পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আশার আলাইহাস সালাম তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন বনু হিলাল গোত্রে, উনার সম্মানিত পিতা উনার নাম মুবারক হযরত হারিছ বিন হাযান আলাইহিস সালাম, সম্মানিতা মাতা উনার নাম মুবারক হযরত হিন্দা বিনতে আওফ আলাইহাস সালাম। (তাবাক্বাত, আনসাবুল আশরাফ)
উনার পূর্ব নাম মুবারক ছিল র্বারা। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এই নাম মুবারক পরিবর্তন করে হযরত মায়মুনা আলাইহাস সালাম রাখেন। তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ আপনারা অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তারা (অন্য লোকেরা) ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারে তাহলে তারা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক
হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ছিলেন শুরুর দিকে সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণকারী হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। তিনি তখন উম্মে আম্মার বিনতে সিবা’ খুজাইয়্যাহ্-এর অধীনে ছিলেন। সে যখন জানতে পারলো যে, তিনি সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছেন, তখন উনাকে সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম থেকে ফিরানোর জন্য সে উনার উপর কঠিন যুলুম-নির্যাতন চালাতে লাগলো। সে লোহা গরম করে উনার মাথা ম বাকি অংশ পড়ুন...
শাতিম রাজপাল:
১৯২৯ সালের ৩১ অক্টোবর গাজী ইলমুদ্দীনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। তিনি এখন গাজী থেকে শহীদের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। মিয়ানওয়ালিতে উনাকে দাফন করা হয় যদিও মুসলমানগণ উনার লাশকে লাহোরে দাফন করতে চেয়েছিলেন। ব্রিটিশ বেনিয়ারা ভয় পেয়েছিলো যে, এটা একধরনের উত্তেজনা তৈরি করবে যা হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা তৈরি করতে পারে। আল্লামা মুহম্মদ ইকবাল এবং মিয়া আবদুল আযীয লাশ লাহোরে নিয়ে যাওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলেন।
এরপর তার দেহ কবর থেকে ১৫ দিন পর তুলে আনা হয়। কিন্তু লাশে কোনো পচন ধরেনি; বরং চাঁদের আলোর ন্যায় জ্বলজ্বল করছিলো। দুই বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ভূমিকম্পের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিল্ডিং কোড কেউ মানে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) নয়াপল্টনে আয়োজিত দোয়া ও মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ভূমিদস্যুরা ঢাকা শহরের খাল-বিল ও নদী ধ্বংস করেছে। অনুমোদন না নিয়ে যে যেভাবে পারছে, তলার পর তলা উঠিয়ে দালান তৈরি করছে। কিন্তু সেদিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কোনো নজর নেই।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, যারা খাল ও নদী ধ্বংস করে, সেই ভূমিদস্যুরাই আবার রাজনৈতিক দলের নেতা হ বাকি অংশ পড়ুন...
অভিযোগ উঠেছে, অন্য সব খাতের চেয়ে টেলিখাতে অনেক বেশী সংস্কার করা হয়েছে বিদেশীদের স্বার্থ পূরণের জন্য।
দেশে টেলিখাত তথা ইন্টারনেট সেবাদাতাদের সংখ্যা প্রায় তিন হাজার। এতে কর্মসংস্থান প্রায় দশ লাখ লোকের। তাদের উপর নির্ভরশীলের সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। বাজার ৫০ হাজার কোটি টাকার।
এই ৫০ লাখের জীবিকা নষ্ট করে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার টেলিখাতের বাজার বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার নীল নকশা গ্রোথিত হয়েছে- প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে।
তবে এটি শুধু বিদেশীদের হাতে সোনালী সমৃদ্ধিই তুলে দেয়াই নয়;
পাশাপাশি দ্বীন ইসলাম নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
জিয়াউদ্দিন এম চৌধুরী ১৯৮১ সালের ৩০ মে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হত্যাকা-ের সময় চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ছিলেন। জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী জিয়াউদ্দিন এম চৌধুরী বলেছেন, জিয়াউর রহমান হত্যাকা- ছিল একটি গভীর ষড়যন্ত্রের ফসল। এটি ছিল একটি পরিকল্পিত হত্যাকা-।
৪৪ বছর আগের জিয়া হত্যাকা- সম্পর্কে এ কথা বলেন জিয়াউদ্দিন এম চৌধুরী।
জিয়াউদ্দিন বলেন, সেদিন (১৯৮১ সালের ৩০ মে) ভোরবেলায় সার্কিট হাউসে গিয়ে সবকিছু দেখে এসে খোঁজ করছিলাম প্রেসিডেন্টের লাশ কোথায় কীভাবে নিয়ে যাওয়া হবে। হঠাৎ জানতে পারলাম লাশ সা বাকি অংশ পড়ুন...
আমেরিকা শুধু সামরিক ঘাটি স্থাপনের জন্যই নয়
বঙ্গোপসাগরের তেল-গ্যাসের পাশাপাশি
দ্বীপগুলোর দুর্লভ খনিজ লুণ্ঠনের জন্যও মরিয়া হয়ে উঠছে।
আমেরিকার ছোবল ও লুটতরাজ এবং
বাংলাদেশকে বিপর্যস্থ ও বাংলাদেশ থেকে
ইসলামী চেতনা উঠিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্রের কারণে
আমেরিকার বিরুদ্ধে জিহাদী প্রস্তুতি গ্রহণ করার জন্য
আলেম সমাজ থেকে দ্বীনদার মুসলমান দিন দিন জেগে উঠছেন ইনশাআল্লাহ।
চীনের ওপর নজরদারির জন্যই যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত মালাক্কা প্রণালীর নিয়ন্ত্রণ রাখতে চায় এবং সেজন্যই যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের মধ্যকার জোট কোয়াড গঠন ক বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...












