নিজস্ব সংবাদদাতা:
পঞ্চদশ শতকের সুলতানি আমলের শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যকীর্তি ষাটগম্বুজ মসজিদ এখন অস্তিত্ব সংকটে। মসজিদের মোট ১০টি মিহরাব দক্ষিণে ৫টি, উত্তরে ৪টি এবং মাঝের প্রধান মিহরাব- দ্রুতগতিতে ক্ষয়ে পড়ছে।
বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, জরুরি ভিত্তিতে সংরক্ষণ কাজ শুরু না হলে মিহরাবগুলো যে কোনো সময় ধসে পড়তে পারে, এতে পুরো স্থাপনাটির মূল কাঠামো হুমকির মুখে পড়বে।
চুনসুরকি, পোড়ামাটির ইট ও বেলে পাথরের সমন্বয়ে নির্মিত এ স্থাপনাটির নিচের অংশে নোনা পানি শুকিয়ে জমছে লবণের স্ফটিক। এসব স্ফটিক ইট-পাথরের বন্ধন দুর্বল করছে দ্রুত। দেয়ালে দেখা যাচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
উত্তর কুয়েতের সুবিয়া এলাকার ঐতিহাসিক বাহরা-১ প্রতœতাত্ত্বিক স্থানে মিলেছে যুগান্তকারী আবিষ্কার। জাতীয় সংস্কৃতি, শিল্প ও পত্র পরিষদ (এনসিসিএএল) জানায়-এ স্থানে পাওয়া গেছে ৭,৭০০ বছরেরও বেশি পুরনো ২০টির বেশি প্রাচীন ভাটি এবং বহু দুষ্প্রাপ্য নিদর্শন, যা আরব উপদ্বীপের প্রাচীন জীবনযাত্রার ওপর নতুন আলোকপাত করছে।
সাম্প্রতিক খননে বেরিয়ে এসেছে ডানাওয়ালা পেঁচার অর্ধেক মডেল, স্থানীয়ভাবে জন্মানো প্রায় ৭,৫০০ বছর পুরনো বার্লির অবশেষ, ভাঙা মৃৎপাত্র, ছোট আকৃতির মানবমাথার মডেল, প্রাচীন জাহাজের মডেল এবং খাদ্য প্রস্তুতির মাটির পাত্রসহ বেশ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত ইসলামী সভ্যতায় হাসপাতাল বা বিমারিস্তান তৈরি মুসলমানদের অনন্য কীর্তি। স্থায়ী হাসপাতালের পাশাপাশি অস্থায়ী হাসপাতাল নির্মাণেও মুসলমানরা নজীর সৃষ্টি করেছিলেন।
তবে অস্থায়ী হাসপাতাল নির্মাণ সর্বপ্রথম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নির্দেশ মুবারকে খন্দকের যুদ্ধের সময় তৈরি করা হয়েছিলো। সেই বিশেষ অস্থায়ী হাসপাতালের নাম ছিলো ‘খিমাতু রুফাইদা’। আজকের পৃথিবীর ভ্রাম্যমাণ হাসপাতাল ও চিকিৎসার ধারণাটি এখান থেকেই মানুষ নিয়েছে।
পরবর্তীতে হযরত খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম বাকি অংশ পড়ুন...
প্রায় ৬ শ বছরের পুরানো মাচাইন জামে মসজিদটি কালের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে। মসজিদটি ‘মাচাই মসজিদ ও মাজার’ নামেও পরিচিত। ত্রি-গম্বুজ বিশিষ্ট ও আকর্ষণীয় শিল্পমন্ডিত এই মসজিদটি দেশের অন্যতম পুরাকীর্তির একটি।
শিলালিপি অনুযায়ী, মসজিদটি ১৫০১ সালে হোসেন শাহ্ কর্তৃক নির্মিত হয়েছিলো।
মসজিদটির অবস্থান মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলায় মাচাইন গ্রামে।
জেলা সদর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে মূল অংশের ওপর রয়েছে তিনটি গম্বুজ। মূল অংশের উত্তর ও দক্ষিণ পাশের গম্বুজের চেয়ে মাঝের গম্বুজটি একটু বড়। মসজিদটির মূল অংশের ওপর রয়েছে নিখুঁত খাঁজকাটা ক বাকি অংশ পড়ুন...
