মুসলিম ভারতের টাকায় হয়েছে ইংল্যান্ডের শিল্পায়ন- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজয়, আরো উপনিবেশ স্থাপন সহ আরো সব সমৃদ্ধি
বিপরীত দিকে মুসলিম ভারতকে করেছে ধনী থেকে দরিদ্র
আজকে পাকিস্তান থেকে যদি বাংলাদেশ ক্ষতিপূরণ দাবী করতে পারে
একইভাবে বৃটিশ থেকেও বাংলাদেশ লক্ষ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবী করতে পারে
কারণ মুসলিম ভারতের মূল অংশই পাচার হয়েছে বাংলাদেশ থেকে
(১ম পর্ব)
লুটের টাকায় চার বার মুড়ে ফেলা যেত লন্ডন শহরকে! ভারত থেকে প্রায় ৬৫ লক্ষ কোটি ডলার লুট করে ব্রিটেন।
পরাধীন ভারত থেকে কত টাকা লুট করে ব্রিটিশ শাসকেরা? চলতি বছরের (পড়ুন ২০২৫) সাধার বাকি অংশ পড়ুন...
শাতিম রাজপাল:
পরদিন সকালে (৬ এপ্রিল ১৯২৯ খৃষ্টাব্দ) তারিখে ইলমুদ্দীন ঘর থেকে বের হয়ে বাজারে গিয়ে কামারের দোকান থেকে এক রুপি মূল্যের একটি ছুরি ক্রয় করে নেন! এবং যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করার মাধ্যমে ছুরিটিকে জামার ভিতরে লুকিয়ে ফেলেন! কাঠমিস্ত্রি হওয়ার সুবাদে ছুরি-কাঁচির ব্যাপারে ভালো ধারনা ছিলো ইলমুদ্দীনের। ছুরি কেনার পর থেকেই মনের মধ্যে এক অস্থিরতা অনুভব করতে থাকেন এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলার উপক্রম হয়। তৎক্ষণাৎ তিনি হাসপাতাল রোডে পৌঁছান! আনারকলি হাসপাতাল রোডে ইশরত পাবলিশিং হাউজ এর সামনেই মালউন রাজপালের পাঠাগার ছিল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
গণতন্ত্রকে সংহত রাখার আহ¦ান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলার জন্য বিভিন্ন রকম চক্রান্ত চলছে।
গতকাল জুমুয়াবার বিপ্লব ও সংহতি দিবসে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা শেষে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। তাহলেই এ দিবসের মূল্যায়ন নিশ্চিত হবে।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক ব্যবস্থাসহ বহু বিষয়ে আমূল সংস্কার আনেন জিয়াউর রহমান।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আধিপত্ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন তারেক রহমান। গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) এক পোস্টে তিনি দেশবাসীর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।
তারেক রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর সিপাহী-জনতার বিপ্লবকে শুধু মোড় পরিবর্তনকারী ঘটনাই নয়, বরং আধিপত্যবাদ বিরোধী জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অভ্যুদয়ের সূচনা হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা পায়।
'১৯৭৫ সালের এই দিনে দেশপ্রেমে উদ্দীপ্ত হয়ে সিপাহী-জনতা রাজপথে নেমে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সৃষ্টি থেকেই জামাতের কর্মকা- নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। এমনকি তারা আগামীতেও জনবিচ্ছিন্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য হারুনুর রশিদ। সম্প্রতি একটি টক শোতে হাজির হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
জামাতের বিতর্কিত ইতিহাস টেনে তিনি বলেন, জামাতের সৃষ্টি থেকেই তাদের কর্মকা- নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে।
৪৭-এ তারা পাকিস্তান সৃষ্টির বিপক্ষে ছিলো। অভিন্ন ভারতের পক্ষে ছিলো। পাকিস্তানের স্বাধীন মুসলিম আলাদা জাতিগোষ্ঠীর স্বাধীন দেশ তৈরির পক্ষে ছিলো না। বাংলাদেশ স্বাধীনত বাকি অংশ পড়ুন...
