পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـي قَتَادَةَ الأَنْصَارِيِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سُئِلَ عَنْ صَوْمِ الاِثْنَيْنِ فَقَالَ فِيْهِ وُلِدْتُ وَفِيْهِ اُنْزِلَ عَلَىَّ.
অর্থ: “হযরত আবূ ক্বাতাদাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ রোযা মুবারক রাখার ব্যাপারে সুওয়াল মুবারক করা হলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ওই দিন আমি পব বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ক্বওমী মাদরাসার মুখপত্রের জুমাদাল উখরা ১৪৪৬ হিজরী সংখ্যায় এক সুওয়ালের জাওয়াবে বলা হয়েছে, কদমবুছি নিষেধ হওয়ার পক্ষে শরীয়তে কোন নস তথা প্রমাণ নেই। তবে সেজদার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ যেনো না হয়ে যায় সেজন্য সতর্কতা হলো- কদমবুছি থেকে বিরত থাকা।
জাওয়াব (২য় অংশ):
عَنْ حَضْرَتْ بُـرَيْدَةَ رَضِىَ اللهُ تَـعَالٰى عَنْهُ قَالَ فَائْذَنْ لِّى اُقَبِّلُ يَدَيْكَ وَرِجْلَيْكَ فَاَذِنَ لَهٗ اَىْ فِى تَـقْبِيْلِ يَدَيْهِ وَرِجْلَيْهِ فَـقَبَّـلَهُمَا
অথ: হযরত বুরাইদাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, (গাছের সিজদা দেয়ার ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর) আমি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামু বাকি অংশ পড়ুন...
আখাছ্ছুল খাছ আহলে বাইতে রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, মুত্বাহ্হার, মুত্বহহির, আস সাফফাহ, ইমামুল উমাম সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘সেটাই বলে দেয়া হচ্ছে, তোমরা সাবধান থাকো। হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের ব্যাপারে চু-চেরা কীল-কাল করবে না। উনাদের সম্পর্কে চু-চেরা কীল-কাল করলে জাহান্নাম ওয়াজিব হবে। উনাদের সম্পর্কে যারা চু-চেরা কীল-কাল করবে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে হবে, উপযুক্ত বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। বাকি অংশ পড়ুন...
কাট্টা কাফির কা’ব বিন আশরাফকে হত্যা:
হযরত মুহম্মদ ইবনে মাসলামাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এবং হযরত আবূ নায়িলাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি অর্থাৎ উনারা উনাদের সাথে আরো ৩ জন হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে নিয়ে সেখানে গিয়েছিলেন। হযরত মুহম্মদ ইবনে মাসলামাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বাকী হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে আগেই বলে রেখেছিলেন যে,
إِذَا مَا جَاءَ فَإِنِّي قَائِلٌ بِشَعَرِهِ فَأَشَمُّهُ فَإِذَا رَأَيْتُمُونِي اسْتَمْكَنْتُ مِنْ رَأْسِهِ فَدُونَكُمْ فَاضْرِبُوهُ وَقَالَ مَرَّةً ثُمَّ أُشِمُّكُمْ
‘যখন স বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেননি, কোনো কাজ মুবারক করেনন বাকি অংশ পড়ুন...
৭০ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুছাফা মুবারক نُوْرُ التَّبَارُكِ مُبَارَكٌ নূরুত্ তাবারুক মুবারক
৭১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুয়ানাকা মুবারক نُوْرُ النَّظَافَةِ مُبَارَكٌ নূরুন নাযাফাত মুবারক
৭২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র স্পর্শ মুবারক نُوْرُ التَّبَرُّكِ مُبَارَكٌ নূরুত তার্বারুক মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
তাকলীদ তথা অনুসরণ উনার প্রকারভেদ:
তাক্বলীদ তথা অনুসরণ সাধারণত: দুই প্রকার। যথা-
১. التقليد الشرعى আত-তাক্বলীদুশ্ শারয়ী তথা শরীয়ত সমর্থিত অনুসরণ:
পবিত্র কুরআন মাজীদ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমাউল উম্মাহ ও পবিত্র ছহীহ ক্বিয়াস উনাদের দলীল-আদিল্লাহ মুতাবিক ইসলামী শরীয়ত উনার যাবতীয় হুকুম-আহকাম মেনে চলাকে ‘আত-তাকলীদুশ শারয়ী তথা শরীয়ত সমর্থিত অনুসরণ’ বলে। উনাকে ‘তাকলীদুল ইসলাম’, ‘তাকলীদুদ্ দ্বীন’ ও ‘তাকলীদুদ্ দালায়িল আরবায়াহ’ অর্থাৎ দ্বীন ইসলাম উনার চারখানা দলীল উনাদের অনুসরণও বলা হয়ে থাকে।
২. التقليد غير الشرعى আত-তাকলীদু গাইরুশ্ শ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ আপনারা অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তারা (অন্য লোকেরা) ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারে তাহলে তারা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَا كَانَ لِأَهْلِ الْمَدِينَةِ وَمَنْ حَوْلَهُمْ مِنَ الْأَعْرَابِ أَنْ يَتَخَلَّفُوا عَنْ رَسُولِ اللَّهِ وَلَا يَرْغَبُوا بِأَنْفُسِهِمْ عَنْ نَفْسِهِ
অর্থ : আরব, আযম কারো জন্য জায়েয হবে না শাহিদুন নবী, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে পিছিয়ে থাকা এবং উনার থেকে নিজেদেরকে বেশী প্রধান্য দেয়া। (পবিত্র সূরা তওবা : আয়াত শরীফ ১২০)
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে নিজের প বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا جَابِرُ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اِنَّ اللهَ تَعَالـٰى قَدْ خَلَقَ قَبْلَ الْاَشْيَاءِ نُوْرَ نَبِيِّكَ مِنْ نُّوْرِهٖ فَجَعَلَ ذٰلِكَ النُّوْرُ يَدُوْرُ بِالْقُدْرَةِ حَيْثُ شَاءَ اللهُ تَعَالـٰى
অর্র্থ: “হে হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত কিছুর পূর্বে সর্বপ্রথম আপনার যিনি মহাসম্মানিত নবী ও রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূর মুবারক উনাকে তাশরীফ মুবারক নেয়ার ব্যবস্থা ক বাকি অংশ পড়ুন...