হারিয়ে যাচ্ছে আভিজাত্যের ঐতিহাসিক ঘোড়ার গাড়ি। এক সময় ঘোড়া বা ঘোড়ার গাড়িতে কেবল রাজা-জমিদাররাই চড়তে পারতো। এটি ছিলো মূলত ধনাঢ্য পরিবারের মানুষের বাহন। এ প্রজন্মের কেউ বাস্তবে রাজা-বা রাজকুমারকে ঘোড়ায় চড়ে ছুটে চলার দৃশ্য দেখেনি। ঘোড়ায় চড়ে যুদ্ধে যাওয়ার দৃশ্য বাস্তবে এ প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা না দেখলেও, কিছু ঘোড়ার গাড়ির আধুনিক সংস্করণ এখনো দেখা যায়। ডিজেল-তেল মবিলের গাড়ির আধিক্যে হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী সেই সুন্নতি বাহন ঘোড়ার গাড়ি।
ইতিহাস:
জানা যায় ১৮৩০ সালে পুরান ঢাকায় সর্বপ্রথম ঘোড়ার গাড়ির প্রচলন শুরু হয়। এই বাহনটি ছি বাকি অংশ পড়ুন...
ইহুদীদের দুরভিসন্ধি এবং সহযোগীতায় আমেরিকা একের পর এক মুসলিম দেশ দখল করে,
যুদ্ধ লাগায়, ঘাটি বানায়,
সরকার পরিবর্তন করে, গৃহযুদ্ধ ঘটায়,
সব বরবাদ করে দেয়।
বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আর ৯৮ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠীর ইসলাম পালন ওদের গাত্রদাহের কারণ হয়ে উঠেছে।
মুসলমানদের জন্য বড় আতঙ্ক, বড় শত্রু আমেরিকা।
আমেরিকার লোলুপ দৃষ্টি এখন বাংলাদেশে।
বাংলাদেশের বিরল খনিজ লুট, নারিকেল দ্বীপ দখল, করিডোর, পার্বত্য চট্টগ্রাম নেওয়াতেই আমিরেকা ক্ষান্ত হবে না।
আমেরিকা চায় গৃহযুদ্ধের বাংলাদেশ।
টুকরা টুকরা বাংলাদেশ, ব্যর্থ বাংলাদেশ।
আমেরিকা চায় ৯৮ ভাগ জন বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
ঠোঁট কেটে রান্না করা লোয়া:
জন্ম ইংল্যান্ডে। ১ম দিকে ছিলো পকেটমার। এরপর চুরিসহ অনেক অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। তারপর আমেরিকায় এসে ১৭২২ সালে একটি দস্যু দলের নেতৃত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে নৌদস্যু হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে লোয়া। গোড়ার দিকে পোর্ট রোজওয়েতে নোঙর তোলা ১৩টি মাছ ধরার জাহাজ লুট করে লোয়ার দল। বিভিন্ন জাহাজ লুট করার পর বন্দিদের ঠোঁট কেটে রান্না করে তাদের সেটা খেতে বাধ্য করতো লোয়ার।
দস্যুদের মানচিত্র তৈরিকারী টমাস টিউ:
‘পাইরেট রাউন্ড’ নামে পরিচিত নৌদস্যুদের মানচিত্রটি তৈরি করে টমাস। পরে হেনরি এভারি এবং উইলিয়াম কিডের মতো বাকি অংশ পড়ুন...
