي آتَيْنَاهُ آيَاتِنَا فَانسَلَخَ مِنْهَا فَأَتْبَعَهُ الشَّيْطَانُ فَكَانَ مِنَ الْغَاوِينَ
অর্থ: আর আপনি তাদের নিকট বর্ণনা করুন, সে লোকের অবস্থা, যাকে আমি নিজের নিদর্শনসমূহ দান করেছিলাম, অথচ সে তা পরিহার করে বেরিয়ে গেছে। আর ত বাকি অংশ পড়ুন...
প্রিয় আম্মা হুজুর
প্রিয় আম্মা হুজুর
আধারী যুগের অবসানে আসেন আম্মাজী
জাহেলী জুলমতি খরা বিনাসেন আম্মাজী
যামানা সংস্কারে রোব প্রকাশেন আম্মাজী
দিশারী হয়ে আবার মুচকি হাসেন আম্মাজী
মাদানী সিলসিলাতে নূর বিকাশেন আম্মাজী
সালিকের অন্তরে সর্বদা ভাসেন আম্মাজী
নিছবতি কোহে তূর
প্রিয় আম্মা হুজুর
নূরে কুবরায়ী নূর
প্রিয় আম্মা হুজুর
প্রিয় আম্মা হুজুর
প্রিয় আম্মা হুজুর
প্রিয় আম্মা হুজুর
প্রিয় আম্মা হুজুর
মমতায় মহিয়ান
মালিকায়ে দো’জাহান
মুবারক মহাশান
মুমতাজে মারহাবান
মুহতাজে আশিকান
দিন শরাবান তহুর
প্রিয় আম্মা হুজুর...
সাইয়্য বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘নিশ্চয়ই পবিত্র ছলাত বা নামায মু’মিনদের উপর ফরয নির্দিষ্ট সময়ে’।
পবিত্র ছলাত বা নামায সম্মানিত শরীয়ত উনার একটি বুনিয়াদী ফরয ইবাদত। সুবহানাল্লাহ! যা ইহকালে গুনাহখতা ক্ষমা করার ও পরকালে জান্নাত অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ রেযামন্দি বা সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করার একটি অন্যতম মাধ্যম।
তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলা সকলের জন্যই ফরযে আইন হচ্ছে- যথাযথভাবে পাঁচ ওয়াক্ত পবিত্র ছল বাকি অংশ পড়ুন...
তাইয়াম্মুমের জরুরী মাসায়িল
১. মাটিতে কোনো নাজাসাত পতিত হয়ে তা যদি শুকিয়ে যায় এবং দুর্গন্ধও চলে যায়, তবে উক্ত মাটি পাক এবং তার উপর নামায পড়া জায়িয হবে। কিন্তু সেই মাটি দ্বারা তাইয়াম্মুম জায়িয হবে না।
২. যদি কোনো স্থানে কাদা বা ভিজা মাটি ব্যতীত অন্য কোনো জিনিস না পাওয়া যায়, তবে তা কাপড়ে বা শরীরে মেখে, শুকানোর পর উক্ত মাটি দ্বারা তাইয়াম্মুম করাই উত্তম যদিও কাদা মাটি দ্বারা তাইয়াম্মুম জায়িয রয়েছে।
আর যদি নামাযের ওয়াক্ত ফউত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তবে কাদা মাটি দ্বারাই তাইয়াম্মুম করে নামায আদায় করতে হবে, নামায ক্বাযা করা যাবে না।
৩. বন্ বাকি অংশ পড়ুন...
অত্র দশখানা পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করা হলো এতে কি বলা হয়েছে? মুসলমানরা কি শিখলো। এজন্য বিভিন্ন কিতাবাদিতে দেখা যায়, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের নাম মুবারক কিতাবের শেষে নামকাওয়াস্তে লেখা হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! উনাদের শান-মান মানুষ উপলব্ধি করতে পারেনি। কাজেই উনাদের শান-মান বেমেছাল যা জিন-ইনসানের চিন্তা-ফিকিরের উর্র্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ! আর যারা উনাদের শান-মান নিয়ে চু-চেরা, কীল-কাল করবে সে কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী হবে এবং সে সৃষ্টির সবচেয়ে নিকৃষ্ট হবে। নাঊযুবিল্লাহ!
আখাছ্ছুল খাছ আহলে বাইতে রসূলিল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
সেটাই বলা হয়েছে যে, আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করো। যাঁরা আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করবে তারা প্রকৃতপক্ষে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনারই ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করলো। সেটাই কিতাবে এসেছে, বিশিষ্ট বুযুর্গ হযরত মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন-
ہر کے خواہد ہمنشینی باخدا +گو ناشیند در حضور اولیاء
অর্থ : যদি কোনো ব্যক্তি চায় খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে উঠা-বসা করতে, তাহলে সে যেন খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীগণ উনাদের সাথে উঠা-বসা করে। সুবহ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَبـِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَغِمَ اَنْفُ رَجُلٍ ذُكِرْتُ عِنْدَهٗ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَىَّ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ওই ব্যক্তি ধ্বংস হোক, যার সম্মুখে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক উচ্চারণ করা হলো, অথচ সে আমার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
- Pre
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- 7
- 8
- 9
- 10
- 11
- 12
- 13
- 14
- 15
- 16
- 17
- 18
- 19
- 20
- 21
- 22
- 23
- 24
- 25
- 26
- 27
- 28
- 29
- 30
- 31
- 32
- 33
- 34
- 35
- 36
- 37
- 38
- 39
- 40
- 41
- 42
- 43
- 44
- 45
- 46
- 47
- 48
- 49
- 50
- 51
- 52
- 53
- 54
- 55
- 56
- 57
- 58
- 59
- 60
- 61
- 62
- 63
- 64
- 65
- 66
- 67
- 68
- 69
- 70
- 71
- 72
- 73
- 74
- 75
- 76
- 77
- 78
- 79
- 80
- 81
- 82
- 83
- 84
- 85
- 86
- 87
- 88
- 89
- 90
- 91
- 92
- 93
- 94
- 95
- 96
- 97
- 98
- 99
- 100
- 101
- 102
- 103
- 104
- 105
- 106
- 107
- 108
- 109
- 110
- 111
- 112
- 113
- 114
- 115
- 116
- 117
- 118
- 119
- 120
- 121
- 122
- 123
- 124
- 125
- 126
- 127
- 128
- 129
- 130
- 131
- 132
- 133
- Next












