অথচ এলডিসি উত্তরণের ঘোষণা হবে চরম আত্মঘাতী।
ব্যবসায়ী নেতারা এলডিসি ঘোষণার তীব্র বিরোধী।
অর্ন্তবর্তী সরকারের- একের পর এক
‘দেশের স্বার্থ বিরোধী’ ‘ব্যবসা বিরোধী’ ‘কল-কারখানা বন্ধকারী’ ‘অর্থনীতি ধ্বংসকারী’ ‘দুর্ভিক্ষ আনয়নকারী’
সব পদক্ষেপকে এখনই শক্ত হাতে বন্ধ করতে হবে। ইনশাল্লাহ! (১ম পর্ব)
২০২৩ সালে কাতারের রাজধানী দোহায় অনুষ্ঠিত হয় পাঁচ দিনব্যাপী জাতিসংঘের এলডিসি-৫ সম্মেলন। এ সম্মেলন বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। কারণ, বাংলাদেশের ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণ হতে চেয়েছে। তবে তখনই বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, স্বল্পোন্ বাকি অংশ পড়ুন...
যে রাষ্ট্রে মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ ডলারের কম, তা নিম্ন আয়ের অর্থনীতিতে হিসাবে পরিগণিত। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের মধ্যে থাকলে তাকে মধ্যম আয়ের দেশ বলা হয়। মাথাপিছু আয় ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের ওপরে তুলতে পারলেই সে দেশ উচ্চ আয়ের বাসিন্দা। মধ্যম আয়ের প্রথম ধাপকে নিম্ন মধ্যম আয় বলা হয়, যেখানে মাথাপিছু আয়ের বন্ধনী ১ হাজার ৮৬ থেকে ৪ হাজার ২৫৫ ডলার। উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ মানে তার মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ২৫৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ পর্যন্ত। এ সংখ্যাগুলো সময়ে সময়ে বাড়ানো হয় মূলত মূল্যস্ফীতির কথা বিবেচনা করে। মধ্যম আয়ের ফাঁদ বলতে প্র বাকি অংশ পড়ুন...
(দ্বিতীয় পর্ব)
ফরেইন রিজার্ভ বলতে বিদেশের সাথে লেনদেন যোগ্য টাকা বা সম্পদকে বুঝায়। মানে বিদেশীরা দ্রব্য বা সেবার বিনিময়ে যা নিতে রাজি আছে তা। ডলার, ইউরো, রুপী, স্বর্ণ, ইত্যাদি যা কিছু দিয়ে বিদেশের সাথে লেনদেন করা যাবে তা ই ফরেইন রিজার্ভ। এর মোট পরিমাণকে একটি দেশের ফরেইন রিজার্ভ বলে।
আমাদের মুদ্রার নাম টাকা। আমরা চাইলে বিলিয়ন, বিলিয়ন টাকা ছাপাতে পারি। কিন্তু বিদেশীরা এই টাকা নিবে না। আমরা তেল আমদানির বিপরীতে যদি টাকা দিতে চাই ওরা মানবে না, বলবে ডলার বা ইউরো দাও। স্বর্ণ দিলেও মানবে। সেজন্য অন্যদের গ্রহণযোগ্য মুদ্রায় রিজার্ভ রাখ বাকি অংশ পড়ুন...
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ পার্বত্য চট্টগ্রাম, ভারত ও মিয়ানমারের দুটি অঞ্চল নিয়ে কিছু বৈশ্বিক শক্তির পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, এই শক্তিগুলো সম্ভবত এই ভূখ-কে নতুন করে সাজাতে চায়।
৯ আগস্ট দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে সিএইচটিআরএফ আয়োজিত ‘বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী প্রসঙ্গ ও জাতীয় নিরাপত্তা ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে কু-কিচিনের মতো কিছু ঘটনা আমাদের এবং আমাদের নিরা বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
তথাকথিত শান্তি চুক্তিতেই বাংলাদেশীদের জন্য সব অশান্তি জমে আছে।
পতিত জালিম সরকারের করে যাওয়া
বাঙালীদের প্রতি চরম বৈষম্যকারী এমনকী ক্ষেত্র বিশেষে নাগরিকত্ব অস্বীকারকারী
তথাকথিত এই শান্তি চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে ইনশাআল্লাহ
(২১ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসঙ্ঘের সদর দফতরে ইউএনপিএফআইআইয়ের ২৪তম অধিবেশন শুরু হয়েছে। অধিবেশনটি আগামী ২ মে শেষ হবে।
বাঙালিদের পার্বত্য এলাকার বাইরে প্রত্যাহার, বাকি অংশ পড়ুন...
