আল ইহসান ডেস্ক:
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী উপজাতি রাজাকারদের কথা আমাদের নতুন প্রজন্ম জানেই না। এ সুযোগে উপজাতি রাজাকাররা এবং তাদের বংশধররা স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারী নানা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে এবং প্রতিনিধি হিসেবে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও পৌঁছে গেছে, যা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জাজনক।
উপজাতি যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের বিচার না করে উল্টো তাদের পুরস্কৃত করে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিনিধি করা, তাদেরকে সরকারী সুযোগ-সুবিধা দেয়া কি দেশের জন্য অপমানের নয়?
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পার্বত্য চট বাকি অংশ পড়ুন...
৭১-এ যারা দেশদ্রোহিতা করেছে, দেশের স্বাধীনতার বিরেধিতা করেছে তাদেরকে তাদের কৃত অপরাধের কারণে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে ও হচ্ছে। দেশবাসী এতে অনেকটাই স্বস্তি পেয়েছে। কিন্তু দেশবাসীর জন্য একটি অস্বস্তি রয়ে গেছে। সেটা হলো- যারা ৭১-এর আগে এদেশ, এ বাংলা ভূমির বিরুদ্ধে ছিলো তাদের বিচার কবে হবে? যারা ইংরেজ লুটেরা দস্যুদের সহযোগিতা করেছিলো, দেশের বিরুদ্ধে কবিতা রচনা করেছিলো, এদেশের সম্পদে নিজেদেরকে বিত্তশালী করেছিলো। সে সব রাজাকার, দেশদ্রোহীদের বিচারের আওতায় আনা হচ্ছে না কেনো?
বরং দেখা যাচ্ছে, ওই সকল দেশদ্রোহী, ইংরেজ দস্যুদ বাকি অংশ পড়ুন...
মসজিদের নকশাঃ
স্থাপনাটি ইসলামী স্থাপত্য এবং মরক্কীয় উপাদানগুলিকে মিশ্রিত করে এবং একটি শহুরে নকশার বৈশিষ্ট্যযুক্ত মুরীয় প্রভাবকে প্রতিফলিত করে। এটিতে অন্যান্য মরক্কীয় স্থাপনা যেমন রাবাতে অবস্থিত অসমাপ্ত মসজিদ এবং মারাক্কেশের কাউতুবিয়া মসজিদে পাওয়া উপাদানগুলি দেখা যায়। অন্যান্য উপাদান ট্যুর হাসান মসজিদ, এটি কুব্বাত আস-সাখরা, মদীনা শরীফ উনার বড় মসজিদ, তিউনিসিয়ার কাইরুয়ান মসজিদ, দামেস্কের বড় মসজিদ, কর্ডোবার বড় মসজিদ, মরক্কোর আল-কারাওইন মসজিদ, তলেমসেনের বড় মসজিদ এবং আলজিয়ার্গের বড় মসজিদ থেকে এসেছে। এর বিন্যাসটি ব্যাসিল বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আজকাল মুসলমানদেরকে দেখা যায়- তারা অনেক ক্ষেত্রেই বেদ্বীন-বদদ্বীন, কাফির-মুশরিক, বিধর্মী ও ফাসিক-ফুজ্জারদেরকে অনুসরণ করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ মহাসম্ম বাকি অংশ পড়ুন...
এ প্রসঙ্গে একটি ওয়াকিয়া বর্ণিত রয়েছে।
সালাবা ইবনে হাতিবের ওয়াকিয়া : পবিত্র সূরা তওবা শরীফ উনার ১০৩ নং আয়াত শরীফ নাযিল হওয়ার পর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ২ জন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা উনাদেরকে ‘সালিম গোত্রে’ এবং ‘জোহাইনা গোত্রে’ যাকাতের হুকুম-আহকাম লিখে পাঠালেন। সালাবা ইবনে হাতিবের কাছে এবং আরেক জন ‘সালিম গোত্রের’ ব্যক্তির কাছে। যিনি অনেক সম্পদশালী ছিলেন, উনার অনেক গরু-ছাগল, দুম্বা-বকরী ছিলো।
দুইজন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা উনারা প্রথমে সালাবা ইবনে হাত বাকি অংশ পড়ুন...