(গত পর্বের পর)
শুভ:
বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম কিডনি তৈরি করেন বাংলাদেশের বিজ্ঞানী শুভ। এটি চিকিৎসাবিজ্ঞানে অসামান্য কীর্তি। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার সহযোগী অধ্যাপক শুভ তার সহকর্মীদের নিয়ে কৃত্রিম কিডনি তৈরির কাজ শুরু করেন। চলতি দশকের গোড়ার দিকে দলটি ঘোষণা দেয়, তারা কৃত্রিম কিডনি তৈরি করে তা অন্য প্রাণীর দেহে প্রতিস্থাপন করে সফল হয়েছেন। বর্তমানে কৃত্রিম কিডনি মানবদেহে প্রতিস্থাপনের কাজ চলছে।
বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ আমলে ঢাকার প্রথম পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা ছিলো ওয়ারি। পাকিস্তান আমলে তৈরি হয় ধানমন্ডি। এর আগে জায়গাটি পরিচিত ছিলো ‘ধানমন্ডাইয়ের মাঠ’ নামে।
ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুনের ঢাকার স্মৃতি-৩ বই থেকে জানা যায়, ধানমন্ডাইয়ের মাঠ ছিলো ধু ধু মাঠ। মাঠ ঘিরে ছিলো ফুটবল ক্লাব। কলকাতা থেকে ফুটবল দল এলে এখানে বড় আসরের আয়োজন করা হতো।
দেশভাগের পর সি অ্যান্ড বি অধিগ্রহণ করে ধানমন্ডাই মাঠের প্রায় ৫০০ একর জমি। ঐতিহাসিকদের মতে, ‘ধানমন্ডাই’ নাম থেকেই ধানমন্ডি নামটি এসেছে। ধানমন্ডাই মানে ধানের আড়ৎ। প্রবীণরা বলেন, একসময় এখানে ধানের ক্ষেতও বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার গাজা শহরের তুফফা এলাকার একটি পুরোনো মসজিদে বোমা হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। ১৩ শতকের শেষ দিকে মসজিদটি তৈরি করা হয়। গত ১৬ সেপ্টেম্বর হামলা চালিয়ে মসজিদটির মিনার পুরোপুরি ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে।
বার্তাসংস্থা টিআরটি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মামলুকরা ছিলো মিশরের ১২ শতকের শাসক। ১৩ শতকের শেষদিকে মিশরের শাসক মামলুকরা মসজিদটি তৈরি করেছিলেন। শেখ আব্দুল্লাহ আল আয়বাকির নামানুসারে এর নাম রাখা হয়েছিলো আয়বাকি মসজিদ। এটি গাজায় আয়বাকি মসজিদ নামে পরিচিত ছিলো। গাজার মান বাকি অংশ পড়ুন...
মোগল আমলের অন্যতম পুরাকীর্তি বিবিচিনি শাহী মসজিদ। উপকূলীয় জেলা বরগুনার বেতাগী উপজেলা থেকে মহাসড়ক ধরে উত্তর দিকে ১০ কিলোমিটার গেলেই বিবিচিনি গ্রাম। সেখানেই সবুজের সমারোহের মধ্যে উঁচু এক টিলার ওপর মাথা উচুঁ করে দাঁড়িয়ে আছে মসজিদটি।
কথিত আছে এই মসজিদকে ঘিরে উপকূলীয় বাংলায় ইসলাম প্রচার শুরু হয়। প্রায় ৩৫০ বছরের পুরানো এই স্থাপনা আকারে বড় না হলেও স্থাপত্য শৈলীতে বেশ রাজসিক হওয়ায় মসজিদটি দেখে মুগ্ধ হন সবাই। তাই দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে এখানে ছুটে আসেন পর্যটকরা। এই মসজিদ ঘিরে রয়েছে অনেক অলৌকিক ঘটনাও।
ইতিহাস ও স্থানীয়দ বাকি অংশ পড়ুন...












