সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব জন ফষ্টার ডালেস বলেছিলো, ‘কোন জাতিকে ধ্বংস করতে হ’লে, আগে সে জাতির সংষ্কৃতিকে ধ্বংস করে দাও’। বর্তমানে বাংলাদেশে যেভাবে অপসংষ্কৃতির চর্চা শুরু
হয়েছে, তাতে মার্কিনীদের সে এজেন্ডাই বাস্তবায়িত হচ্ছে।
এইডস (অওউঝ) রোগে আক্রান্ত হলে যেমন কোন রোগীর বাঁচার আশা থাকে না, তেমনি অপসংষ্কৃতির আগ্রাসনে কোন জাতি আক্রান্ত হলে সে জাতির অপমৃত্যু হতে বেশী সময় লাগে না। তাই সাংষ্কৃতিক আগ্রাসন হচ্ছে ‘এইডস’-এর মত মরণব্যাধি, যার স্বাভাবিক পরিণতি অবধারিত মৃত্যু। কোন মুসলমান এই অপসংষ্কৃতির আগ্রাসনের শিকার হলে প্রথমে বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, ‘বেশ জিজ্ঞেস করো কি মাসআলা। ’ সে ছাত্র বললো, ‘হুযূর! আমরা সাধারণতঃ জানি সাপ যদি মানুষকে কামড় দেয় তাহলে মানুষ মারা যায়। কিন্তু আজকে আমরা যা দেখলাম তা বিপরীত। আপনি যখন দর্স দিচ্ছিলেন, তখন সাপটা আপনাকে একে একে সাতবার কামড় দিল। আপনার কিছুই হলো না, শেষ পর্যন্ত সাপটা নিজেই মরে গেল। তার কি কারণ?’ হযরত ইমাম আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, “দেখ! তুমি যা বলছ তা সত্যই। সাপটা এসেছিল আমাকে কামড় দিয়ে তার বিষ আমার শরীরে প্রবেশ করাতে কিন্তু একে একে সে ছয়বার আমাকে কামড় দিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা দুঃসময় কাটিয়ে উঠে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি। এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলার সার্বিক প্রচেষ্টায় আমাদের ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
গতকাল ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল এক বিবৃতিতে এ কথা বলেছেন।
গণতন্ত্রের চর্চা অব্যাহত থাকলে কোনো স্বৈরশক্তিই মাথাচাড়া দিতে পারে না উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, গণতন্ত্র এমন একটি শাসনব্যবস্থা, যেখানে জনগণ সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগে অংশ নিতে পারে। গণতন্ত্রে জনগণের ইচ্ছাকে গুরুত্বপূর্ণ বাকি অংশ পড়ুন...
উতাইবার ভয়াবহ পরিণতি:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মালঊন উতাইবার এই নিকৃষ্ট আচরণে চরম অসন্তুষ্ট হন এবং তার বিরুদ্ধে বদদোয়া করেন-
اَمَا اِنِّـىْ اَسْأَلُ اللهَ اَنْ يُّـسَـلِّـطَ عَلَيْكَ كَلْبًا مِّنْ كِلَابِه
অর্থাৎ সাবধান! নিশ্চয়ই আমি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দোয়া করছি, তিনি যেন উনার কুকুরসমূহ থেকে একটি কুকুরকে তোর উপর গালিব বা প্রবল করে দেন। সুবহানাল্লাহ!
এর কিছুদিন পর সে কুরাইশদের একটি বানিজ্য কাফেলার সাথে সিরিয়ায় ব্যবসার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে পথিমধ্যে একস্থানে রাত যাপনের জন্য তাঁবু খাটায়। যেই স বাকি অংশ পড়ুন...
