End User Agreement) নামক একটি চুক্তিতে স্পষ্ট করে বলা থাকে, যুদ্ধবিমান কিভাবে, কোথায় এবং কাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যাবে, তা নির্ধারণ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
এরপর আসে আইটি এআর নামক আরেকটি বিধিনিষেধ, যা শুধু অস্ত্র বিক্রির নিয়ন্ত্রণই করে না, বরং প্রতিটি যন্ত্রাংশ, সফটওয়্যার কোড এবং আপগ্রেড প্রক্রিয়াতেও যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী দখলদারি নিশ্চিত করে।
পাকিস্তানের বোঝা আমেরিকার এফ-১৬, আমেরিকান শর্ত অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেনি ভারতের বিরুদ্ধে
আমেরিকান যুদ্ধ বিমান কিনে ব্যবহার করতে পারেনি ইরান, ইন্দোনেশিয়াসহ অন্যান্য দেশও
ইচ্ছামতো যখন তখন যে ক বাকি অংশ পড়ুন...
বালাকোটের জিহাদ ও হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শাহাদাত মুবারক:
স্মরণ থাকা জরুরী যে, সিদুঁর যুদ্ধে এই মুনাফিক সর্দারদের মধ্যে ইয়ার মুহম্মদ খানের প্ররোচনাতেই হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খাদ্যে বিষ মিশ্রিত করা হয়েছিলো। তাদের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে সেখানে শত শত মুজাহিদদের অকাতরে প্রাণ দিতে হয়েছিলো। তারও একমাত্র কারণ ছিলো এই পাঠান মুনাফিক সর্দারগণ। আর ধোঁকাবাজ সুলতান নজফ খানের কারসাজিতেই শের সিংহ তার বাহিনীসহ বালাকোটে এসে পৌঁছে। নতুবা কোন অবস্থাতেই বালাকোটে মুজা বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান সময়ে ইলমে তাছাউফের তরীক্বাসমূহে চারখানা তরীক্বা অত্যধিক প্রসিদ্ধি লাভ করেছে। চারখানা তরীক্বাই কেবল বর্তমান সময়ে হক্বের উপর দায়িম-কায়িম অর্থাৎ ফায়িয-তাওয়াজ্জুহতে ভরপুর রয়েছে। ক্বাদিরিয়া তরীক্বা, চীশতিয়া তরীক্বা, নকশবন্দিয়ায়ে মুজাদ্দিদিয়া তরীক্বা এবং মুহম্মদিয়া তরীক্বা।
তবে মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি এই সকল তরীক্বা উনাদের সর্দার তরীকায়ে উম্মীয়্যাহ জারি করেছেন। (তিনি এই তরীকার সবক দিয়ে থাকেন। ) তিনি এই তরীক্বা উনার ইমাম।
গাউছুল আ’যম, হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্ বাকি অংশ পড়ুন...
বালাকোটের জিহাদ ও হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শাহাদাত মুবারক:
হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শাহাদত মুবারক লাভ ও বালাকোটের জিহাদের আলোচনা করার আগে উনার আরো একটি আশ্চর্য ও বিস্ময়কর বড় কারামত মুবারকের আলোচনা না করলে এই সুওয়ালটির দীর্ঘ জবাবই যেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। আর তা হচ্ছে- একবার উনার কিছু খাছ খলীফা ও মুরীদান উনাকে অত্যন্ত আদবের সহিত জিজ্ঞাসা করলো, ‘হুযূর! এই ভারত বর্ষের লোকেরা হচ্ছে, পীর ও মাজার ভক্ত। এদেশে এমন বহু অশিক্ষিত, আনপড়, বিদ্য়াতী, ভন্ড, ফকীর আছে যারা পবিত্র কু বাকি অংশ পড়ুন...
হিন্দুস্থানের বড় বড় আলিম-উলামা উনাদের বাইয়াত গ্রহণ:
যখন আলিম কুল শিরোমনি, হযরত মাওলানা আব্দুল হাই রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট বাইয়াত হলেন, তখন দিল্লীতে একটা সাড়া পড়ে গেলো। কেউ বললো, আপনি এত বড় আলেম হওয়ার পরেও উনার নিকট বাইয়াত হওয়ার কি দরকার ছিলো?
জবাবে তিনি বলেন, আমি হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট বাইয়াত হয়ে উনার পিছনে মুক্তাদী হিসেবে দু’রাকাত নামায পড়েছি। ঐ দু’রাকাত নামাযে আমার যা কিছু হাছিল হয়েছে তা সারা জীবনেও হয়নি। ঐ দু’রাকায়াত নামা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হজ্জ পালন ও সম্মানিত রওজা শরীফ যিয়ারত মুবারক:
১২৩৬ হিজরী মোতাবেক, ইংরেজী ১৮২১ সালে হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এক বিশাল কাফেলাসহ পবিত্র হজ্জ পালনের জন্য হারামাইন শরীফের উদ্দেশ্যে গৃহ ত্যাগ করেন। পথের বিভিন্ন জায়গা যেমন ইলাহাবাদ, বেনারস, মির্জাপুর, চুনারগড়, গাজীপুর, দানাপুর, ফুলওয়ার শরীফ, আজিমাবাদ, কলিকাতা, তিব্বত প্রভৃতি জায়গা হতে উনার নিকট হাজার হাজার লোক এসে বাইয়াত হয়ে উনার কাফেলায় শরীক হয়। ১৮২২ সালের ১৬ই মে তিনি পবিত্র হারাম শরীফে প্রবেশ করেন। এই সময় পবিত্র হারামাইন শরীফের আলিম-উলামাগ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দীর মুজাদ্দিদ:
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَن حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِنَّ اللَّهَ يَبْعَثُ لِهَذِهِ الأُمَّةِ عَلَى رَأْسِ كُلِّ مِائَةِ سَنَةٍ مَنْ يُجَدِّدُ لَهَا دِينَهَا"
অর্থ: নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এই উম্মতের জন্য প্রত্যেক শতাব্দীর শুরুতে এমন একজন ব্যক্তিকে প্রেরণ করেন, যিনি উনার যামানায় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সংস্কার করেন। ” (আবু দাউদ শরীফ)
এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ব্যাখ্যায় আল্লামা রুহুল আমীন বশি বাকি অংশ পড়ুন...
