হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের যুগ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত চলে আসা প্রতিষ্ঠিত এবং সর্বজনস্বীকৃত একটি ইবাদত হচ্ছে, পবিত্র ছলাতুল জুমুয়াহ উনার পূর্বের ৪ রাকায়াত নামায বা ‘ক্বাবলাল জুমুয়াহ’; যা সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। এটা মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারাই সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত।
কিন্তু বাতিলপন্থিরা এই পবিত্র নামায নিয়ে অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ, মিথ্যা, বানোয়াট, বিভ্রান্ত্রিকর ও গোমরাহীমূলক বক্তব্য দেয়। তারা প্রচার করছে- ‘জুমুয়ার আগে বিধিবদ্ধ কোন সুন্নত নামায নেই, এর কোনো দলীল নেই। এমনকি তাদের মধ্যে বাকি অংশ পড়ুন...
অধিক ইবাদত করেছো বলেও অহংকার করো না। কারণ, ইবলিস ৬ লক্ষ বছর ইবাদত-বন্দেগী করেছিলো। ভেবে দেখো তার কি পরিণতি হয়েছিলো। অধিক ইলিম শিক্ষা করেছো বলেও অহংকার-গর্বে ফেটে পড়ো না। কেননা বালয়াম বিন বাউরা এতো ইলিম শিক্ষা করেছিলো যে, যুগশ্রেষ্ঠ ১০ হাজার আলিম তার কাছে তা’লীম নিতো। সে ছিলো মুস্তাজাবুদ দাওয়াত। সে যা দোয়া করতো মহান আল্লাহ পাক তিনি তাই কবুল করতেন। ৩০০ বছর সাধনা করে ‘ইসমে আ’যম’ আয়ত্ব করেছিলো। অথচ তার নিন্দায় কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “সে কুকুরের ন্যায়। কুকুরের উপর বোঝা চাপিয়ে দিলে হাঁপাতে থাকে। আর না চ বাকি অংশ পড়ুন...
মুক্বাদ্দিমাহ (ভূমিকা)
اَلْحَمْدُ للهِ رَبِّ الْعَلَمِيْنَ وَالصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ عَلَى سَيِّدِ الْاَنْبِيَاءِ وَالْمُرْسَلِيْنَ وَعَلَى اَهْلِ بَيْتِهِ مُحْىِ سُنَّتِهِ الشَّيْخِ السُّلْطَانِ النَّصِيْرِ اِمَامِ الطَّرِيْقَةِ وَالْاَوْلِيَاءِ الْكَامِلِيْنَ وَاَهْلِ بَيْتِهِ الْكَرِيْمِ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ اَجْمَعِيْنَ. اما بعد-
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
ومَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ
অর্থ: “আমি জ্বীন ও ইনসান জাতিকে একমাত্র আমার মহাসম্মানিত ইবাদত-বন্দেগী করার জন্য সৃষ্টি করেছি। ” (পবিত্র সূরা জারিয়াত শরীফ: ৫৬)
কাজেই, মানব জীবনের প্রধানতম একটি উদ্দেশ্য হলো সম্মানিত ইবাদত করা। আর এই ই বাকি অংশ পড়ুন...
মুক্বাদ্দিমাহ (ভূমিকা)
اَلْحَمْدُ للهِ رَبِّ الْعَلَمِيْنَ وَالصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ عَلَى سَيِّدِ الْاَنْبِيَاءِ وَالْمُرْسَلِيْنَ وَعَلَى اَهْلِ بَيْتِهِ مُحْىِ سُنَّتِهِ الشَّيْخِ السُّلْطَانِ النَّصِيْرِ اِمَامِ الطَّرِيْقَةِ وَالْاَوْلِيَاءِ الْكَامِلِيْنَ وَاَهْلِ بَيْتِهِ الْكَرِيْمِ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ اَجْمَعِيْنَ. اما بعد-
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
ومَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ
অর্থ: “আমি জ্বীন ও ইনসান জাতিকে একমাত্র আমার মহাসম্মানিত ইবাদত-বন্দেগী করার জন্য সৃষ্টি করেছি। ” (পবিত্র সূরা জারিয়াত শরীফ: ৫৬)
কাজেই, মানব জীবনের প্রধানতম একটি উদ্দেশ্য হলো সম্মানিত ইবাদত করা। আর এই ই বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কায়িনাত মাঝে হাজির-নাজির। এ সম্পর্কে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের কি আক্বীদা?
