ইবাদত বন্দেগী:
বর্ণিত আছে যে, একবার (ওয়াদী সিবা’ অর্থাৎ বন্যজন্তুর উপত্যকা) নামে একটি উপত্যকায় হযরত আমির বিন আবদিল ক্বায়েস রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অবতরণ করেন। উপত্যকার অন্য এক পাশে হযরত হামামা রহমতুল্লাহি আলাইহি নামে একজন হাবশী আবিদ (দরবেশ) ছিলেন। এক পাশে হযরত আমির রহমতুল্লাহি আলাইহি নামায পড়তেন, অন্য পাশে হযরত হামামা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনিও নামায পড়তেন। এইভাবে চল্লিশ দিন ও চল্লিশ রাত্র উনারা সেখানে ছিলেন, কিন্তু একজন অপরের নিকট যেতেন না। উনারা এই দীর্ঘ সময়ের মধ্যে শুধু ফরয নামাযের সময় জামায়াতে নামায পড়ার জন্য একত্র হত বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
হযরত উওয়াইস আল-ক্বারানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম ও সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাদের সাক্ষাত ও আলোচনা সীরতের কিতাবসমূহে একাধিক বর্ণনাকারী বর্ণনা করেছেন। বিশিষ্ট ওলীআল্লাহ হযরত শায়েখ ফরীদুদ্দীন আত্তার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত তাযকিরাতুল আওলিয়া কিতাবে এই ঘটনার বর্ণনা এভাবে দেয়া হয়েছে-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের অনেক পরে বাকি অংশ পড়ুন...