(১৫) হযরত আবু আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনুল হুসাইন তারুগান্দী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একদিন পবিত্র মক্কা শরীফ উনার এক বাজারে গিয়েছিলেন। তিনি গিয়ে দেখলেন, এক বৃদ্ধ এক ক্রীতদাসীকে বিক্রি করার জন্য দাঁড়িয়ে আছে। ক্রীতদাসীর শরীরের রং ফ্যাকাসে হয়ে গেছে, শরীর ভীষণ রোগা ও দূর্বল, কিন্তু চেহারা বেশ নূরানী।
বৃদ্ধ লোকটি বলছে, সে ২০ দীনারের অধিক মূল্যে এই বাঁদীকে বিক্রি করবে এবং তার দোষ-ত্রুটির জন্য তাকে ফেরত দেয়া যাবে না। তখন হযরত আবু আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনুল হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বৃদ্ধের কাছে গিয়ে বাঁদীর দোষ-ত্রুটি সম্বন্ধে জ বাকি অংশ পড়ুন...
(১৩) হযরত আবুল খায়ের আকতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এক সময় লেবাননের পাহাড়ে থাকতেন। একদিন সেই দেশের বাদশাহ এসে ঐ পাহাড়ের সকল ফকীরকে একটি করে দীনার দিলেন। হযরত আবুল খায়ের আকতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনিও দীনার গ্রহণ করলেন। কিন্তু তিনি সঙ্গে সঙ্গে উনার এক সঙ্গীর কোলে দীনারটি ফেলে দিলেন। অতঃপর তিনি উনার সঙ্গীসহ মাল-সামানা নিয়ে শহরের দিকে রওয়ানা হলেন। ঘটনাক্রমে তাড়াহুড়ার মধ্যে তিনি বিনা অজুতে পবিত্র কুরআন শরীফ উঠিয়ে নিজের সঙ্গে নিলেন।
উনারা যখন একটি বাজারের সামনে এলেন তখন দেখলেন যে, একদল লোক কিছু চোরের খোঁজ করছে। লোকজন সূফীদের বাকি অংশ পড়ুন...
কৃষক সম্প্রদায় ধান ও অন্যান্য শস্যাদি উৎপন্নের সাথে সাথে নীলচাষও করতে বাধ্য হতো। এই নীলচাষের প্রচলন এদেশে বহু আগে থেকেই ছিলো। সপ্তদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি ভারত থেকে নীল রং সর্বপ্রথম ইউরোপে রপ্তানি হয়। ব্রিটিশরা তাদের আমেরিকান ও পশ্চিম ভারতীয় উপনিবেশগুলিতে নীলচাষের ব্যবস্থা করে। এগুলি তাদের হাতছাড়া হয়ে যাবার পর বাংলা প্রধান নীল সরবরাহকারী দেশে পরিণত হয়।
১৮০৫ সালে বাংলায় নীলচাষের পরিমাণ ছিলো ৬৪,৮০৩ মণ এবং ১৮৪৩ সালে তার পরিমাণ হয়ে পড়ে দ্বিগুণ। বাংলা, বিহার এবং বিশেষ করে ঢাকা, ফরিদপুর, রাজশাহী, পাবনা, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ প্রভৃ বাকি অংশ পড়ুন...
১৮৪৪ সালের Calcutta Reviewতে যে তথ্য প্রকাশিত হয় তাতে বলা হয়। এক ডজন জমিদারীর মধ্যে, যাদের জমিদারীর পরিধি ছিলো একটি করে জেলার সমান, মাত্র দু’টি পূর্বতন জমিদারদের দখলে রয়ে যায় এবং অবশিষ্ট হস্তগত হয় প্রাচীন জমি দখলদারদের নিম্নকর্মচারীর বংশধরদের। এভাবে বাংলার সর্বত্র এক নতুন জমিদার শ্রেণীর পত্তন হয়, যারা হয়ে পড়েছিলো নতুন বিদেশী প্রভুদের একান্ত অনুগত ও বিশ্বাসভাজন।
হান্টার তার The Indian Mussalmans গ্রন্থে বলে, যেসব হিন্দু কর আদায়কারীগণ ঐ সময় পর্যন্ত নিম্নপদের চাকুরীতে নিযুক্ত ছিলো, নয়া ব্যবস্থার বদৌলতে তারা জমিদার শ্রেণীতে উন্নীত হয়। নয়া ব্যবস্থ বাকি অংশ পড়ুন...