১৮০
আজকের খুতবা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক সম্পর্কে। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এখন উনাদের খুছূছিয়াত, উনাদের বৈশিষ্ঠ্য, উনাদের ফযীলত মুবারক আমরা অতীতেও অনেক আলোচনা করেছি। গত কয়েক সপ্তাহে আলোচনা করা হয়েছে এবং আজকেও একটা বিশেষ বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। এখন বিষয়গুলি একদিক থেকে জাহিরী ভাবে, আরেকদিক থেকে বাতিনী ভাবে। কতগুলি মাসয়ালা রয়েছে, বিষয় রয়েছে যেগুলি সাধারনভাবে কোন জাহেরী কিতাবে পাওয়াটা ক বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশ্ন: মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যাপারে সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের থেকে সম্মানিত ওয়াদা মুবারক গ্রহণ করার পর সবশেষে কি ইরশাদ মুবারক করেছেন?
উত্তর: মহান আল্লাহ পাক তিনি সবশেষে ইরশাদ মুবারক করেছেন- فَمَنْ تَـوَلّٰـى بَـعْدَ ذٰلِكَ فَاُولٰٓـئِكَ هُمُ الْفٰسِقُوْنَ ‘অতঃপর যে বা যারা এই সম্মানিত ওয়াদা মুবারক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবে অর্থাৎ সম্মানিত ওয়াদা মুবারক উনার খিলাফ করবে, তারাই হচ্ছে ফাসিক্ব অর্থাৎ চরম নাফরমান, কাট্টা কাফির।’
প্রশ্ন: مَنْ فَرِحَ بِنَا فَرِحْنَا بِه এই বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
২. ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার এবং হযরত ইমাম মালেক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার অর্থাৎ উনাদের ক্বওল শরীফ দ্বারা দলীল:
এখন বলার বিষয় হচ্ছে, যেদিন নাফরমানী করা হয় না, গুণাহ লেখা হয় না, সেদিন যদি ঈদের দিন হয়। অর্থাৎ কোন ব্যক্তি বৎসরে ৩৬৫ দিনই যদি নাফরমানী থেকে বাঁচতে পারে, তাহলে ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার এবং হযরত ইমাম মালেক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার অর্থাৎ উনাদের ক্বওল শরীফ অনুযায়ী ঐ ব্যক্তির জন্য ৩৬৫ দিনই ঈদের দিন। যদি তাই হয়, তাহ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উনাদের প্রতি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক প্রকাশ :
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حضرت اِبْنِ نُعْمَانَ رحمة الله عليه اَنَّهُ رَأي النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فِي المَنَامِ فَقَالَ: يَا نَبِيَّ اللهِ صلى الله عليه وسلم اَيَسُرُّكَ هَذَا المَوْلِدِ الَّذِي يَصْنَعُهُ النَّاسُ فِي كُلِّ سَنَةٍ فَقَالَ: يَا ابْنَ نُعْمَانَ مَنْ فَرِحَ بِنَا فَرِحْنَا بِهِ
অর্থ: “বিশিষ্ট বুযূর্গ মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব ওলী হযরত ইবনে নু’মান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন যে, তিনি একবার নূরে বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে শুধু শর্ত মুবারক দিয়েই শেষ করে দেননি, তারপর তিনি উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ মুবারক করেন যে,
ءَاَقْـرَرْتُـمْ وَاَخَذْتُـمْ عَلـٰى ذٰلِكُمْ اِصْرِىْ
(১) (আমি আপনাদেরকে যা বললাম,) আপনারা কি তা স্বীকার করে নিলেন?
(২) এবং এই বিষয়ে আমার সম্মানিত ওয়াদা মুবারক কি গ্রহণ করলেন? তখন সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা স্বীকৃতিজ্ঞাপন করে সমস্বরে বললেন,
(৩) اَقْـرَرْنَا আমরা স্বীকার করে নিলাম।
তারপর মহান আল্লাহ পাক তিনি আবার বললেন,
فَاشْهَدُوْا وَاَنَـا مَعَكُمْ مِّنَ الشّٰهِدِيْنَ
(৪) তাহলে আপনারা সকলে সাক্ষী বাকি অংশ পড়ুন...