জাওয়াব:
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা ফাতহ্ শরীফ উনার ৯ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
انا ارسلناك شاهدا
অর্থ: ‘নিশ্চয়ই আমি আপনাকে (হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) সাক্ষ্যদানকারী হিসেবে প্রেরণ করেছি। ’
জানা আবশ্যক, যিনি সাক্ষ্য দিবেন উনার জন্য যেরূপ হাযির বা উপস্থিত থাকা শর্ত, তদ্রƒপ নাযির বা দেখাও শর্ত।
কাজেই, বলার অপেক্ষা রাখে ন বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথম সনদ:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
অত্যন্ত ছোট্ট একটি কথা দ্বারা তিনি খুব-ই জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এতে উক্ত রাবীর বর্ণিত কোন বর্ণনা দলীল নয় এটা-ই স্পষ্ট হলো। আর পবিত্র কুরআন শরীফ উনার দ্বারা হালালকৃত উত্তম খাদ্য সম্পর্কে এমন একটা বর্ণনা দলীল হিসেবে কীভাবে আসতে পারে? যা জিহালতী বা মূর্খতা ব্যতীত কিছুই নয়।
এছাড়াও উপরোক্ত সনদের রাবী সাইফ ইবনে মিসকীন সম্পর্কে ‘সিয়ারু আলামীন আন নুবালা’ কিতাবের মধ্যে এই হাদীছের টিকায় এসেছে-
إِنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قال ألبانها شفاء وسمنها دواء، ولحمها داء (١)
অর্থ: “নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...
সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথা বিশেষ ছাড়সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মসূচি গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
দেশের সকল ব্যবসায়ী সংগঠন ও এর সংশ্লিষ্ট সব চেয়ারম্যান এবং সব পরিচালকদের প্রতি উদাত্ত আহবান
মুহতারাম,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ স্বাধীন বলেই আপনারা আজ ব্যবসায়ে এত সুপ্রতিষ্ঠা ও সুরক্ষা এবং সুযোগ ও সফলতা পেয়েছেন। তথা অর্জন করেছেন। যা যালিম পাকীদের আমলে সহজ ও সম্ভব ছিল না। তখন বাঙালি ব্যবসায়ী ও শিল্পোদোক্তাদের প্রতি মারাত্মক বৈষম্যও ব বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৪৩. প্রসঙ্গ : ঈদ ও জুমুয়ার খুৎবায় লাঠি ব্যবহার করা সুন্নত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : তারা বলে থাকে যে, ঈদ ও জুমুয়ার খুৎবা দানকালে লাঠি ব্যবহার করা সুন্নতের খিলাফ বা মাকরূহ। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : ঈদ ও জুমুয়ার খুৎবা দানকালে হাতে লাঠি ব্যবহার করা খাছ সুন্নতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অন্তর্ভুক্ত। কারণ, আবূ দাঊদ শরীফ-এর হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে যে, আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খুৎবা দানকালে হাত মুবারকে লাঠি নিতেন। তাই বিশ্বখ্যাত ও নির্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমি আপনাকে শাহিদ অর্থাৎ হাযির-নাযির হিসেবে প্রেরণ করেছি। ’ সুবহানাল্লাহ! একথা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে, যিনি শাহিদ উনার জন্য যেরূ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়সহ সরকারি অনেক দপ্তর ও সংস্থায় এখনো রাজত্ব করছেন পতিত শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের আস্থাভাজন সুবিধাভোগী কর্মকর্তারা। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর শীর্ষ পদগুলোতে পরিবর্তন হয়েছে সামান্যই।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে হাসিনার নিয়োগকৃত অধিকাংশ কর্মকর্তাই রয়ে গেছেন। তারা জোটবদ্ধ এবং নিজেদের মধ্যে কিছুদিন পরপর গোপন বৈঠকও করেন, যেন তারা সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। এ অবস্থায় সচিবালয়ে শেখ হাসিনার পক্ষে সহসাই ‘আমলা বিদ্রোহ’ এবং নির্বাচন বানচালের আশঙ্কা করছেন অনেকে বাকি অংশ পড়ুন...