জুলাই ঘোষণা নিয়ে এতদিন আলোচনা হলেও ৫ই আগষ্টের পর থেকে চলছে অব্যাহত সমালোচনা। আজকেও প্রথম আলোসহ আরো কয়েকটি গণমাধ্যমে লেখালেখি হয়েছে।
২৪ এর ৫ই আগস্ট তাগুত হাসিনা পালিয়েছে
আর ২৫ এর ৫ই আগস্ট বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের পথিকৃত তথা এনসিপির ৫ নেতা বিজয় মঞ্চ থেকে পালিয়েছে।
তাগুত হাসিনা ঢাকা থেকে পালিয়ে ভারত গিয়েছে।
আর এনসিপি ৫ নেতা ঢাকা থেকে পালিয়ে কক্সবাজার গিয়েছে।
কক্সবাজার আর ভারত দুরত্ব যাই হোক উভয়েই ঢাকা ছেড়েছে।
উভয় ঘটনাই মিডিয়ায় তোলপাড় হয়েছে।
তবে মিডিয়ার অনুসন্ধানী তৎপরতা,
মিডিয়ার কর্মতৎপরতা
মিডিয়ার প্রচারণা
মিডিয়ার প্ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত ভেজাল খাবার খেয়ে দেশের ৪৫ কোটি মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে। বাংলাদেশে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নিরাপদ খাবার তৈরি এবং বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নিরাপদ খাদ্য আইন বাস্তবায়ন জরুরি। দৈনিক আল ইহসান শরীফের অনুসন্ধানে জানা গেছে, দেশের প্রায় সব ভোগ্যপণ্যের মধ্যে ভেজাল ঢুকে গেছে। বেশি লাভের আশায় অনেকে খাদ্যে ভেজাল মেশাচ্ছে। শক্ত হাতে এগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব না হওয়ায় এ সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।
স্বীকৃত হিসাব অনুযায়ীই বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি। কিন্তু প্রকৃত সংখ্যা ৯ কোটিরও বেশি। বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের চিকিৎসকের ভুলকে ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার সাধারণ মানুষের নেই। এটা বলতে পারবে কেবল বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি)।
চিকিৎসায় অবহেলা কিংবা ভুলের ঘটনায় মামলাও হয়েছে। সেই মামলায় চিকিৎসককে গ্রেফতারের নজিরও দেশে রয়েছে। কিন্তু বিএমডিসির সনদ বাতিলের নজির বিরল। ভুল চিকিৎসার দায়ে মাত্র একজন চিকিৎসকের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। চার জনের নিবন্ধন স্থগিত করা হয়েছে এক বছরের জন্য। ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুসহ গত ২০ বছরে বিএমডিসিতে পাঁচ শতাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে। তবে অর্ধেক অভিযোগই নিষ্পত্তি করতে পারেনি সংস্থ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বসিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করছে কাদিয়ানীদের প্রাণসহ দেশের কিছু বড় শিল্প গ্রুপ। দেশের অনেকগুলো খাতের লাখো ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ব্যবসা ক্ষেত্রে এখন প্রাণের মতো বড় শিল্প গ্রুপের দখলদারিত্ব চলছে। এসব ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রায় সব পণ্য এখন প্রাণের পণ্য তালিকায়। খাদ্যপণ্যে ফেরিওয়ালা থেকে শুরু করে রেস্টুরেন্টের খাবার প্রাণের প্যাকেটে। এমনকি মাছের বাজারেও এখন প্রাণের বিনিয়োগ রয়েছে। এর ফলে বড় শিল্প গ্রুপের বিনিয়োগের প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছেন না দেশের লাখ লাখ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। ছোট খাতগুলোয় বড় শ বাকি অংশ পড়ুন...
মক্কা শরীফ উনার নগরীতে সহজে এবং নিরাপদে সফর করার উদ্দেশ্যে ১৯০০ সালে ‘দ্য হেজাজ রেলওয়ে’ প্রকল্প শুরু করেছিলেন দ্বিতীয় আবদুল হামিদ, যিনি ওসমানিয়া সালতানাতের (বর্তমান তুরস্ক) সুলতান ছিলেন।
তার আগ পর্যন্ত উটের কাফেলায় কয়েক সপ্তাহ ধরে মক্কা শরীফে সফর করতেন মুসলিম ব্যবসায়ী ও হজ্জযাত্রীরা।
সে সময় দামেস্ক থেকে মক্কা শরীফে পৌঁছাতে অন্তত ৪০ দিন সময় লাগতো। যাত্রা পথে শুষ্ক মরুভূমি আর পাহাড়ি পথ পাড়ি দিতে গিয়ে কাফেলার বহু যাত্রীর মৃত্যু হত।
রেলওয়ে প্রতিষ্ঠার পরে এই ৪০ দিনের যাত্রা নেমে আসে মাত্র পাঁচ দিনে।
এই প্রকল্পের অধীনে রেল বাকি অংশ পড়ুন...
সপ্তাহে ৩ দিন সংহতি সমাবেশ করতে বিশ্ববাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস। গত জুমুয়াবার (১ আগস্ট) কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, অবরুদ্ধ গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন ও কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহের জুমুয়া, শনি ও রোববারে সংহতি সমাবেশ বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে হামাস।
সংগঠনটি আরো বলেন, আমাদের সম্প্রদায় এখনো গাজায় জাতিগত নিধনের শিকার। সেখানে শত্রুবাহিনী ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। এর মাধ্যমে তারা আমাদের দৃঢ়তাকে চ বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞান সাধনার নামে, বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার সাথে যুক্ত থাকার নামে প্রগতির পথে পরিচালিত হওয়ার নামে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিদ্বেষী ষড়যন্ত্রকারীরা অনেক সাধারণ মুসলমানদের যেমন গাফিল ও গুমরাহ করেছিল।
তেমনি সে ধারাবাহিকতায় তারা ‘ওয়ায়েজদেরও প্রভাবিত করেছিল নাউযুবিল্লাহ। ওয়ায়েজদের আলোচনায় বেশিরভাগই থাকে নারী সংক্রান্ত বিষয় এবং হুর-গেলমানদের মোহাবিষ্ট আকর্ষণীয় বর্ণনা’- ইত্যকার সমালোচনায় তারা মুখর ছিল। বিশেষ করে স্বাধীনতা উত্তর হুর-গেলমানের চিত্তাকর্ষক ওয়ায়েজের বিরোধিতা দিন দিন তীব্র ও জোরালো হয়। এ ফাঁদে পা দিয়ে তখন থে বাকি অংশ পড়ুন...