আজকে পাকিস্তান থেকে যদি বাংলাদেশ ক্ষতিপূরণ দাবী করতে পারে
একইভাবে বৃটিশ থেকেও বাংলাদেশ লক্ষ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবী করতে পারে
কারণ মুসলিম ভারতের মূল অংশই পাচার হয়েছে বাংলাদেশ থেকে
(১ম পর্ব)
লুটের টাকায় চার বার মুড়ে ফেলা যেত লন্ডন শহরকে! ভারত থেকে প্রায় ৬৫ লক্ষ কোটি ডলার লুট করে ব্রিটেন।
পরাধীন ভারত থেকে কত টাকা লুট করেন ব্রিটিশ শাসকেরা? চলতি বছরের (পড়ুন ২০২৫) সাধারণতন্ত্র দিবসের (২৬ জানুয়ারি) মুখে সেই তথ্য প্রকাশ্যে আনল ‘অক্সফ্যাম ইন্টারন্যাশনাল’। তাদের দাবি, এ দেশ থেকে নিয়ে যাওয়া সম্পদের একটা বড় অংশ গিয়েছিল মাত্র ১০ শতাং বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাস অনুযায়ী, এ অঞ্চলে সভ্য জাতি ছিলো মুসলমানগণ। যে কারণে ব্রিটিশরা পলাশীর যুদ্ধে ক্ষমতা দখলের পরও এ অঞ্চলে ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা ও বিচার ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিলো। ব্রিটিশদের আমলেও এ অঞ্চলের বিচারব্যবস্থার ভিত্তি ছিলো শরীয়াহ আইন। এ প্রসঙ্গে গবেষক ড. ওয়াকিল আহমদ তার ‘বাংলার মুসলিম বুদ্ধিজীবী’ বইয়ের ১০৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন-
“হযরত আওরঙ্গজেব রহমতুল্লাহি আলাইহি যে শরীয়তী আইন প্রবর্তন করেন যার ফল “ফতোয়া ই আলমগীরী” নামক বিধানপুস্তক, সাধারণত তারই অনুসরণে বিচার ও শাসন ব্যবস্থা ১৭৯০ সাল পর্যন্ত কোম্পানী অব্যাহত রাখে। ফৌজদ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
পাক ভারত উপমহাদেশেও খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। খলীফা ছিলেন সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি।
সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সমধিক পরিচিতি, সুখ্যাতি, অবদান এ উপমহাদেশে বুনিয়া বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
প্রতিদিনের ন্যায় পবিত্র সুন্নতী জামে মসজিদে অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার সম্মানে অনন্তকালব্যাপী মাহফিল মুবারক ও ৯০ দিনব্যাপী বিশেষ মাহফিল মুবারক অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৭ই মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৭ হিজরী সাইয়্যিদুনা মামদুহ হযরত মুরশিদ কিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বাদ ইশা কুল কায়িনাতের সকলের উদ্দেশ্যে বিশেষ নছীহত মুবারক করেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলতানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আজকে ৬ষ্ঠ দিনতো হয়ে গেলো। সামনে থেকে প্রতিযোগিতার তালিমে মজলিশে তাশাহুদ শরীফ, দুয়া মাছুরা, দরুদ শরী বাকি অংশ পড়ুন...
সিপাহী বিদ্রোহের বিপ্লবীদের স্মৃতিচিহ্ন ধারণ করে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা বাহাদুর শাহ পার্কের আশেপাশেই রয়েছে প্রাচীন শহর ঢাকার নানান নিদর্শন। ঢাকার প্রথম পেট্রোল পাম্পের অদূরে চোখে পড়বে পুরোনো লালচে পানির ট্যাংক। দেখতে সুউচ্চ বিশালাকার! বাহাদুর শাহ পার্কে কোলাহল আর পেট্রোল পাম্পে দীর্ঘ গাড়ির সারির দেখা মিললেও, পুরোনো সেই পানির ট্যাংক এখন পরিত্যক্ত। সবুজ আগাছায় ছেয়ে আছে পানিঘরটি। পানিঘরে কি পানি মিলবে? না। থাকার কথাও নয়। প্রায় ১৫০ বছরের পুরোনো এই পানিঘর বা ট্যাংক যে নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে টিকে আছে, সেটাই-বা কম কি বাকি অংশ পড়ুন...
১৯১০ সালে ডিএসপি শামসুল আলমকে হত্যা করা হয়। বোমাবাজির ঘটনা তো নিত্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিলো। হিন্দু দেবতাদের নামে এসব হত্যাকান্ড উৎসর্গীকৃত হতো। এছাড়া প্রশিক্ষিত যুবক বাহিনী ব্যাপক দস্যুবৃত্তিতে জড়িয়ে পড়ে। হিন্দু ধর্মের পুনর্জাগরণের উদাত্ত আহবান সম্বলিত সাহিত্য ও প্রচার পুস্তিকাসমূহ বিতরণ করা হতো মহোৎসাহে। ‘স্বদেশী’ আন্দোলনের জন্য শপথ গ্রহণ করানো হতো কালী মন্দির প্রাঙ্গণে।
১৯০৮ সালের ৩০ মে কলকাতার ‘যুগ্মান্তর’ পত্রিকা হিন্দুদের এ সকল কর্মকান্ডকে সমর্থন করে চরম উস্কানিমূলক এক নিবন্ধে উল্লেখ করে: “মা জননী পিপাসা বাকি অংশ পড়ুন...
পলাশীর আম্রকাননে ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে বাংলার স্বাধীনতা সূর্য অস্তমিত হয়। এরপর শতাব্দীব্যাপী স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার আন্দোলন অব্যাহত থাকে। ১৭৫৭-১৮০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই আন্দোলন ছিলো মূলতঃ ফকীর ও সন্নাসীদের নেতৃত্বে পরিচালিত। ফকীর নেতা মজনু শাহ এসব বিদ্রোহের কেন্দ্রীয় চরিত্রে ছিলেন। হযরত শাহ ওয়ালীউল্লাহ মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার চিন্তা-চেতনা এসব আন্দোলনে উৎসাহ যোগায়।
হযরত শাহ আব্দুল আযীয মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি (১৭৪৬-১৮২৩ খ্রিস্টাব্দ) উনার ভারতকে ‘দারুল-হারব’ ঘোষণার মধ্য দিয়ে এই আন্দোলন বাকি অংশ পড়ুন...