উনার কতিপয় কারামত মুবারক:
(৯)
“তাওয়ারিখে আযীবা” কিতাবের ২৪ পৃষ্ঠায় ও “কারামতে আহমদী” কিতাবের ৫৬ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, হিন্দুস্থানে যে সময় দুর্ভিক্ষের জন্য মানুষ নিজেদের সন্তানদেরকে বিক্রয় করতে বাধ্য হতো সেই সময় হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে শতাধিক লোক প্রতিদিন সন্ধ্যায় খাবার খেতো। উনার খাদ্য ভান্ডারের জিম্মাদার মৌলভী মুহম্মদ ইউসুফ সাহেবের প্রতি তিনি আদেশ মুবারক করেছিলেন, সকল লোকের জন্য একই প্রকার খাদ্য প্রস্তুত হবে আর খাদ্য প্রস্তুত হলে বড় বড় ডেকচিতে রেখে চাদর দিয়ে যেন ঢেকে রাখা হয়। তারপর হ বাকি অংশ পড়ুন...
উনার কতিপয় কারামত মুবারক:
(৬)
“তাওয়ারীখে আযীবা” কিতাবের ৫০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, একবার হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি “কুএল” নামক স্থানে ছিলেন। এমতাবস্থায় আকবর আলী খাঁ নামক একজন লোক উনাকে শহীদ করার ইচ্ছায় অস্ত্রসহ সেখানে উপস্থিত হলো। হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ইলহাম কর্তৃক অবগত হয়ে উনার মুরীদদেরকে বললেন, ‘এমন নামধারী এক ব্যক্তি আমার নিকট আসতেছে তাকে ভিতরে আসতে বাধা দিও না।’ একটু পরে সেই অস্ত্রধারী লোকটি উনার সামনে এসে বসে গেলো এবং বললো, ‘আপনার নিকট আমার কিছু জিজ্ঞাসা কর বাকি অংশ পড়ুন...
উনার কতিপয় কারামত মুবারক:
(৩)
“কারামতে আহমদী” কিতাবের ৪৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হজ্জে যাওয়ার সময় সমুদ্রের মধ্যে স্টিমারে মিষ্টি পানি শেষ হয়ে গিয়েছিলো। জাহাজের পরিচালকরা তা হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে অবগত করলে তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দোয়া করতে বসে গেলেন। দোয়া করার সময় উনার নিকট ইল্হাম হলো যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি এই স্থানের সমুদ্রের পানি মিষ্টি করে দিয়েছেন। যে পরিমাণ পানি ইচ্ছা হয় জাহাজে পূর্ণ করে নেয়া যাবে। তখন তিনি জাহাজের পরিচালকদ বাকি অংশ পড়ুন...
উনার কতিপয় কারামত মুবারক:
(১)
“তাওয়ারীখে আযীবা” কিতাবের ২০/২১ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, এক সময় হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার হুজরা শরীফে শোয়া অবস্থায় চিন্তা করতেছিলেন, না জানি এই যামানার কুতুবুল আকতাব (গাউছ) কে? তখন তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট উক্ত কুতুবুল আকতাবের যিয়ারতের জন্য আরজু করলেন। এই দোয়া করা মাত্র তা কবুল হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি বাতাসকে আদেশ মুবারক দিলেন যে, বিছানাসহ হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে সেই যামানার কুতুবুল আকতাব উনার নিকট পৌঁছে দিতে।
তিনি অনেক দেশ, প বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি ইলমে লাদুন্নী প্রাপ্ত মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ ওলী ছিলেন:
একবার পরীক্ষা করার জন্য তিনজন আলিম হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে নির্জনে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফের তাফসীর জিজ্ঞাসা করলেন। তিনি পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফের তাফসীর এমন সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করলেন যে, উক্ত তিনজন আলিম আশ্চর্য হয়ে গেলেন এবং শেষ পর্যন্ত উনার নিকট ক্ষমা চেয়ে মুরীদ হয়ে গেলেন। “তাওয়ারিখে আজিবার” ৩৮ পৃষ্ঠায় একথা উল্লেখ আছে।
“সাওয়ানেহ আহমদী, সীরাতে সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ ১ম খন্ড, “তাওয়ারীখে আযীবা” কিতাবের ৯-১০ পৃষ্ঠায় বর্ণিত আছে, “ বাকি অংশ পড়ুন...












